শিবিরকে জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষামন্ত্রী
জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী
ছাত্র শিবিরকে উদ্দেশ্য করে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, “কিছু
যুবক বিভ্রান্ত হয়ে দেশের জন্মের বিরোধীতাকারীদের সঙ্গে মিলিত হয়েছে।
তাদেরকে দেশবাসী ক্ষমা করবে না। এই দেশের নাগরিক হিসেবে বাঁচতে চাইলে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে ফিরে আসতে হবে।”
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, “দেশবাসী প্রচণ্ড আশাবাদী, নতুন প্রজন্ম ইতিহাস সৃষ্টি করবে। তারা সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। শাহবাগের ঘটনা তারই বহিঃপ্রকাশ।”
শাহবাগে গণজাগরণের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তিনি বলেন, “নতুন প্রজন্মের এই আন্দোলন দেখে মনে হয় আবারো একাত্তর জেগে ওঠেছে। দেশের তরুণ সমাজের এই আন্দোলন এতোই দৃঢ় এবং এতোই প্রবল শক্তি নিয়ে গড়ে উঠেছে যে কেউ তা প্রতিহত করতে পারবে না।”
নাহিদ বলেন, “যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে গড়ে ওঠা শাহবাগের এই আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই আন্দোলন সফল হবেই। যার মাধ্যমে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা নিরাপদ হবে। দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।”
তিনি আরও বলেন, “নতুন প্রজন্মই হবে আধুনিক বাংলাদেশের নির্মাতা। তাই নতুন প্রজন্মের জন্য আধুনিক ও বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমাবেশ ঘটিয়ে শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন কাজ এগিয়ে চলেছে।”
শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন দাবি-দাওয়া বাস্তবায়নে সরকারের আন্তরিকতার কথা তুলে ধরে শিক্ষা মন্ত্রী বলেন, “বরাদ্দের ভাবে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভূক্ত করা যাচ্ছে না। তবে এরইমধ্যে উল্লেখযোগ্য এমপিওভূক্ত হয়েছে। বাকিগুলোর বিষয়ে চেষ্টা চলছে।”
তিনি আরো বলেন, “দেশবাসী প্রচণ্ড আশাবাদী, নতুন প্রজন্ম ইতিহাস সৃষ্টি করবে। তারা সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। শাহবাগের ঘটনা তারই বহিঃপ্রকাশ।”
শাহবাগে গণজাগরণের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তিনি বলেন, “নতুন প্রজন্মের এই আন্দোলন দেখে মনে হয় আবারো একাত্তর জেগে ওঠেছে। দেশের তরুণ সমাজের এই আন্দোলন এতোই দৃঢ় এবং এতোই প্রবল শক্তি নিয়ে গড়ে উঠেছে যে কেউ তা প্রতিহত করতে পারবে না।”
নাহিদ বলেন, “যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে গড়ে ওঠা শাহবাগের এই আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই আন্দোলন সফল হবেই। যার মাধ্যমে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা নিরাপদ হবে। দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।”
তিনি আরও বলেন, “নতুন প্রজন্মই হবে আধুনিক বাংলাদেশের নির্মাতা। তাই নতুন প্রজন্মের জন্য আধুনিক ও বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শিক্ষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমাবেশ ঘটিয়ে শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন কাজ এগিয়ে চলেছে।”
শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন দাবি-দাওয়া বাস্তবায়নে সরকারের আন্তরিকতার কথা তুলে ধরে শিক্ষা মন্ত্রী বলেন, “বরাদ্দের ভাবে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভূক্ত করা যাচ্ছে না। তবে এরইমধ্যে উল্লেখযোগ্য এমপিওভূক্ত হয়েছে। বাকিগুলোর বিষয়ে চেষ্টা চলছে।”
No comments