পরাগ অপহরণ মামলা- জজ আব্দুল মজিদকে হাইকোর্টে তলব
ঢাকার কেরানীগঞ্জে শিশু পরাগ মণ্ডল অপহরণ মামলার পাঁচ আসামিকে জামিন দেয়ার
ঘটনায় ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আবদুল মজিদকে তলব করেছেন হাইকোর্ট।
আগামী
২০ ফেব্রুয়ারি তাকে আদালতে হাজির হয়ে জামিন দেয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে
বলা হয়েছে। এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন
চৌধুরী ও বিচারপতি মাহমুদুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ আদেশ দেন। একই
দিন বিচারিক আদালতের পিপি খোন্দকার আব্দুল মান্নানকেও আদালতে হাজির হতে
হবে।
জামিনপ্রাপ্ত পাঁচ আসামির জামিন কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন হাইকোর্ট। দুই সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা জেলার প্রশাসক, জজ আবদুল মজিদ ও পাঁচ আসামিকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আবদুল মজিদের আদালত থেকে ১৫ জানুয়ারি আমিনুল হক ওরফে জুয়েল মোল্লা, ২৩ জানুয়ারি আলফাজ হোসেন, ৭ ফেব্রুয়ারি মামুন মিয়া, ২৮ জানুয়ারি রিজভী আহমেদ ও ২ জানুয়ারি আবুল কাশেম জামিন পান। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইউনুস আলী আকন্দ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালকুদার।
গত বছরের ১১ নভেম্বর সকাল সোয়া ৭টার দিকে স্কুলে যাওয়ার পথে কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা পশ্চিমপাড়ার বাড়ির অদূরে গাড়িতে ওঠার সময় ছয় বছরের পরাগকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় পরাগের মা, বোন ও গাড়িচালকের ওপর গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ওই সময় র্যাবের প থেকে বলা হয়, অপহরণের পর দুর্বৃত্তরা মোবাইল ফোনে পরাগের ব্যবসায়ী বাবা বিমল মণ্ডলের কাছে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চায়। ওই মুক্তিপণের বিনিময়ে পরাগকে অপহরণের ৬৪ ঘণ্টা পর ১৩ নভেম্বর রাত ১২টার দিকে কেরানীগঞ্জের আটিবাজার এলাকায় অচেতন অবস্থায় পরাগকে রেখে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় র্যাব ও পুলিশ ১১ জনকে গ্রেফতার করে। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে ২২ নভেম্বর জুয়েল মোল্লাকে গ্রেফতার করে পুলিশ এবং অপহরণে নেতৃত্বদানকারী মোক্তার হোসেন ওরফে আমিরকে ২৫ নভেম্বর ভোরে টঙ্গীর একটি বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। আইনজীবী ইউনুস আলী সাংবাদিকদের বলেন, এটা চাঞ্চল্যকর মামলা। হাইকোর্টের নির্দেশে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ অনেক কষ্ট করে আসামিদের গ্রেফতার করেছিল। কিন্তু দায়রা জজ আসামিদের জামিন দিয়েছেন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার বলেন, এ ধরনের ঘটনায় আসামিদের জামিন দেয়া অস্বাভাবিক।
জামিনপ্রাপ্ত পাঁচ আসামির জামিন কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন হাইকোর্ট। দুই সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা জেলার প্রশাসক, জজ আবদুল মজিদ ও পাঁচ আসামিকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আবদুল মজিদের আদালত থেকে ১৫ জানুয়ারি আমিনুল হক ওরফে জুয়েল মোল্লা, ২৩ জানুয়ারি আলফাজ হোসেন, ৭ ফেব্রুয়ারি মামুন মিয়া, ২৮ জানুয়ারি রিজভী আহমেদ ও ২ জানুয়ারি আবুল কাশেম জামিন পান। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইউনুস আলী আকন্দ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালকুদার।
গত বছরের ১১ নভেম্বর সকাল সোয়া ৭টার দিকে স্কুলে যাওয়ার পথে কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা পশ্চিমপাড়ার বাড়ির অদূরে গাড়িতে ওঠার সময় ছয় বছরের পরাগকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় পরাগের মা, বোন ও গাড়িচালকের ওপর গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ওই সময় র্যাবের প থেকে বলা হয়, অপহরণের পর দুর্বৃত্তরা মোবাইল ফোনে পরাগের ব্যবসায়ী বাবা বিমল মণ্ডলের কাছে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চায়। ওই মুক্তিপণের বিনিময়ে পরাগকে অপহরণের ৬৪ ঘণ্টা পর ১৩ নভেম্বর রাত ১২টার দিকে কেরানীগঞ্জের আটিবাজার এলাকায় অচেতন অবস্থায় পরাগকে রেখে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় র্যাব ও পুলিশ ১১ জনকে গ্রেফতার করে। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে ২২ নভেম্বর জুয়েল মোল্লাকে গ্রেফতার করে পুলিশ এবং অপহরণে নেতৃত্বদানকারী মোক্তার হোসেন ওরফে আমিরকে ২৫ নভেম্বর ভোরে টঙ্গীর একটি বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। আইনজীবী ইউনুস আলী সাংবাদিকদের বলেন, এটা চাঞ্চল্যকর মামলা। হাইকোর্টের নির্দেশে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ অনেক কষ্ট করে আসামিদের গ্রেফতার করেছিল। কিন্তু দায়রা জজ আসামিদের জামিন দিয়েছেন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার বলেন, এ ধরনের ঘটনায় আসামিদের জামিন দেয়া অস্বাভাবিক।
No comments