জামায়াতের ব্যাপারে ইসির বৈঠক আজ
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা করতে নির্বাচন কমিশন বৈঠকে বসছে
আজ। ইসি বলছে, জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে কাজ
শুরু হয়েছে।
সংবিধান
ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ধারা পর্যালোচনা করে জামায়াতে
ইসলামীর বিরুদ্ধে করণীয় নির্ধারণে আজ বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসছে নির্বাচন
কমিশন।
নির্বাচন কমিশনার মো: জাবেদ আলী গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের জানান, তরুণ প্রজন্মের গণজাগরণের সাথে তাদের একাত্মতা রয়েছে। জামায়াতকে বেশ সময় দেয়া হয়েছে। দলটি যে গঠনতন্ত্র দিয়েছে, তাতে কোন কোন ধারা আইনের সাথে সাংঘর্ষিক, তা চিহ্নিত করতে আইন শাখাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কমিশন বৈঠকে বৃহস্পতিবার বিস্তারিত আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
তিনি জানান, সংবিধানের ৭, ৩৮ ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৬৬ ধারার সাথে জামায়াতের গঠনতন্ত্র অসঙ্গতি রয়েছে। জামায়াতের গঠনতন্ত্র সংশোধনে এ পর্যন্ত চারবার চিঠি দেয়া হয়। কখনো জামায়াতের সন্তোষজনক জবাব পাওয়া যায়নি।
নিবন্ধন বাতিলের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০এইচ (নিবন্ধন বাতিলের এখতিয়ার ইসির) রয়েছে কমিশনের হাতে। তিনি বলেন, কমিশন দেখবে, তার পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
জাবেদ আলী বলেন, পবিত্র কুরআনে উল্লেখ আছে দেশের শাসনব্যবস্থা মেনে চলতে হবে। কিন্তু জামায়াতের গঠনতন্ত্রে প্রচলিত বিচার ও শাসনব্যবস্থাকে পুরোপুরি অস্বীকার করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার মো: জাবেদ আলী গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের জানান, তরুণ প্রজন্মের গণজাগরণের সাথে তাদের একাত্মতা রয়েছে। জামায়াতকে বেশ সময় দেয়া হয়েছে। দলটি যে গঠনতন্ত্র দিয়েছে, তাতে কোন কোন ধারা আইনের সাথে সাংঘর্ষিক, তা চিহ্নিত করতে আইন শাখাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কমিশন বৈঠকে বৃহস্পতিবার বিস্তারিত আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
তিনি জানান, সংবিধানের ৭, ৩৮ ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৬৬ ধারার সাথে জামায়াতের গঠনতন্ত্র অসঙ্গতি রয়েছে। জামায়াতের গঠনতন্ত্র সংশোধনে এ পর্যন্ত চারবার চিঠি দেয়া হয়। কখনো জামায়াতের সন্তোষজনক জবাব পাওয়া যায়নি।
নিবন্ধন বাতিলের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০এইচ (নিবন্ধন বাতিলের এখতিয়ার ইসির) রয়েছে কমিশনের হাতে। তিনি বলেন, কমিশন দেখবে, তার পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
জাবেদ আলী বলেন, পবিত্র কুরআনে উল্লেখ আছে দেশের শাসনব্যবস্থা মেনে চলতে হবে। কিন্তু জামায়াতের গঠনতন্ত্রে প্রচলিত বিচার ও শাসনব্যবস্থাকে পুরোপুরি অস্বীকার করা হয়েছে।
No comments