না’গঞ্জে মা-মেয়েকে শ্বাস রোধ করে হত্যা
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় মা-মেয়েকে শ্বাস রোধ করে হত্যা কারা
হয়েছে। হতভাগ্যরা হলোÑঝর্ণা আক্তার (২২) এবং তার ৪০ দিন বয়সী মেয়ে
সাদিয়া আক্তার।
গতকাল
ফতুল্লার পাগলার রসুলপুর এলাকার একটি ভাড়াবাসা থেকে নিহত মা ও মেয়ের লাশ
উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো
হয়েছে। ঘটনার পর থেকে ঝর্ণার স্বামী সাদেকুর রহমান (৩০) পলাতক রয়েছে।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, স্ত্রী ও সস্তানকে হত্যার পর পালিয়েছে সাদেকুর। সাদেকুর
রহমান রংপুর জেলার ডুমুর থানার চিকনমাঠি গ্রামের রশিদুল ইসলামের ছেলে। আর
ঝর্ণা বেগম পটুয়াখালী জেলার চর মেষদি গ্রামের আবদুর রাজ্জাকের মেয়ে। নিহত
ঝর্ণা এবং তার বাবা-মা একই এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
ঝর্ণার বাবা আবদুর রাজ্জাক জানান, দুই বছর আগে সাদেক ও ঝর্ণার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। সম্প্রতি তাদের সংসারে সাদিয়া আক্তার নামে একটি মেয়ে জন্ম নেয়। ঝর্ণা শ্যামপুরের সিবিক্স নামে একটি গার্মেন্টে চাকরি করত। আর সাদেক ট্রাকের হেলপারের কাজ করত। বেশ কিছু দিন ধরে সাদেক ব্যবসার জন্য ৬০ হাজার টাকা দাবি করে আসছিল। এ নিয়ে ঝর্ণার সাথে সাদেকের মনোমালিন্য দেখা দেয়। এক পর্যায়ে সাদেক মারধর করে ঝর্ণাকে পটুয়াখালী পাঠিয়ে দেয়। সন্তান জন্ম নেয়ার পর নিজের ভুল স্বীকার করে সাদেক ঝর্ণাকে বাড়িতে ফিরেয়ে নিয়ে আসে।
আবদুর রাজ্জাক আরো জানান, মঙ্গলবার রাত ১১টায় মোবাইল ফোনে ঝর্ণার সাথে তার শেষ কথা হয়। সকালে তিনি নাতনীকে দেখতে মেয়ের বাসায় গিয়ে মেয়ে ও নাতনীর নিথর দেহ বিছানার ওপর পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার করেন। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে পুলিশকে খবর দেয়।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম জানান, মা-মেয়ে দুই জনকেই শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। শ্বাস রোধে হত্যার কারণে তাদের নাক-মুখ দিয়ে রক্ত চলে আসে। ঘটনাটি পারিবারিক কলহের কারণে ঘটছে বলে তিনি জানান।
ঝর্ণার বাবা আবদুর রাজ্জাক জানান, দুই বছর আগে সাদেক ও ঝর্ণার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। সম্প্রতি তাদের সংসারে সাদিয়া আক্তার নামে একটি মেয়ে জন্ম নেয়। ঝর্ণা শ্যামপুরের সিবিক্স নামে একটি গার্মেন্টে চাকরি করত। আর সাদেক ট্রাকের হেলপারের কাজ করত। বেশ কিছু দিন ধরে সাদেক ব্যবসার জন্য ৬০ হাজার টাকা দাবি করে আসছিল। এ নিয়ে ঝর্ণার সাথে সাদেকের মনোমালিন্য দেখা দেয়। এক পর্যায়ে সাদেক মারধর করে ঝর্ণাকে পটুয়াখালী পাঠিয়ে দেয়। সন্তান জন্ম নেয়ার পর নিজের ভুল স্বীকার করে সাদেক ঝর্ণাকে বাড়িতে ফিরেয়ে নিয়ে আসে।
আবদুর রাজ্জাক আরো জানান, মঙ্গলবার রাত ১১টায় মোবাইল ফোনে ঝর্ণার সাথে তার শেষ কথা হয়। সকালে তিনি নাতনীকে দেখতে মেয়ের বাসায় গিয়ে মেয়ে ও নাতনীর নিথর দেহ বিছানার ওপর পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার করেন। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে পুলিশকে খবর দেয়।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম জানান, মা-মেয়ে দুই জনকেই শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। শ্বাস রোধে হত্যার কারণে তাদের নাক-মুখ দিয়ে রক্ত চলে আসে। ঘটনাটি পারিবারিক কলহের কারণে ঘটছে বলে তিনি জানান।
No comments