বিরোধী দলের ঐকমত্য ছাড়া জামায়াত নিষিদ্ধ করা কঠিনঃ ১৪ দল
জামায়াতকে নিষিদ্ধের জন্য জাতীয় ঐকমত্যের ওপর গুরুত্বারোপ করে ক্ষমতাসীন
১৪ দল নেতারা বলেছেন, ‘জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার জন্য জাতীয় ঐকমত্য দরকার।
দেশের প্রধান বিরোধী দল তাদের পক্ষে থাকলে কাজটা কঠিন। তবে এমন একটা সময় আসবে যখন বিএনপি তাদের অবস্থান থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হবে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে তারা এ কথা বলেন। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ১৪ দলের গণপদযাত্রা সফল করার লক্ষ্যেই এ সভার আয়োজন করা হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে এ সভায় কেন্দ্রীয় ১৪ দলের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সভা শেষে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্যই বিএনপি বিবৃতি দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বিএনপির মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে চায়।
গত দুই দিনে জামায়াত-শিবিরের ‘ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের’ নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, এই ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে জনগণকে রুখে দাঁড়াতে হবে।
আওয়ামী লীগের এই নেতা অভিযোগ করেন, ‘বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের মতো অপরাধীদের সাথে হলমার্ক, ডেসটিনি বা সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডকে জড়িয়ে নতুন প্রজন্মের আন্দোলনকে অপমান করেছে। কারণ এই আন্দোলনের সাথে অন্য কিছু মেলানোর যৌক্তিকতা নেই। আজকে যারা এমন বক্তব্য দিচ্ছেন তাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, তাদের আমলে ১৪ জন সাংবাদিককে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল। সে বিচারের কথা তারা একটিবারও বলেননি।’
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারের বিষয়ে হানিফ আরো বলেন, যেকোনো মূল্যে এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের ধরে শাস্তি দেয়ার জন্য আমরা কঠোর নির্দেশনা দিয়েছি। প্রশাসন আশা করে অচিরেই এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচিত হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, শাহবাগে নতুন প্রজন্মের এই আন্দোলনকে ঘিরে কেন্দ্রীয়ভাবে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের এই আন্দোলনের কাছে যাওয়ার কোনো সুযোগ হবে না। আমরা আশা করি, নতুন প্রজন্ম তাদের এই আন্দোলন নির্বিঘেœ করতে পারবে।
সভা থেকে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি একই দাবিতে ঢাকায় ১৪ দলের উদ্যোগে জনসভা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, উপদফতর সম্পাদক মৃণালকান্তি দাস, কেন্দ্রীয় সদস্য সুজিত রায় নন্দী, এনামুল হক শামীম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়–য়া, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুর রহমান সেলিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে তারা এ কথা বলেন। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ১৪ দলের গণপদযাত্রা সফল করার লক্ষ্যেই এ সভার আয়োজন করা হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে এ সভায় কেন্দ্রীয় ১৪ দলের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সভা শেষে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্যই বিএনপি বিবৃতি দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বিএনপির মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে চায়।
গত দুই দিনে জামায়াত-শিবিরের ‘ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের’ নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, এই ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে জনগণকে রুখে দাঁড়াতে হবে।
আওয়ামী লীগের এই নেতা অভিযোগ করেন, ‘বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের মতো অপরাধীদের সাথে হলমার্ক, ডেসটিনি বা সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডকে জড়িয়ে নতুন প্রজন্মের আন্দোলনকে অপমান করেছে। কারণ এই আন্দোলনের সাথে অন্য কিছু মেলানোর যৌক্তিকতা নেই। আজকে যারা এমন বক্তব্য দিচ্ছেন তাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, তাদের আমলে ১৪ জন সাংবাদিককে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল। সে বিচারের কথা তারা একটিবারও বলেননি।’
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারের বিষয়ে হানিফ আরো বলেন, যেকোনো মূল্যে এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের ধরে শাস্তি দেয়ার জন্য আমরা কঠোর নির্দেশনা দিয়েছি। প্রশাসন আশা করে অচিরেই এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচিত হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, শাহবাগে নতুন প্রজন্মের এই আন্দোলনকে ঘিরে কেন্দ্রীয়ভাবে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের এই আন্দোলনের কাছে যাওয়ার কোনো সুযোগ হবে না। আমরা আশা করি, নতুন প্রজন্ম তাদের এই আন্দোলন নির্বিঘেœ করতে পারবে।
সভা থেকে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি একই দাবিতে ঢাকায় ১৪ দলের উদ্যোগে জনসভা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, উপদফতর সম্পাদক মৃণালকান্তি দাস, কেন্দ্রীয় সদস্য সুজিত রায় নন্দী, এনামুল হক শামীম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়–য়া, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুর রহমান সেলিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments