নয়া দিগন্তে হামলা ফ্যাসিবাদেরই পদধ্বনিঃ জয়নুল আবদিন ফারুক
বাংলাদেশের সংবাদপত্র ও মিডিয়ার বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী হামলা, অগ্নিসংযোগ ও
লাগাতার হুমকির প্রতিবাদে জাতীয় প্রেস কাবের সামনে ঢাকা মহানগর জাগপা
আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ
জয়নুল আবদিন ফারুক মিডিয়ার বিরুদ্ধে আগ্রাসন,
নয়া
দিগন্ত কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাকে ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি বলে
উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, এখনই তা রুখে দিতে হবে। তিনি সরকারের কঠোর
সমালোচনা করে বলেন, পুলিশি প্রটেকশনেই এই ঘটনা ঘটেছে। তিনি চলমান
পার্লামেন্টেই তত্ত্বাবধায়ক বিল আনার দাবি জানিয়ে বলেন, অন্যথায় রাজপথে
আন্দোলন-সংগ্রাম চলবে। দমননীতি চালিয়ে বন্ধ করা যাবে না।
প্রধান বক্তা জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেছেন ৭৫-এর পরাজিত শক্তি বাকশালের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। এরাই জয় বাংলার সেøাগান দিয়ে ৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর লাখো শহীদের রক্তে কেনা স্বাধীনতাকে হিন্দুস্থানের হাতে তুলে দিয়েছিল। এরাই জয় বাংলার আওয়াজ দিয়ে বেরুবাড়ী হিন্দুস্থানের হাতে তুলে দেয়। এরাই ২৫ সালা গোলামী চুক্তি করে বাংলার মানুষকে গোলাম বানিয়ে রাখে। প্রধান আরো বলেন, ভুলে গেলে চলবে না, জয় বাংলার সেøাগান দিয়ে এরাই ৩০ হাজার মুদেশপ্রেমিক ক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে। সংবাদপত্র ও গণতন্ত্র গলা টিপে এরাই একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিল। জনগণের মনের ভাষা হৃদয়ে ধারণ করে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াই পরাজিত বাকশাল ও জয় বাংলার কবরের ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ও বিসমিল্লাহ চালু করেন। জিয়ার আদর্শের অনুসারীরা জান দেবে তবু জিন্দাবাদের পরিবর্তে জয় বাংলা মঞ্চ মেনে নেবে না। তিনি বলেন, যারা নয়া দিগন্তে হামলা চালিয়েছে তারা পরাজিত বাকশাল ও জয় বাংলারই প্রেতাত্মা। স্বাধীনতার কথা বলে বলেই আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অবরুদ্ধ। আমার দেশ, নয়া দিগন্ত, দিনকাল, সংগ্রাম, দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিভি আজ বাকশালের টার্গেট। হিন্দুস্থান কখনোই চায় না বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াক। হিন্দুস্থানের দালালদের বিরুদ্ধে তিনি সাহসী প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। শহীদ জিয়াকে যারা রাজাকার বলে, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া সম্পর্কে পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে যারা অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করে তাদের সাথে দেশপ্রেমিকদের জান কবুল তবুও এ দালালদের সাথে আপস নেই।
নগর জাগপার সভাপতি আসাদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ১৮ দলীয় জোট নেতা এনপিপি চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু, এনডিপি চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা, জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, জাতীয়দল চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাগপার সহসভাপতি মহিউদ্দিন বাবলু, সেলিম চৌধুরী, শেখ জামালউদ্দিন, বেলায়েত হোসেন মোড়ল, ডা: আওলাদ হোসেন শিল্পী, নগর জাগপার সাধারণ সম্পাদক সানাউল্লাহ সানু, যুব জাগপার সভাপতি ইনসান আলম আক্কাছ, গোলাম মোস্তফা কামাল, আরিফ হোসেন ফিরোজ, এনায়েত ইসলাম হালিম, আশরাফুল ইসলাম হাসু ও জাগপা ছাত্রলীগের ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।
প্রধান বক্তা জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেছেন ৭৫-এর পরাজিত শক্তি বাকশালের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। এরাই জয় বাংলার সেøাগান দিয়ে ৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর লাখো শহীদের রক্তে কেনা স্বাধীনতাকে হিন্দুস্থানের হাতে তুলে দিয়েছিল। এরাই জয় বাংলার আওয়াজ দিয়ে বেরুবাড়ী হিন্দুস্থানের হাতে তুলে দেয়। এরাই ২৫ সালা গোলামী চুক্তি করে বাংলার মানুষকে গোলাম বানিয়ে রাখে। প্রধান আরো বলেন, ভুলে গেলে চলবে না, জয় বাংলার সেøাগান দিয়ে এরাই ৩০ হাজার মুদেশপ্রেমিক ক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে। সংবাদপত্র ও গণতন্ত্র গলা টিপে এরাই একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিল। জনগণের মনের ভাষা হৃদয়ে ধারণ করে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াই পরাজিত বাকশাল ও জয় বাংলার কবরের ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ও বিসমিল্লাহ চালু করেন। জিয়ার আদর্শের অনুসারীরা জান দেবে তবু জিন্দাবাদের পরিবর্তে জয় বাংলা মঞ্চ মেনে নেবে না। তিনি বলেন, যারা নয়া দিগন্তে হামলা চালিয়েছে তারা পরাজিত বাকশাল ও জয় বাংলারই প্রেতাত্মা। স্বাধীনতার কথা বলে বলেই আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অবরুদ্ধ। আমার দেশ, নয়া দিগন্ত, দিনকাল, সংগ্রাম, দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিভি আজ বাকশালের টার্গেট। হিন্দুস্থান কখনোই চায় না বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াক। হিন্দুস্থানের দালালদের বিরুদ্ধে তিনি সাহসী প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। শহীদ জিয়াকে যারা রাজাকার বলে, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া সম্পর্কে পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে যারা অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করে তাদের সাথে দেশপ্রেমিকদের জান কবুল তবুও এ দালালদের সাথে আপস নেই।
নগর জাগপার সভাপতি আসাদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ১৮ দলীয় জোট নেতা এনপিপি চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু, এনডিপি চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা, জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, জাতীয়দল চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাগপার সহসভাপতি মহিউদ্দিন বাবলু, সেলিম চৌধুরী, শেখ জামালউদ্দিন, বেলায়েত হোসেন মোড়ল, ডা: আওলাদ হোসেন শিল্পী, নগর জাগপার সাধারণ সম্পাদক সানাউল্লাহ সানু, যুব জাগপার সভাপতি ইনসান আলম আক্কাছ, গোলাম মোস্তফা কামাল, আরিফ হোসেন ফিরোজ, এনায়েত ইসলাম হালিম, আশরাফুল ইসলাম হাসু ও জাগপা ছাত্রলীগের ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।
No comments