চাল ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রয়েছেঃ সংসদে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমান সরকার গৃহীত নানাবিধ কার্যক্রম ও
জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয়
পণ্যসামগ্রীর মূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রয়েছে।
সংসদে
গতকাল প্রশ্নোত্তরে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের
জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর সভাপতিত্বে
সংসদের বৈঠকে গতকাল প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়। প্রশ্নের জবাবে
প্রধানমন্ত্রী নিত্যপণ্যের দাম ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সরকারের পদক্ষেপ
তুলে ধরেন। তিনি জানান, তার সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে খোলাবাজারে
খাদ্যশস্য বিক্রি, প্রাইস কার্ডের মাধ্যমে চাল ও গম বিক্রি, টিসিবির
মাধ্যমে সুলভমূল্যে ডাল, তেল, চিনিসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্য বিক্রি, কৃষি খাতে
ভর্তুকি প্রদানসহ বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলে চাল, ডাল ও অন্যান্য
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। সাধনচন্দ্র
মজুমদারের এ সংক্রান্ত অপর এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার
খাদ্যদ্রব্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখার বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।
মোহাম্মদ ফজুলল আজিমের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের পোশাক শিল্পকে রক্ষায় বর্তমান সরকার সজাগ রয়েছে। গার্মেন্ট শিল্পের সঙ্গে একাধিক মন্ত্রণালয় সম্পৃক্ত রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গার্মেন্ট শিল্পের সার্বিক উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট ১০ জন মন্ত্রীর সমন্বয়ে গার্মেন্ট শিল্পবিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন করেছি। আশা করছি, এর ফলে গার্মেন্ট সেক্টরে অগ্রগতির অন্তরায়গুলো নিরসন করে কাক্সিক্ষত উন্নয়ন করা সম্ভব হবে।
অ্যাডভোকেট ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সরকার জনগণের ভোটের অধিকার সুরক্ষা ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে শক্তিশালী ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা গভীরভাবে অনুধাবন করে। বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) শক্তিশালী করতে পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি জানান, তার সরকার সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনার নিয়োগ দিয়েছে। ইসি সচিবালয়কে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে অবমুক্ত করে স্বাধীন সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। কমিশনের জন্য ১৫৪টি প্রথম শ্রেণীসহ ৪২৭টি পদ সৃজন করা হয়েছে। ৩৫৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৯টি আঞ্চলিক, ৫০টি জেলা, ১০টি থানা ও ৩৯৫টি উপজেলা সার্ভার স্টেশন নির্মাণকার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ১৮৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকা ব্যয়ে কমিশনের নিজস্ব ভবন নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। নির্বাচন অনুষ্ঠানে অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকল্পে স্ট্রেংদেনিং ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ (এসইএমবি) প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করে কমিশনকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী করা হয়েছে। প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আরো যুগোপযোগী করার জন্য নির্বাচনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আইন ও বিধিমালা সংশোধন করা হয়েছে।
বর্তমান সরকারের অধীনে এ পর্যন্ত ১৫টি আসনে উপনির্বাচনসহ স্থানীয় পর্যায়ের পাঁচ হাজার ৫৪০টি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার সাথে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
মুহাম্মদ ইমাজউদ্দিন প্রাং-এর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, জানুয়ারি ২০০৯ থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে অনুদান বাবদ ১২ হাজার ১৩৪ জনকে ৪৫ কোটি ২৬ লাখ ৭৩ হাজার ৬৮৭ টাকা এবং চিকিৎসা বাবদ ১২ হাজার ২৯৪ জনকে ৪৬ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭১ টাকা প্রদান করেছে। অপর দিকে প্রধানমন্ত্রী স্বেচ্ছাধীন তহবিল থেকে চিকিৎসা বাবদ ১৬০ জনকে এক কোটি ৫১ লাখ ২৭ হাজার ৮৪ টাকা প্রদান করা হয়েছে।
ক্ষুদ্রঋণের নামে শোষণ বন্ধে সজাগ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বাসস জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষুদ্রঋণের নামে যাতে দরিদ্র মানুষকে শোষণ করা না হয়, সেদিকে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, দারিদ্র্য লালন নয়, নির্মূল করা হচ্ছে তার সরকারের ল্য।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই না ঋণের বোঝায় মানুষ দুস্থ জীবনযাপন করুক। এ জন্য আমাদের সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে দারিদ্র্য লালন নয়, নির্মূল করা এবং মানুষ যাতে ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে না যায়, সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে আমি সবার প্রতি আহ্বান জানাই।’
তিনি গতকাল সকালে হোটেল সোনারগাঁওয়ে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) ২৩ বছর পূর্তি উদযাপন ও উন্নয়ন মেলা-২০১৩ উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।
পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. খলিকুজ্জামান আহমেদের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব:) এ কে খন্দকার, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বক্তৃতা করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি ঋণের সর্বোচ্চ হার নির্ধারণের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি বিধিবদ্ধ করেছে। এসব বিধিবিধান যথাযথভাবে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাই সক্রিয় থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশের স্বাধীনতা আনয়নকারী দল হিসেবে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে একটি আধুনিক, শান্তিময় ও উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর। এ ল্েয আমরা দেশবাসীর সমর্থন চাই।’
তিনি ২৩ বছর পূর্তিতে পিকেএসএফের পরিচালনা পরিষদ এবং এর কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে অভিনন্দন জানান।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী পিকেএসএফ পরিচালিত অতি দরিদ্রদের জন্য মাইক্রো-ক্রেডিট কর্মসূচির উপকার ভোগীদের মধ্যে তিনজন মেধাবী শিক্ষার্থীর হাতে বৃত্তির টাকা তুলে দেন। তিনি পিকেএসএফের দেয়া অর্থে সফল এই তিন উদ্যোক্তার প্রত্যেককে এক লাখ টাকা ও একটি করে ক্রেস্ট প্রদান করেন।
মোহাম্মদ ফজুলল আজিমের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের পোশাক শিল্পকে রক্ষায় বর্তমান সরকার সজাগ রয়েছে। গার্মেন্ট শিল্পের সঙ্গে একাধিক মন্ত্রণালয় সম্পৃক্ত রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গার্মেন্ট শিল্পের সার্বিক উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট ১০ জন মন্ত্রীর সমন্বয়ে গার্মেন্ট শিল্পবিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন করেছি। আশা করছি, এর ফলে গার্মেন্ট সেক্টরে অগ্রগতির অন্তরায়গুলো নিরসন করে কাক্সিক্ষত উন্নয়ন করা সম্ভব হবে।
অ্যাডভোকেট ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সরকার জনগণের ভোটের অধিকার সুরক্ষা ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে শক্তিশালী ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা গভীরভাবে অনুধাবন করে। বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) শক্তিশালী করতে পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি জানান, তার সরকার সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনার নিয়োগ দিয়েছে। ইসি সচিবালয়কে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে অবমুক্ত করে স্বাধীন সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। কমিশনের জন্য ১৫৪টি প্রথম শ্রেণীসহ ৪২৭টি পদ সৃজন করা হয়েছে। ৩৫৫ কোটি ৯১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৯টি আঞ্চলিক, ৫০টি জেলা, ১০টি থানা ও ৩৯৫টি উপজেলা সার্ভার স্টেশন নির্মাণকার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। ১৮৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকা ব্যয়ে কমিশনের নিজস্ব ভবন নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। নির্বাচন অনুষ্ঠানে অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকল্পে স্ট্রেংদেনিং ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ (এসইএমবি) প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করে কমিশনকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী করা হয়েছে। প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আরো যুগোপযোগী করার জন্য নির্বাচনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আইন ও বিধিমালা সংশোধন করা হয়েছে।
বর্তমান সরকারের অধীনে এ পর্যন্ত ১৫টি আসনে উপনির্বাচনসহ স্থানীয় পর্যায়ের পাঁচ হাজার ৫৪০টি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার সাথে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
মুহাম্মদ ইমাজউদ্দিন প্রাং-এর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, জানুয়ারি ২০০৯ থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে অনুদান বাবদ ১২ হাজার ১৩৪ জনকে ৪৫ কোটি ২৬ লাখ ৭৩ হাজার ৬৮৭ টাকা এবং চিকিৎসা বাবদ ১২ হাজার ২৯৪ জনকে ৪৬ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭১ টাকা প্রদান করেছে। অপর দিকে প্রধানমন্ত্রী স্বেচ্ছাধীন তহবিল থেকে চিকিৎসা বাবদ ১৬০ জনকে এক কোটি ৫১ লাখ ২৭ হাজার ৮৪ টাকা প্রদান করা হয়েছে।
ক্ষুদ্রঋণের নামে শোষণ বন্ধে সজাগ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বাসস জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষুদ্রঋণের নামে যাতে দরিদ্র মানুষকে শোষণ করা না হয়, সেদিকে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, দারিদ্র্য লালন নয়, নির্মূল করা হচ্ছে তার সরকারের ল্য।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই না ঋণের বোঝায় মানুষ দুস্থ জীবনযাপন করুক। এ জন্য আমাদের সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে দারিদ্র্য লালন নয়, নির্মূল করা এবং মানুষ যাতে ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে না যায়, সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে আমি সবার প্রতি আহ্বান জানাই।’
তিনি গতকাল সকালে হোটেল সোনারগাঁওয়ে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) ২৩ বছর পূর্তি উদযাপন ও উন্নয়ন মেলা-২০১৩ উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।
পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. খলিকুজ্জামান আহমেদের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব:) এ কে খন্দকার, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বক্তৃতা করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি ঋণের সর্বোচ্চ হার নির্ধারণের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি বিধিবদ্ধ করেছে। এসব বিধিবিধান যথাযথভাবে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাই সক্রিয় থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশের স্বাধীনতা আনয়নকারী দল হিসেবে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে একটি আধুনিক, শান্তিময় ও উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর। এ ল্েয আমরা দেশবাসীর সমর্থন চাই।’
তিনি ২৩ বছর পূর্তিতে পিকেএসএফের পরিচালনা পরিষদ এবং এর কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে অভিনন্দন জানান।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী পিকেএসএফ পরিচালিত অতি দরিদ্রদের জন্য মাইক্রো-ক্রেডিট কর্মসূচির উপকার ভোগীদের মধ্যে তিনজন মেধাবী শিক্ষার্থীর হাতে বৃত্তির টাকা তুলে দেন। তিনি পিকেএসএফের দেয়া অর্থে সফল এই তিন উদ্যোক্তার প্রত্যেককে এক লাখ টাকা ও একটি করে ক্রেস্ট প্রদান করেন।
No comments