বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা
চাঁদপুরে গতকাল মঙ্গলবার স্মরণসভা চলাকালে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর ১২টায় চাঁদপুর মডেল থানায় উপপরিদর্শক (এসআই) রাজিব আল রশিদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলায় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকসহ ১০-১৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আট-নয় শ ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ, মারধর ও ত্রাস সৃষ্টির অভিযোগ আনা হয়। এরই মধ্যে এ মামলায় ১০ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে বিকেলে বিএনপির কর্মী আবুল মৃধা ও লিমন ছৈয়ালের স্মরণে সভার আয়োজন করা হয়। বিএনপির একাধিক নেতা-কর্মী জানান, গত বছরের ২৯ জানুয়ারি বিএনপির গণমিছিলের সময় পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে আবুল ও লিমন নিহত হন। তাঁদের স্মরণে আয়োজিত সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
বিকেল পাঁচটার দিকে চাঁদপুর-৩ (সদর ও হাইমচর) আসনের সাবেক সাংসদ জি এম ফজলুল হক মঞ্চে ওঠেন। এ সময় মঞ্চে ওঠা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও চেয়ার-টেবিল ভাঙচুরসহ মঞ্চে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে চাঁদপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদ ও কনস্টেবল মো. হান্নানসহ উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের ছয়টি শেল ও শটগানের ১০টি গুলি ছোড়ে।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ, মারধর ও ত্রাস সৃষ্টির অভিযোগ আনা হয়। এরই মধ্যে এ মামলায় ১০ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে বিকেলে বিএনপির কর্মী আবুল মৃধা ও লিমন ছৈয়ালের স্মরণে সভার আয়োজন করা হয়। বিএনপির একাধিক নেতা-কর্মী জানান, গত বছরের ২৯ জানুয়ারি বিএনপির গণমিছিলের সময় পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে আবুল ও লিমন নিহত হন। তাঁদের স্মরণে আয়োজিত সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
বিকেল পাঁচটার দিকে চাঁদপুর-৩ (সদর ও হাইমচর) আসনের সাবেক সাংসদ জি এম ফজলুল হক মঞ্চে ওঠেন। এ সময় মঞ্চে ওঠা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও চেয়ার-টেবিল ভাঙচুরসহ মঞ্চে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে চাঁদপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদ ও কনস্টেবল মো. হান্নানসহ উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের ছয়টি শেল ও শটগানের ১০টি গুলি ছোড়ে।
No comments