নেত্রকোনায় সোনালী ব্যাংকের লুট হওয়া টাকা উদ্ধার হয়নি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলার সোনালী
ব্যাংক লেপসিয়া শাখা থেকে লুট হওয়া ২৫ লাখ টাকা ৪৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার করতে
পারেনি পুএমনকি লুটের সাথে জড়িত ডাকাতদলের কাউকে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার
করতে না পারায় এলাকাবাসী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
নেত্রকোনার
হাওরাঞ্চলে অরতি সোনালী ব্যাংকে টাকা লুটের ঘটনায় গতকাল এক ঝটিকা সফরে
এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান। এ
সময় তিনি পুলিশ প্রশাসন, ব্যাংক কর্মকর্তা ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের
সাথে এক জরুরি সভায় মিলিত হন। উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক এই লুটের ঘটনায়
অসন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত টাকা উদ্ধার ও ডাকাতদের গ্রেফতার করতে স্থানীয়
পুলিশ প্রশাসনকে নির্দেশ দেন। সেই সাথে তিনি এলাকাবাসীর সহায়তা কামনা
করেন। অতিরিক্ত উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শকের নির্দেশে গতকাল লেপসিয়ায় জরুরি
ভিত্তিতে অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার মধ্যরাতে জেলার দুর্গম এলাকা খালিয়াজুরী উপজেলার সোনালী ব্যাংক লেপসিয়া শাখায় একদল সশস্ত্র ডাকাত ব্যাংকের কলাপসিবল গেট ভেঙে ব্যাংক ব্যবস্থাপক, সেকেন্ড অফিসার, ক্যাশিয়ার ও নিরস্ত্র নৈশপ্রহরীকে মারধর ও দড়ি দিয়ে বেঁধে লকার ভেঙে ২৪ লাখ ২৭ হাজার ৩০২ টাকা লুট করে। পরদিন জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সোমবার সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ রিপুল ও খলিল নামে দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। ব্যাংক ব্যবস্থাপক নুরুল ইসলাম বাদি হয়ে অজ্ঞাত ২০-২৫ জনকে আসামি করে খালিয়াজুরী থানায় মামলা দায়ের করেন। এ দিকে মধ্যরাতে ব্যাংকে কর্মকর্তাদের উপস্থিতি নিয়ে জনমনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার মধ্যরাতে জেলার দুর্গম এলাকা খালিয়াজুরী উপজেলার সোনালী ব্যাংক লেপসিয়া শাখায় একদল সশস্ত্র ডাকাত ব্যাংকের কলাপসিবল গেট ভেঙে ব্যাংক ব্যবস্থাপক, সেকেন্ড অফিসার, ক্যাশিয়ার ও নিরস্ত্র নৈশপ্রহরীকে মারধর ও দড়ি দিয়ে বেঁধে লকার ভেঙে ২৪ লাখ ২৭ হাজার ৩০২ টাকা লুট করে। পরদিন জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সোমবার সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ রিপুল ও খলিল নামে দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। ব্যাংক ব্যবস্থাপক নুরুল ইসলাম বাদি হয়ে অজ্ঞাত ২০-২৫ জনকে আসামি করে খালিয়াজুরী থানায় মামলা দায়ের করেন। এ দিকে মধ্যরাতে ব্যাংকে কর্মকর্তাদের উপস্থিতি নিয়ে জনমনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে।
No comments