'ফিঙ্গার টেস্ট' বন্ধের সুপারিশ
ধর্ষণের শিকার নারীদের জন্য অসম্মানজনক 'ফিঙ্গার টেস্ট' বন্ধের সুপারিশ করেছে মহারাষ্ট্র রাজ্য সরকারের নিয়োগ দেওয়া একটি কমিটি। অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সি এস ধর্মাধীকারির নেতৃত্বাধীন ওই কমিটি ধর্ষণকারী বা যৌন হয়রানিকারীর জন্য জামিন আযোগ্য ধারায় আটকাদেশ দেওয়ারও সুপারিশ করেছেন।
যৌন হয়রানি-সংক্রান্ত ভারতীয় দণ্ডবিধি সংশোধনের প্রয়োজন আছে কি না, তা পর্যালোচনার জন্য ২০১০ সালে এ কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির তৈরি প্রতিবেদন গত সোমবার বোম্বে হাই কোর্টে দাখিল করা হয়। অন্তর্বর্তীকালীন এ প্রতিবেদনে বলা হয়, ধর্ষণের শিকার নারীর শারীরিক পরীক্ষার বর্তমান পদ্ধতি অত্যন্ত অসম্মানজনক। চিকিৎসাশাস্ত্র বা বৈজ্ঞানিকভাবেও এটি প্রাসঙ্গিক নয়। 'টু ফিঙ্গার টেস্ট' নামে পরিচিত এ পরীক্ষায় চিকিৎসকরা ধর্ষণের শিকার নারীর যোনিতে আঙুল দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেন, তিনি যৌন জীবনে অভ্যস্ত কি না। কমিটির পরামর্শে বলা হয়, ধর্ষিতার শারীরিক পরীক্ষা পদ্ধতিতে দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। বর্তমান পদ্ধতি অত্যন্ত অসম্মানজনক বলে জাতীয় নারী কমিশন অভিযোগ করার পর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে একটি নতুন পরীক্ষা পদ্ধতির প্রস্তাবও দিয়েছে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
কমিটির তৈরি প্রতিবেদন গত সোমবার বোম্বে হাই কোর্টে দাখিল করা হয়। অন্তর্বর্তীকালীন এ প্রতিবেদনে বলা হয়, ধর্ষণের শিকার নারীর শারীরিক পরীক্ষার বর্তমান পদ্ধতি অত্যন্ত অসম্মানজনক। চিকিৎসাশাস্ত্র বা বৈজ্ঞানিকভাবেও এটি প্রাসঙ্গিক নয়। 'টু ফিঙ্গার টেস্ট' নামে পরিচিত এ পরীক্ষায় চিকিৎসকরা ধর্ষণের শিকার নারীর যোনিতে আঙুল দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেন, তিনি যৌন জীবনে অভ্যস্ত কি না। কমিটির পরামর্শে বলা হয়, ধর্ষিতার শারীরিক পরীক্ষা পদ্ধতিতে দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। বর্তমান পদ্ধতি অত্যন্ত অসম্মানজনক বলে জাতীয় নারী কমিশন অভিযোগ করার পর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে একটি নতুন পরীক্ষা পদ্ধতির প্রস্তাবও দিয়েছে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
No comments