বিশ্বব্যাংকের মনোভাব জানতে ওয়াশিংটন যাবেন অর্থমন্ত্রী
পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন নিয়ে বিশ্বব্যাংকের মনোভাব জানতে ওয়াশিংটন যাবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ জন্য সংস্থাটির প্রেসিডেন্ট জিম ইউং কিম বরাবর চিঠি লিখে আগামী মাসে সাক্ষাৎ চেয়েছেন তিনি।
বিশ্বব্যাংক প্রধান সময় দিলে অর্থমন্ত্রী নিজে ওয়াশিংটন গিয়ে পদ্মায় অর্থায়নের বিষয়ে সংস্থাটির মনোভাব জানবেন। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত নিজেই গতকাল এ তথ্য জানিয়েছেন।
সচিবালয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী শেখ লুবনা বিনতে খালেদ আল কাশিমীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'পদ্মা সেতুর অর্থায়নে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে বিশ্বব্যাংক প্রধানের সঙ্গে আগামী মাসে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। বিশ্বব্যাংক সময় দিলেই এ ব্যাপারে আলোচনার জন্য আমি ওয়াশিংটনে সংস্থাটির সদর দপ্তরে যাব। মূলত পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন সম্পর্কে বিশ্বব্যাংকের মনোভাব জানার জন্যই সেখানে যেতে চাচ্ছি।'
অর্থমন্ত্রী বলেন, 'বর্তমান রূপরেখা দিয়েই সরকার দ্রুত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করতে চায়। অন্য যেসব প্রস্তাব আছে, সেগুলো চূড়ান্ত করে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করা বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। পদ্মা সেতুর কাজ এখন যেটুকু এগিয়ে আছে, সেখান থেকে শুরু করতে পারলে ১০ দিনের মধ্যেই সব দরপত্র আহ্বান করা সম্ভব।'
তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী বিকল্প অর্থায়নের যে কথা বলছেন, সেটাও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে এতেও দেরি হবে। বিকল্প অর্থায়নের পথে গেলে সেতু নির্মাণ ছয় মাস পেছাতে পারে। আর বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করলে তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করতে পারি। সে চেষ্টাই করা হচ্ছে এখন।'
সচিবালয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী শেখ লুবনা বিনতে খালেদ আল কাশিমীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'পদ্মা সেতুর অর্থায়নে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে বিশ্বব্যাংক প্রধানের সঙ্গে আগামী মাসে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। বিশ্বব্যাংক সময় দিলেই এ ব্যাপারে আলোচনার জন্য আমি ওয়াশিংটনে সংস্থাটির সদর দপ্তরে যাব। মূলত পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন সম্পর্কে বিশ্বব্যাংকের মনোভাব জানার জন্যই সেখানে যেতে চাচ্ছি।'
অর্থমন্ত্রী বলেন, 'বর্তমান রূপরেখা দিয়েই সরকার দ্রুত পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করতে চায়। অন্য যেসব প্রস্তাব আছে, সেগুলো চূড়ান্ত করে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করা বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। পদ্মা সেতুর কাজ এখন যেটুকু এগিয়ে আছে, সেখান থেকে শুরু করতে পারলে ১০ দিনের মধ্যেই সব দরপত্র আহ্বান করা সম্ভব।'
তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী বিকল্প অর্থায়নের যে কথা বলছেন, সেটাও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে এতেও দেরি হবে। বিকল্প অর্থায়নের পথে গেলে সেতু নির্মাণ ছয় মাস পেছাতে পারে। আর বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করলে তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করতে পারি। সে চেষ্টাই করা হচ্ছে এখন।'
No comments