পথসভা শান্তিপূর্ণ হলে সরকার স্বাগত জানাবে ॥ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা, চাঁদপুর, ২৫ ডিসেম্বর ॥ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেছেন, বিএনপির পথসভা শান্তিপূর্ণ হলে সরকার স্বাগত জানাবে। সাগর-রুনীর প্রকৃত খুনীদের গ্রেফতার দাবিতে সাংবাদিকদের আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঘেরাও কর্মসূচী দিয়ে সাগর-রুনী হত্যাকা-ের বিচার কাজ ত্বরান্বিত করা যাবে না।
এ ব্যাপারে আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। যখন এর ইতিবাচক ফল আমরা পাব, তদন্ত ফল পাওয়া যাবে, তখন অভিযোগ গঠন করা হলে সবকিছু জানতে পারবেন। গত সোমবার প্রেসক্লাবের সামনে অনশন করে সাংবাদিকদের শীর্ষ চার সংগঠনের পক্ষ থেকে ১ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের এই কর্মসূচী দেয়া হয়।মঙ্গলবার দুপুরে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলায় কয়েকটি উন্নয়নমূলক কর্মসূচীতে যোগ দিতে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিরোধী দলের গণসংযোগ ও পথসভায় সরকারের সহযোগিতা চাওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক অধিকার অনুযায়ী মানুষের অধিকার লঙ্ঘন না করে, মানুষের উপর অত্যাচার না করে, হাতবোমা বিস্ফোরণ না করে, গাড়ি-ঘোড়া ভাংচুর না করে পথসভা করলে আমরা একে সমর্থন না দিলেও স্বাগত জানাব। কিন্তু আইন লঙ্ঘন করলে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে রাজধানীতে গণসংযোগের অংশ হিসেবে বুধবার ছয় স্থানে পথসভা করবেন খালেদা জিয়া। সোমবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম গণসংযোগ কর্মসূচীতে সরকারের সহযোগিতা চেয়ে বলেন, আমাদের এই কর্মসূচী হবে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। ইতোমধ্যে ছয়টি পথসভার অনুমতি পেয়েছি। এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী সফল করতে সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতা চাই। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালের দাবিতে ৯ ডিসেম্বর সারা দেশে অবরোধ পালন করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। সেদিন পুলিশের সঙ্গে নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ ও ভাংচুর হয়। অবরোধের বাধা দেয়ার অভিযোগ এনে ১৩ ডিসেম্বর হরতাল পালন করে বিরোধী দল।
আর হরতালের আগের দিন সহিংসতার এক মামলায় গ্রেফতার হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কচুয়া বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজ মাঠে শীতবস্ত্র, কুটিয়া লক্ষ্মীপুর ও তফুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন সম্প্রসারণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উদ্বোধনসহ আরও বেশ ক’টি বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর গ্রামের বাড়ি গুলবাহারে দলীয় নেতকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।
উল্লেখ্য, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে রাজধানীতে গণসংযোগের অংশ হিসেবে বুধবার ছয় স্থানে পথসভা করবেন খালেদা জিয়া। সোমবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম গণসংযোগ কর্মসূচীতে সরকারের সহযোগিতা চেয়ে বলেন, আমাদের এই কর্মসূচী হবে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। ইতোমধ্যে ছয়টি পথসভার অনুমতি পেয়েছি। এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী সফল করতে সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতা চাই। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালের দাবিতে ৯ ডিসেম্বর সারা দেশে অবরোধ পালন করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। সেদিন পুলিশের সঙ্গে নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ ও ভাংচুর হয়। অবরোধের বাধা দেয়ার অভিযোগ এনে ১৩ ডিসেম্বর হরতাল পালন করে বিরোধী দল।
আর হরতালের আগের দিন সহিংসতার এক মামলায় গ্রেফতার হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কচুয়া বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজ মাঠে শীতবস্ত্র, কুটিয়া লক্ষ্মীপুর ও তফুরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন সম্প্রসারণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উদ্বোধনসহ আরও বেশ ক’টি বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর গ্রামের বাড়ি গুলবাহারে দলীয় নেতকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।
No comments