বিটিভির চার যুগপূর্তির অনুষ্ঠান উদ্বোধন- গণমাধ্যমকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খবর ও অনুষ্ঠান প্রকাশ বা সম্প্রচারের ক্ষেত্রে সংবাদপত্র, টেলিভিশন চ্যানেলসহ সব ধরনের গণমাধ্যমকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।
গণভবন থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) চার যুগপূর্তির অনুষ্ঠান উদ্বোধন করার সময় দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান। খবর বাসসের।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার সংবাদপত্র, বেসরকারি টিভি ও রেডিওর অবাধ স্বাধীনতা দিয়েছে। ফলে জনগণ তাদের মতামত প্রকাশের সুযোগ পাচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে মাঝেমধ্যে কিছু গণমাধ্যমে দায়িত্বশীলতার অভাব দেখা যায়।’
বিটিভির মহাপরিচালক ম. হামিদ গণভবনে স্বাগত বক্তব্য দেন। গণভবনে এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বিটিভির রামপুরা কেন্দ্র থেকে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, ‘স্বাধীনতা উপভোগের বিষয়। তবে এ ক্ষেত্রে সংশ্ল্লিষ্ট সবার দায়বদ্ধতাও থাকতে হবে। সমাজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এমন খবর ও অনুষ্ঠানের ব্যাপারে গণমাধ্যমকে সতর্ক থাকতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে বিটিভির অনুষ্ঠানের মান বাড়ানোর আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার নিরিখে বিটিভিকে আরও জনবান্ধব অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারকে মিডিয়া-বান্ধব উল্লেখ করে বলেন, দেশের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া এখন পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করছে। তিনি বলেন, বিটিভিতে আধুনিক প্রযুক্তি ও নতুন নতুন অনুষ্ঠান যুক্ত করা হয়েছে। এতে বিটিভির মান বেড়েছে।
বিটিভির অনুষ্ঠানের মানোন্নয়নে দিকনির্দেশনার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী যে সংগ্রাম করছেন, বিটিভি সব সময় তাঁর পাশে থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার সংবাদপত্র, বেসরকারি টিভি ও রেডিওর অবাধ স্বাধীনতা দিয়েছে। ফলে জনগণ তাদের মতামত প্রকাশের সুযোগ পাচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে মাঝেমধ্যে কিছু গণমাধ্যমে দায়িত্বশীলতার অভাব দেখা যায়।’
বিটিভির মহাপরিচালক ম. হামিদ গণভবনে স্বাগত বক্তব্য দেন। গণভবনে এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বিটিভির রামপুরা কেন্দ্র থেকে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, ‘স্বাধীনতা উপভোগের বিষয়। তবে এ ক্ষেত্রে সংশ্ল্লিষ্ট সবার দায়বদ্ধতাও থাকতে হবে। সমাজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এমন খবর ও অনুষ্ঠানের ব্যাপারে গণমাধ্যমকে সতর্ক থাকতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে বিটিভির অনুষ্ঠানের মান বাড়ানোর আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার নিরিখে বিটিভিকে আরও জনবান্ধব অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারকে মিডিয়া-বান্ধব উল্লেখ করে বলেন, দেশের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া এখন পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করছে। তিনি বলেন, বিটিভিতে আধুনিক প্রযুক্তি ও নতুন নতুন অনুষ্ঠান যুক্ত করা হয়েছে। এতে বিটিভির মান বেড়েছে।
বিটিভির অনুষ্ঠানের মানোন্নয়নে দিকনির্দেশনার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী যে সংগ্রাম করছেন, বিটিভি সব সময় তাঁর পাশে থাকবে।
No comments