সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত- সেরে উঠছেন তাকিম, উপযুক্ত শাস্তি চায় পরিবার
ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহসভাপতি এ কে এম তৌহিদ আল আখেরুজ্জামান তাকিমের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছে তাঁর পরিবার।
তাকিম বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সেখানে তাঁর পরিবার এ দাবি জানায়। পরিবারের অভিযোগ, ছাত্রশিবিরই তাঁর ওপর হামলা করেছে।
গত ২০ নভেম্বর সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একদল সন্ত্রাসী তাকিমকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। তারা তাঁর বাঁ পায়ের রগ কেটে দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ২৩ নভেম্বর তাঁকে বিএসএমএমইউতে স্থানান্তর করা হয়। দীর্ঘ এক মাস হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) অচেতন অবস্থায় ছিলেন তিনি। সপ্তাহ খানেক আগে তাঁর জ্ঞান ফেরে। অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে তাঁকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।
গতকাল দুপুরে কেবিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের বেডে অর্ধশোয়া অবস্থায় বসে আছেন তাকিম। তাঁর হাত ও পায়ে ব্যান্ডেজ। কথা বলছেন খুবই আস্তে। জানতে চাইলে তাকিম প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর মুখে চাদর পেঁচিয়ে সন্ত্রাসীরা উপর্যুপরি আঘাত করে। ওই সময় বিদ্যুৎ ছিল না। চারদিক ছিল ঘুটঘুটে অন্ধকার।
তাকিমের ভাই ওয়ালিউল ইসলাম অভিযোগ করেন, ‘শিবিরের কর্মীরাই তাকিমের ওপর হামলা করেছে। তাকিমের কারণে শিবির ক্যাম্পাসে আসতে পারত না। তাই শিবিরের উচ্চপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। আমরা এই হামলার ঘটনায় জড়িত শিবিরকর্মীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
ওয়ালিউল বলেন, তাকিম এখনো বাঁ হাত নাড়াচাড়া করতে পারেন না। বাঁ পায়েরও একই অবস্থা। শুধু তরল কিছু খেতে পারেন।
হাসপাতালের চিকিৎসক আবদুল হান্নান বলেন, তাকিম শঙ্কামুক্ত। অপারেশনের মাধ্যমে তাঁর বাঁ পায়ের ক্ষতের চিকিৎসা করা হবে। তিন মাস পর কাটা রগ জোড়া লাগানোর চেষ্টা করা হবে।
গত ২০ নভেম্বর সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় একদল সন্ত্রাসী তাকিমকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। তারা তাঁর বাঁ পায়ের রগ কেটে দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ২৩ নভেম্বর তাঁকে বিএসএমএমইউতে স্থানান্তর করা হয়। দীর্ঘ এক মাস হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) অচেতন অবস্থায় ছিলেন তিনি। সপ্তাহ খানেক আগে তাঁর জ্ঞান ফেরে। অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে তাঁকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।
গতকাল দুপুরে কেবিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের বেডে অর্ধশোয়া অবস্থায় বসে আছেন তাকিম। তাঁর হাত ও পায়ে ব্যান্ডেজ। কথা বলছেন খুবই আস্তে। জানতে চাইলে তাকিম প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর মুখে চাদর পেঁচিয়ে সন্ত্রাসীরা উপর্যুপরি আঘাত করে। ওই সময় বিদ্যুৎ ছিল না। চারদিক ছিল ঘুটঘুটে অন্ধকার।
তাকিমের ভাই ওয়ালিউল ইসলাম অভিযোগ করেন, ‘শিবিরের কর্মীরাই তাকিমের ওপর হামলা করেছে। তাকিমের কারণে শিবির ক্যাম্পাসে আসতে পারত না। তাই শিবিরের উচ্চপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। আমরা এই হামলার ঘটনায় জড়িত শিবিরকর্মীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
ওয়ালিউল বলেন, তাকিম এখনো বাঁ হাত নাড়াচাড়া করতে পারেন না। বাঁ পায়েরও একই অবস্থা। শুধু তরল কিছু খেতে পারেন।
হাসপাতালের চিকিৎসক আবদুল হান্নান বলেন, তাকিম শঙ্কামুক্ত। অপারেশনের মাধ্যমে তাঁর বাঁ পায়ের ক্ষতের চিকিৎসা করা হবে। তিন মাস পর কাটা রগ জোড়া লাগানোর চেষ্টা করা হবে।
No comments