বড়দিন পালিত- আনন্দ উৎসবে বড়দিন
বেথলেহেমের এক গোয়ালঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। দুই হাজার বছরেরও বেশি আগে। সেই শিশুই পরে পাপী-তাপি মানুষের মুক্তির দূত হিসেবে পরিগণিত হয়েছেন। পৃথিবীতে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠাই ছিল তাঁর ব্রত। তিনি যিশুখ্রিষ্ট।
দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায় গতকাল আনন্দঘন পরিবেশে যিশুখ্রিষ্টের জন্মদিন উপলক্ষে তাদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ‘বড়দিন’ উদ্যাপন করেছে।
বড়দিন উপলক্ষে দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায় বেথলেহেমের সেই আবহ সৃষ্টি করতে তাদের বাড়িতে তৈরি করেছিল প্রতীকী গোশালা। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব গির্জা ও পাঁচতারা হোটেলেও ছিল বড়দিনের ঐতিহ্যবাহী জাঁকজমকপূর্ণ সাজসজ্জা। গোশালা স্থাপন, রঙিন কাগজ, ফুল ও আলোর বিন্দু দিয়ে ক্রিসমাস ট্রি সাজানো হয়েছিল দৃষ্টিনন্দন করে। টুকটুকে লাল পোশাক পরা সফেদ দাড়ি-গোঁফের বুড়ো সান্তা ক্লজ উপহারের ব্যাগ কাঁধে নিয়ে ছোট্ট সোনামণিদের হাতে তুলে দিয়েছেন মজার মজার উপহার।
এর মধ্যে রূপসী বাংলা হোটেল গতকাল শিশুদের জন্য ক্রিসমাস পার্টির আয়োজন করে। শিশুদের পদচারণে মুখর ছিল হোটেল চত্বর। নাচ, গান ও খাওয়াদাওয়ার মধ্য দিয়ে আনন্দমুখর সময় কাটায় শিশুরা। হোটেলের লবি সাজানো হয় বর্ণাঢ্য সাজে। সান্তা ক্লজের সঙ্গে ছবি তোলার জন্য শিশু-কিশোরদের আগ্রহ ছিল ব্যাপক। এ ছাড়া, আলোকসজ্জিত ক্রিসমাস ট্রির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছে শিশু-কিশোরেরা।
হোটেলের সহকারী যোগাযোগ ব্যবস্থাপক জিয়া মহিউদ্দিন জানান, শিশুদের মধ্যে পরিবেশবান্ধব সচেতনতা সৃষ্টির জন্য এবারের ক্রিসমাস পার্টির মূল থিম ছিল ‘গো গ্রিন’।
আর বাড়িতে তো ছিলই বড়দিনের কেক ও উপাদেয় খাবারের আয়োজন। অতিথি-অভ্যাগতদের আপ্যায়ন করা হয়েছে হূদয়ের উষ্ণতায়। এসব ছাড়া বড়দিনের বিশেষ প্রার্থনা ও ক্যারল ছিল গির্জাগুলোতে। দিনটি ছিল সরকারি ছুটি। বড়দিন উপলক্ষে জাতীয় পত্রিকাগুলো দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে। বেতার, টেলিভিশন বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করে।
রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া পৃথক পৃথক বাণীতে মহামতি যিশুখ্রিষ্টের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতি বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন এবং মহাসচিব নির্মল ডি রোজারিও দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বড়দিন উপলক্ষে দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায় বেথলেহেমের সেই আবহ সৃষ্টি করতে তাদের বাড়িতে তৈরি করেছিল প্রতীকী গোশালা। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব গির্জা ও পাঁচতারা হোটেলেও ছিল বড়দিনের ঐতিহ্যবাহী জাঁকজমকপূর্ণ সাজসজ্জা। গোশালা স্থাপন, রঙিন কাগজ, ফুল ও আলোর বিন্দু দিয়ে ক্রিসমাস ট্রি সাজানো হয়েছিল দৃষ্টিনন্দন করে। টুকটুকে লাল পোশাক পরা সফেদ দাড়ি-গোঁফের বুড়ো সান্তা ক্লজ উপহারের ব্যাগ কাঁধে নিয়ে ছোট্ট সোনামণিদের হাতে তুলে দিয়েছেন মজার মজার উপহার।
এর মধ্যে রূপসী বাংলা হোটেল গতকাল শিশুদের জন্য ক্রিসমাস পার্টির আয়োজন করে। শিশুদের পদচারণে মুখর ছিল হোটেল চত্বর। নাচ, গান ও খাওয়াদাওয়ার মধ্য দিয়ে আনন্দমুখর সময় কাটায় শিশুরা। হোটেলের লবি সাজানো হয় বর্ণাঢ্য সাজে। সান্তা ক্লজের সঙ্গে ছবি তোলার জন্য শিশু-কিশোরদের আগ্রহ ছিল ব্যাপক। এ ছাড়া, আলোকসজ্জিত ক্রিসমাস ট্রির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছে শিশু-কিশোরেরা।
হোটেলের সহকারী যোগাযোগ ব্যবস্থাপক জিয়া মহিউদ্দিন জানান, শিশুদের মধ্যে পরিবেশবান্ধব সচেতনতা সৃষ্টির জন্য এবারের ক্রিসমাস পার্টির মূল থিম ছিল ‘গো গ্রিন’।
আর বাড়িতে তো ছিলই বড়দিনের কেক ও উপাদেয় খাবারের আয়োজন। অতিথি-অভ্যাগতদের আপ্যায়ন করা হয়েছে হূদয়ের উষ্ণতায়। এসব ছাড়া বড়দিনের বিশেষ প্রার্থনা ও ক্যারল ছিল গির্জাগুলোতে। দিনটি ছিল সরকারি ছুটি। বড়দিন উপলক্ষে জাতীয় পত্রিকাগুলো দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে। বেতার, টেলিভিশন বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করে।
রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া পৃথক পৃথক বাণীতে মহামতি যিশুখ্রিষ্টের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতি বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন এবং মহাসচিব নির্মল ডি রোজারিও দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
No comments