সম্পাদক সমীপে- গাড়ি সঙ্কট ও ঝুঁকি
আজকাল সকালে ও বিকেলে অফিসে যাওয়া-আসার ক্ষেত্রে যাত্রীসাধারণের প্রচণ্ড অসুবিধা হচ্ছে। বাসের সংখ্যা কম; যাত্রীর সংখ্যা বেশি। তাই পর্যাপ্ত গাড়ি না থাকায় বা গাড়ির সংখ্যার তুলনায় যাত্রী বেশি হওয়ায় প্রচ- ধাক্কাধাক্কি আর বিশৃঙ্খলার মধ্যে গাড়িতে উঠতে হচ্ছে এমনকি গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না।
বা পেলেও অফিস দেরি হয়ে বেতন কাটা যাচ্ছে বা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন চাপ বা ধাক্কা খেয়ে। কিন্তু কেন এমন হবে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বা নির্বাচিত সরকারের দেশে? মানুষ এ অবস্থা থেকে মুক্তি চান কীভাবে মুক্ত করবেন তা সরকার বা গাড়ি কর্তৃপক্ষই বেশি বা ভাল জানেন। তাই অনতিবিলম্বে সমস্যাটির প্রতি নজর দিয়ে আন্তরিক হয়ে সামাধান করে পর্যাপ্ত গাড়ির ব্যবস্থা করে যানজটমুক্ত ও নিরাপদ সড়কের ব্যবস্থা করতে সরকারের উধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি।শরীফ উদ্দিন
তেজকুনিপাড়া, ঢাকা
আসুন বদলে যাই
প্রত্যেকে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অবলম্বন করে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করুন। দেশে প্রচুর পরিমাণে সরকারী বেসরকারী পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করুন। শিক্ষিত অশিক্ষিত বেকারদের কাজ কর্ম করার সুযোগ সৃষ্টি করে দিন। কাজকর্ম করুন। নয়ত ভবিষ্যতে দেশ ও দেশের জনগণ আর্থিক সঙ্কট, খাদ্য সঙ্কট, বস্ত্রসঙ্কট ও গৃহসঙ্কটরে কারণে অসুবিধার সন্মুখীন হবে। দেশ ও দেশের জনগণকে হানাহানি হতে রক্ষা করুন। দূনীতি বন্ধ করতে হবে; দুর্নীতি বন্ধ করুন। চুরি, ডাকাতি, রংবাজি, ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে, বন্ধ করুন। ধর্ষণ খুন করা যাবে না। ঐসব বন্ধ করুন। আসুন আমরা সবাই যাঁর কাছ থেকে টাকা পয়সা নেব তাঁকে আমরা টাকা পয়সা দিয়ে দেব। যার বস্ত্র সঙ্কট, তাঁকে আমরা প্রত্যেকের সামর্থ্য অনুযায়ী বস্ত্রদান করব। যাঁর খাদ্য নেই তাঁকে আমরা প্রত্যেকের সামর্থ্য অনযায়ী খাদ্য দান করব। বসবাস করার গৃহ নেই তাঁকে আমরা প্রত্যেকের সামর্থ্য অনুযায়ী বসবাস করা গৃহদান করেছে। তাহলে একদিন আমাদের দেশটা বদলে যাবে।
দিপু, রানা
নবাবগঞ্জ, ঢাকা
দাতা সংস্থার সংস্কার অত্যাবশ্যক
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলছে আধুনিক বিশ্ব। আয়তনকে ঠিক রেখে অনেক ছোট হয়ে প্রতিটি দেশের হাতের তালুতে প্রবেশ করছে পৃথিবী। পকেটে চলে আসছে এক প্রান্ত হতে অপর প্রান্ত। প্রাচীন পাথরের যুগের অসভ্য পৃথিবী সভ্যতার চরম শিখরে পৌঁছে যাচ্ছে। হিংসা, বিদ্বেষ, রেষারেষি, প্রতিহিংসা, দ্বন্দ্ব, কলহ হ্রাস পাচ্ছে এবং প্রতিটি দেশ প্রতিটি দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করে কল্যাণ কামনায় সাহায্যের হাত এগিয়ে দিচ্ছে। এক দেশ অপর দেশের সুখ দুঃখকে ভাগাভাগি করে দিতে কার্পণ্য করছে না। দেশসমূহে কলহ, বিবাদের মীমাংসায় কাজ করছে বিশ্ব অভিভাবক জাতি সংঘ। প্রযুক্তির উন্নয়নে মানুষের তৈরি মহাকাশ যাত্রা পৃথিবী হতে যাচ্ছে মঙ্গল গ্রহে। বিমানে উন্নয়নের কারণে বিজ্ঞানীরা এগিয়ে যাচ্ছেন। মূল কারণ উন্নয়ন ও সংস্কার। পৃথিবীতে রয়েছে একাধিক মহাদেশ। অসংখ্য দেশ। গরিব মধ্যবিত্ত ও ধনী দেশ নিয়ে পৃথিবী। একক প্রচেষ্টায় ব্যবসাবাণিজ্য প্রসার লাভ করা কোন দেশের পক্ষে সম্ভব নয়। সকল দেশ সকল দেশের প্রতি নির্ভরশীল। অর্থ ও সম্পদ এবং প্রযুক্তি পরস্পর ভাগাভাগির মাধ্যমে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে ছোট বড় গরিব ধনী প্রতিটি দেশ। অসংখ্য দাতাসংস্থা, বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে। এ ধরনের কয়েকটি দাতা সংস্থার নাম বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল ও এডিবি। বিশ্ববাসীর কল্যাণে এদের কর্মকা-ে সংস্কার প্রয়োজন।
মেছের আলী
শ্রীনগর, মুন্সীগঞ্জ
No comments