সারা দেশে ১৮ দলের গণসংযোগ আজ-ঢাকায় পাঁচ পথসভায় বক্তব্য দেবেন খালেদা
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আজ বুধবার সারা দেশে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। ঢাকায় এই কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। গণসংযোগের সময় রাজধানীতে পাঁচটি পথসভায় বক্তব্য দেবেন তিনি।
গাবতলীতে আয়োজিত পথসভার মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়া গণসংযোগ শুরু করবেন। কর্মসূচিতে রাজধানীজুড়ে জনতার ঢল নামবে বলে আশা প্রকাশ করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান সমন্বয়ক তরিকুল ইসলাম। বিএনপি নেতারা গণসংযোগ সফল করতে গতকাল লিফলেট বিতরণসহ নানাভাবে প্রচার চালিয়েছেন। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, পথসভার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে খালেদা জিয়া তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুর যৌক্তিকতা তুলে ধরার পাশাপাশি সরকারের দুর্নীতি, দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি এবং নিজেদের ভবিষ্যৎ অঙ্গীকার তুলে ধরে বক্তব্য দেবেন। কর্মসূচি চলাকালে কোনো বিশৃঙ্খলা না হলে গণসংযোগ থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে না বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাতে গুলশানের কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির এবং ১৮ দলীয় জোটের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ওই বৈঠকেই পরবর্তী কর্মসূচি ঠিক করা হবে বলে জানা গেছে।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সকাল ১১টায় গাবতলীর পুরনো বিউটি সিনেমা হলের সামনে প্রথম পথসভায় বক্তব্য দেবেন খালেদা জিয়া। এরপর কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজার, যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়ক, সবুজবাগের বালুর মাঠ এবং বাড্ডার নতুন বাজার ভাটারা মাঠে আয়োজিত পথসভায় বক্তব্য দেবেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম জানান, গাবতলীতে পথসভা করে কল্যাণপুর, আগারগাঁও সড়ক ও ফার্মগেট হয়ে গণসংযোগের মধ্য দিয়ে কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজারে যাবেন খালেদা জিয়া। গাবতলীর পথসভা শেষে কল্যাণপুর পর্যন্ত মিছিল হবে। পথে প্রধানমন্ত্রীর গণভবন এবং সচিবালয় পড়ে তাই ভিআইপি রোডে কোনো মিছিল করবেন না তাঁরা। কারওয়ান বাজারে পথসভা শেষে এফডিসি সড়ক হয়ে মগবাজার লেভেলক্রসিং, মগবাজার মোড়, রমনা থানা সড়ক, বেইলি রোড সড়ক, কাকরাইল মসজিদ, মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট হয়ে কার্জন হল সড়ক, নগর ভবন, গুলিস্তানে গোলাপ শাহ মাজার সড়ক, নর্থসাউথ সড়ক, রায়সাহেব বাজার সড়ক হয়ে ধোলাইখালে যাবেন খালেদা জিয়া। সেখান থেকে দয়াগঞ্জ সড়ক হয়ে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কে পথসভা করবেন বিরোধীদলীয় নেতা। এরপর সায়েদাবাদ, মানিকনগর, বৌদ্ধমন্দির হয়ে সবুজবাগের বাসাবো বালুর মাঠে চতুর্থ পথসভা করবেন তিনি। বাসাবো থেকে মালিবাগ মোড়, মৌচাক, রামপুরা সড়ক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস অতিক্রম করে বাড্ডার ভাটারা মাঠে সর্বশেষ পথসভায় খালেদা জিয়া বক্তব্য দেবেন। এর মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী গণসংযোগ কর্মসূচি শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন, 'একেকটি পথসভায় এক ঘণ্টা থেকে সোয়া এক ঘণ্টা সময় লাগবে। আশা করছি, বিকেল ৫টার মধ্যে কর্মসূচি শেষ হবে।' তিনি বলেন, 'খালেদা জিয়ার গণসংযোগ কর্মসূচি হবে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। আমরা নির্দলীয় সরকার পুনর্বহাল, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এই কর্মসূচি করতে যাচ্ছি।'
তরিকুল ইসলাম আরো বলেন, খালেদা জিয়ার এই কর্মসূচিতে মানুষের ঢল নামবে। এই ঢল দেখে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। নির্দলীয় সরকারের দাবি তারা মেনে নেবে। তিনি জানান, চট্টগ্রামে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সিলেটে এম কে আনোয়ার, রাজশাহীতে নজরুল ইসলাম খান, রংপুরে লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, খুলনায় ড. আবদুল মঈন খান ও বরিশালে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় গণসংযোগ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন। এসব বিভাগে ১৮ দলীয় জোট নেতারাও থাকবেন। ধর্ম-বর্ণ-পেশা নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনগণকে গণসংযোগ কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি তিনি ১৮ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের প্রতিও শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফের 'তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আর ফিরে যাওয়া যাবে না'- এমন বক্তব্যের জবাবে তরিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, সব সরকারই দিতে চায় না। তবে জনগণের চাপে সরকার নির্দলীয় সরকারের দাবি মানতে বাধ্য হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, 'আমরাও এ কথা বলেছিলাম। এরশাদও বলেছিলেন, ক্ষমতা ছাড়বেন না। আবার পাকিস্তানের ইয়াহিয়াও বলেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁরা থাকতে পারেন নাই। এ সরকারও পারবে না। আশা করি, সরকার তার বিরুদ্ধে গণ-অনাস্থা দেখে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে দেশকে নৈরাজ্যের হাত থেকে রক্ষা করবে।'
এ ছাড়া রাজধানীতে গণসংযোগের সময় নাগরিকদের সাময়িক অসুবিধা হতে পারে বলে সংবাদ সম্মেলনে দুঃখ প্রকাশ করেছেন তরিকুল ইসলাম ও আবদুস সালাম। এ সময় তাঁরা কর্মসূচিতে নগরবাসীর সহযোগিতাও প্রত্যাশা করেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বরকত উল্লাহ বুলু, রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জামায়াত নেতা ডা. মাসুদ, ১৮ দলীয় জোট নেতা আবদুল মতিন, মাওলানা আবদুল কাশেম, ফরিদ উদ্দিন প্রমুখ।
ওয়েবসাইটে গণসংযোগ : রাজধানীতে খালেদা জিয়ার গণসংযোগ কর্মসূচির বিষয়টি বিএনপির পক্ষ থেকে ওয়েবসাইটে সরাসরি প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হচ্ছে : www.bnplive.com
'বাধা না দিলে কর্মসূচি শান্তিপূর্ণই থাকবে' : এদিকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, '১৮ দলের এই কর্মসূচি হবে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক। সরকার বাধা না দিলে কর্মসূচি শান্তিপূর্ণই থাকবে। বাধা দিলে বুঝতে হবে- সরকার শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বিশ্বাস করে না। তখন জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে কর্মসূচি কী হবে।'
'মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তি এবং বিপন্ন গণতন্ত্র' শীর্ষক আলোচনা সভায় সংগঠনের সভাপতি আবুল কাশেম হায়দারের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সৈয়দ রাশিদুল হাসান প্রমুখ।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সকাল ১১টায় গাবতলীর পুরনো বিউটি সিনেমা হলের সামনে প্রথম পথসভায় বক্তব্য দেবেন খালেদা জিয়া। এরপর কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজার, যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়ক, সবুজবাগের বালুর মাঠ এবং বাড্ডার নতুন বাজার ভাটারা মাঠে আয়োজিত পথসভায় বক্তব্য দেবেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম জানান, গাবতলীতে পথসভা করে কল্যাণপুর, আগারগাঁও সড়ক ও ফার্মগেট হয়ে গণসংযোগের মধ্য দিয়ে কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজারে যাবেন খালেদা জিয়া। গাবতলীর পথসভা শেষে কল্যাণপুর পর্যন্ত মিছিল হবে। পথে প্রধানমন্ত্রীর গণভবন এবং সচিবালয় পড়ে তাই ভিআইপি রোডে কোনো মিছিল করবেন না তাঁরা। কারওয়ান বাজারে পথসভা শেষে এফডিসি সড়ক হয়ে মগবাজার লেভেলক্রসিং, মগবাজার মোড়, রমনা থানা সড়ক, বেইলি রোড সড়ক, কাকরাইল মসজিদ, মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট হয়ে কার্জন হল সড়ক, নগর ভবন, গুলিস্তানে গোলাপ শাহ মাজার সড়ক, নর্থসাউথ সড়ক, রায়সাহেব বাজার সড়ক হয়ে ধোলাইখালে যাবেন খালেদা জিয়া। সেখান থেকে দয়াগঞ্জ সড়ক হয়ে যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কে পথসভা করবেন বিরোধীদলীয় নেতা। এরপর সায়েদাবাদ, মানিকনগর, বৌদ্ধমন্দির হয়ে সবুজবাগের বাসাবো বালুর মাঠে চতুর্থ পথসভা করবেন তিনি। বাসাবো থেকে মালিবাগ মোড়, মৌচাক, রামপুরা সড়ক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস অতিক্রম করে বাড্ডার ভাটারা মাঠে সর্বশেষ পথসভায় খালেদা জিয়া বক্তব্য দেবেন। এর মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী গণসংযোগ কর্মসূচি শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন, 'একেকটি পথসভায় এক ঘণ্টা থেকে সোয়া এক ঘণ্টা সময় লাগবে। আশা করছি, বিকেল ৫টার মধ্যে কর্মসূচি শেষ হবে।' তিনি বলেন, 'খালেদা জিয়ার গণসংযোগ কর্মসূচি হবে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। আমরা নির্দলীয় সরকার পুনর্বহাল, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এই কর্মসূচি করতে যাচ্ছি।'
তরিকুল ইসলাম আরো বলেন, খালেদা জিয়ার এই কর্মসূচিতে মানুষের ঢল নামবে। এই ঢল দেখে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। নির্দলীয় সরকারের দাবি তারা মেনে নেবে। তিনি জানান, চট্টগ্রামে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সিলেটে এম কে আনোয়ার, রাজশাহীতে নজরুল ইসলাম খান, রংপুরে লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, খুলনায় ড. আবদুল মঈন খান ও বরিশালে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় গণসংযোগ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন। এসব বিভাগে ১৮ দলীয় জোট নেতারাও থাকবেন। ধর্ম-বর্ণ-পেশা নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনগণকে গণসংযোগ কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি তিনি ১৮ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের প্রতিও শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফের 'তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আর ফিরে যাওয়া যাবে না'- এমন বক্তব্যের জবাবে তরিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, সব সরকারই দিতে চায় না। তবে জনগণের চাপে সরকার নির্দলীয় সরকারের দাবি মানতে বাধ্য হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, 'আমরাও এ কথা বলেছিলাম। এরশাদও বলেছিলেন, ক্ষমতা ছাড়বেন না। আবার পাকিস্তানের ইয়াহিয়াও বলেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁরা থাকতে পারেন নাই। এ সরকারও পারবে না। আশা করি, সরকার তার বিরুদ্ধে গণ-অনাস্থা দেখে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে দেশকে নৈরাজ্যের হাত থেকে রক্ষা করবে।'
এ ছাড়া রাজধানীতে গণসংযোগের সময় নাগরিকদের সাময়িক অসুবিধা হতে পারে বলে সংবাদ সম্মেলনে দুঃখ প্রকাশ করেছেন তরিকুল ইসলাম ও আবদুস সালাম। এ সময় তাঁরা কর্মসূচিতে নগরবাসীর সহযোগিতাও প্রত্যাশা করেন।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বরকত উল্লাহ বুলু, রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জামায়াত নেতা ডা. মাসুদ, ১৮ দলীয় জোট নেতা আবদুল মতিন, মাওলানা আবদুল কাশেম, ফরিদ উদ্দিন প্রমুখ।
ওয়েবসাইটে গণসংযোগ : রাজধানীতে খালেদা জিয়ার গণসংযোগ কর্মসূচির বিষয়টি বিএনপির পক্ষ থেকে ওয়েবসাইটে সরাসরি প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হচ্ছে : www.bnplive.com
'বাধা না দিলে কর্মসূচি শান্তিপূর্ণই থাকবে' : এদিকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, '১৮ দলের এই কর্মসূচি হবে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক। সরকার বাধা না দিলে কর্মসূচি শান্তিপূর্ণই থাকবে। বাধা দিলে বুঝতে হবে- সরকার শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বিশ্বাস করে না। তখন জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে কর্মসূচি কী হবে।'
'মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তি এবং বিপন্ন গণতন্ত্র' শীর্ষক আলোচনা সভায় সংগঠনের সভাপতি আবুল কাশেম হায়দারের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সৈয়দ রাশিদুল হাসান প্রমুখ।
No comments