নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়- বিজ্ঞাপন নির্মাণে হাতেখড়ি by শিখ্তী সানী
‘চ্যাম্পিয়ন হয়েছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়...’ বাকিটা দর্শকদের আওয়াজ আর করতালিতে শোনা যায়নি। ‘ট্রাইপড’ দলের সদস্যরা তাই হাল ছেড়েই দিয়েছিলেন।
তারপর পর্দায় যখন তাঁদের নির্মিত ৪৫ সেকেন্ডের বিজ্ঞাপনচিত্র দেখাতে শুরু করেছে, তখন ওঁদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস দেখে কে!
কথা চলছিল ‘ক্লিয়ার অ্যাড মেকার বাংলাদেশ-২০১২’-এর চ্যাম্পিয়ন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাইপড দলের সদস্য নাজমুস সাকিব, মাহদিয়া চৌধুরী ও ওয়াসেফ চৌধুরীর সঙ্গে।
‘পরিশ্রম করলে যে তার ফল মেলে, ট্রাইপডের বিজয়ে যেন সেটাই প্রমাণিত হলো। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শেষ দল হয়ে যোগ দেওয়া ট্রাইপডই অবশেষে প্রথম হয়েছে। পুরো প্রতিযোগিতায় নিজেদের প্রমাণের জন্য আমরা অসম্ভব পরিশ্রম করেছি। তার পুরস্কার পেলাম এ বিজয়ে।’ বললেন নাজমুস সাকিব।
ওয়াসেফ ও মাহদিয়া বলেন, ‘ট্রাইপড নাম দেওয়ার কারণ হচ্ছে, দলে একজন দমে গেলে তাকে সহায়তা করার জন্য রয়েছে বাকি দুইজন। আর সেটাই হয়েছে আমাদের এই দলে।’
ট্রাইপডের বিজয়ে নাহিন, রিজভী ও মোনায়েমের কথা বিশেষভাবে বলতে চান বিজয়ী দলের তিন তারকা।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ক্লাব ‘ইয়াং এন্টারপ্রেনার সোসাইটি (ইয়েস)’ আয়োজন করেছিল আন্তবিশ্ববিদ্যালয় বিজ্ঞাপন নির্মাণ প্রতিযোগিতা ‘ক্লিয়ার অ্যাড মেকার বাংলাদেশ-২০১২।’
প্রথম রানারআপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আইবিএ নার্সিসাস’। দলের সদস্যরা হলেন ফাহাদ মাসুদ খান, মার্ক রাতুল সিনহা ও মারুফ হোসেন। এঁরা সবাই পড়ছেন বিবিএ চতুর্থ সেমিস্টারে। পুরো প্রতিযোগিতায় এঁদের প্রাপ্তি আর অর্জনের শেষ নেই। প্রতিটি পর্বে বিজ্ঞাপন নির্মাণের পাশাপাশি উপস্থাপনের দায়িত্ব ছিল মারুফের।
দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টু-থ্রি-ফোর’। ২০১১ সালে অ্যাড মেকার প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান অর্জনকারী তিন দলের তিন সদস্য মিলে তৈরি হয়েছিল ‘টু-থ্রি-ফোর’। এ দলের সদস্যরা হলো সৈয়দ ইফতেখার তৌহিদ, মারুফাত তিতু ও নাবিল খান। সবাই পড়ছেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ
শেষ বর্ষে।
ইয়েস ক্লাবের সভাপতি রেশাদ মোহাইমেন জানান, সারা দেশ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া কয়েক শ শিক্ষার্থী এ প্রতিযোগিতার প্রাথমিক রাউন্ডে অংশগ্রহণ করেস। তারপর বিভিন্ন রাউন্ডে বাছাই হয়ে শেষ পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ১২টি দল। এবার বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি পণ্য নিয়ে গবেষণা, বাজার বিশ্লেষণ, মার্কেটিং কৌশল এবং ব্যবসা উপস্থাপনের দিকগুলো নিয়েও কাজ করতে হয়েছে এবারের প্রতিযোগীদের। বিজ্ঞাপনের সম্ভাবনাময় বাজারে সৃজনশীল তরুণদের উপযোগী করে তোলাই এ প্রতিযোগিতার লক্ষ্য।
কথা চলছিল ‘ক্লিয়ার অ্যাড মেকার বাংলাদেশ-২০১২’-এর চ্যাম্পিয়ন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাইপড দলের সদস্য নাজমুস সাকিব, মাহদিয়া চৌধুরী ও ওয়াসেফ চৌধুরীর সঙ্গে।
‘পরিশ্রম করলে যে তার ফল মেলে, ট্রাইপডের বিজয়ে যেন সেটাই প্রমাণিত হলো। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শেষ দল হয়ে যোগ দেওয়া ট্রাইপডই অবশেষে প্রথম হয়েছে। পুরো প্রতিযোগিতায় নিজেদের প্রমাণের জন্য আমরা অসম্ভব পরিশ্রম করেছি। তার পুরস্কার পেলাম এ বিজয়ে।’ বললেন নাজমুস সাকিব।
ওয়াসেফ ও মাহদিয়া বলেন, ‘ট্রাইপড নাম দেওয়ার কারণ হচ্ছে, দলে একজন দমে গেলে তাকে সহায়তা করার জন্য রয়েছে বাকি দুইজন। আর সেটাই হয়েছে আমাদের এই দলে।’
ট্রাইপডের বিজয়ে নাহিন, রিজভী ও মোনায়েমের কথা বিশেষভাবে বলতে চান বিজয়ী দলের তিন তারকা।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ক্লাব ‘ইয়াং এন্টারপ্রেনার সোসাইটি (ইয়েস)’ আয়োজন করেছিল আন্তবিশ্ববিদ্যালয় বিজ্ঞাপন নির্মাণ প্রতিযোগিতা ‘ক্লিয়ার অ্যাড মেকার বাংলাদেশ-২০১২।’
প্রথম রানারআপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আইবিএ নার্সিসাস’। দলের সদস্যরা হলেন ফাহাদ মাসুদ খান, মার্ক রাতুল সিনহা ও মারুফ হোসেন। এঁরা সবাই পড়ছেন বিবিএ চতুর্থ সেমিস্টারে। পুরো প্রতিযোগিতায় এঁদের প্রাপ্তি আর অর্জনের শেষ নেই। প্রতিটি পর্বে বিজ্ঞাপন নির্মাণের পাশাপাশি উপস্থাপনের দায়িত্ব ছিল মারুফের।
দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘টু-থ্রি-ফোর’। ২০১১ সালে অ্যাড মেকার প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান অর্জনকারী তিন দলের তিন সদস্য মিলে তৈরি হয়েছিল ‘টু-থ্রি-ফোর’। এ দলের সদস্যরা হলো সৈয়দ ইফতেখার তৌহিদ, মারুফাত তিতু ও নাবিল খান। সবাই পড়ছেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ
শেষ বর্ষে।
ইয়েস ক্লাবের সভাপতি রেশাদ মোহাইমেন জানান, সারা দেশ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া কয়েক শ শিক্ষার্থী এ প্রতিযোগিতার প্রাথমিক রাউন্ডে অংশগ্রহণ করেস। তারপর বিভিন্ন রাউন্ডে বাছাই হয়ে শেষ পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ১২টি দল। এবার বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি পণ্য নিয়ে গবেষণা, বাজার বিশ্লেষণ, মার্কেটিং কৌশল এবং ব্যবসা উপস্থাপনের দিকগুলো নিয়েও কাজ করতে হয়েছে এবারের প্রতিযোগীদের। বিজ্ঞাপনের সম্ভাবনাময় বাজারে সৃজনশীল তরুণদের উপযোগী করে তোলাই এ প্রতিযোগিতার লক্ষ্য।
No comments