কিশোরগঞ্জে সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে হত্যা করেছে ছাত্রকে
কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের খরমপট্টি এলাকায় মাহমুদুল হাসান রাকিব (২৪) নামের এক ছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। গত সোমবার রাত সাড়ে আটটার দিকে রাকিবকে একা পেয়ে কয়েকজন সন্ত্রাসী এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে।
পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি নরসিংদী জেলার জামিয়া কাশেমিয়া মাদ্রাসার ফাজিল ক্লাসের ছাত্র ছিলেন। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ রুবেল মিয়া ও কাদির নামে দুই যুবককে আটক করেছে।
পুলিশ, নিহত ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, কয়েক মাস ধরে উকিলপাড়া এলাকার রাতুল, কালাম, বাবু ও সুজনদের সঙ্গে খরমপট্টি এলাকার অজয়, রাকিব ও তাঁর বন্ধুদের বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় স্টেডিয়ামে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে বাগিবতণ্ডা হয়। সোমবার বিকেলে রাকিব উকিলপাড়া দিয়ে বাসায় আসার পথে আবারও রাতুল ও কালামের সঙ্গে এসব নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যার পর বিষয়টি নিয়ে রাকিব ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু একত্র হয়ে উকিলপাড়া যান কয়েকজন বড় ভাইকে ঘটনাটি জানাতে। ঘটনা জানিয়ে রাকিব চলে যান স্থানীয় শহীদী মসজিদে এশার নামাজ পড়তে। নামাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত সাড়ে আটটার দিকে রাতুল, কালাম, সুজনসহ বেশ কয়েকজন রাকিবকে একা পেয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়। এ সময় তাঁর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তানভীর আহমেদ জানান, রাকিবের বুকের বাঁ পাশের ওপরের অংশে ধারালো অস্ত্রের গভীর জখমের চিহ্ন ছিল এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। রাকিব ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার বাকচান্দা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবুল মনসুরের ছেলে। দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। মাত্র চার মাস আগে তিনি বিয়ে করেন।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মোশারফ হোসেন জানান, এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ, নিহত ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, কয়েক মাস ধরে উকিলপাড়া এলাকার রাতুল, কালাম, বাবু ও সুজনদের সঙ্গে খরমপট্টি এলাকার অজয়, রাকিব ও তাঁর বন্ধুদের বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় স্টেডিয়ামে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে বাগিবতণ্ডা হয়। সোমবার বিকেলে রাকিব উকিলপাড়া দিয়ে বাসায় আসার পথে আবারও রাতুল ও কালামের সঙ্গে এসব নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যার পর বিষয়টি নিয়ে রাকিব ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু একত্র হয়ে উকিলপাড়া যান কয়েকজন বড় ভাইকে ঘটনাটি জানাতে। ঘটনা জানিয়ে রাকিব চলে যান স্থানীয় শহীদী মসজিদে এশার নামাজ পড়তে। নামাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত সাড়ে আটটার দিকে রাতুল, কালাম, সুজনসহ বেশ কয়েকজন রাকিবকে একা পেয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়। এ সময় তাঁর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তানভীর আহমেদ জানান, রাকিবের বুকের বাঁ পাশের ওপরের অংশে ধারালো অস্ত্রের গভীর জখমের চিহ্ন ছিল এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। রাকিব ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার বাকচান্দা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবুল মনসুরের ছেলে। দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। মাত্র চার মাস আগে তিনি বিয়ে করেন।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মোশারফ হোসেন জানান, এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
No comments