বড়দিনে বেথলেহেমে তীর্থযাত্রীদের ভিড়
ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের পশ্চিম তীরে বেথলেহেমে বড়দিন উদ্যাপন অনুষ্ঠানে গতকাল মঙ্গলবার সারা বিশ্বের হাজার হাজার তীর্থযাত্রী যোগ দিয়েছেন। সেখানে এক হাজার ৭০০ বছরের পরোনো ‘চার্চ অব ন্যাটিভিটি’ গির্জায় যিশুখ্রিষ্টের জন্মোৎসব উপলক্ষে গত সোমবার থেকেই লোকসমাগম শুরু হয়।
যিশুখ্রিষ্টের জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত বেথলেহেমে উপস্থিত ছিলেন জেরুজালেমে রোমান ক্যাথলিক চার্চের প্রধান ফুয়াদ তোয়াল। তিনি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে চলমান বিরোধ নিষ্পত্তির আহ্বান জানিয়ে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে সমর্থন ব্যক্ত করেন। ফিলিস্তিনি নেতা মাহমুদ আব্বাস বেথলেহেমে বড়দিনের অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
এদিকে ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় সোমবার মধ্যরাতে অনুষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী গণসমাবেশে ক্যাথলিক খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ নেতা পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট বক্তব্য দেন। তিনি সিরিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যসহ গোটা বিশ্বের শান্তি কামনা করেন এবং বর্তমান গতিময় জীবনযাত্রার মধ্যেও কিছুটা সময় ঈশ্বরের জন্য বরাদ্দ রাখতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
ফিলিস্তিনিদের জন্য এবারের বড়দিন উৎসবের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কারণ, জাতিসংঘে দেশটির অবস্থানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে। এ ছাড়া বেথলেহেমের ‘চার্চ অব ন্যাটিভিটি’ বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান হিসেবে ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেয়েছে। এএফপি ও বিবিসি।
এদিকে ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় সোমবার মধ্যরাতে অনুষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী গণসমাবেশে ক্যাথলিক খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ নেতা পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট বক্তব্য দেন। তিনি সিরিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যসহ গোটা বিশ্বের শান্তি কামনা করেন এবং বর্তমান গতিময় জীবনযাত্রার মধ্যেও কিছুটা সময় ঈশ্বরের জন্য বরাদ্দ রাখতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
ফিলিস্তিনিদের জন্য এবারের বড়দিন উৎসবের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কারণ, জাতিসংঘে দেশটির অবস্থানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে। এ ছাড়া বেথলেহেমের ‘চার্চ অব ন্যাটিভিটি’ বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান হিসেবে ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেয়েছে। এএফপি ও বিবিসি।
No comments