সরকার বিএনপিকে ধ্বংসের চক্রান্ত করছে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া অভিযোগ করেছেন, সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করার চক্রান্ত করছে। চট্টগ্রাম শহর থেকে কক্সবাজারের রামুতে যাওয়ার পথে আজ শনিবার বেলা দেড়টার দিকে চকরিয়া পৌরসভার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল মাঠে বিএনপি আয়োজিত দলীয় জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়া বলেন, সরকার দেশকে একদলীয় শাসনব্যবস্থায় ফিরিয়ে নিতে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব তৈরি করছে। সভা-সমাবেশে পুলিশ দিয়ে হামলা করছে। মামলা দিয়ে নেতা-কর্মীদের ঘরছাড়া করছে। তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলে সরকারের ষড়যন্ত্রের জবাব দেওয়ার জন্য তিনি নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
সরকারের নানা অনিয়মের কথা উল্লেখ করে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। চকরিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই জনসভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান, কক্সবাজারের সাবেক সাংসদ সালাউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এর আগে খালেদা জিয়া সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সড়কপথে চট্টগ্রাম শহর থেকে কক্সবাজারের রামুর উদ্দেশে রওনা হন। তাঁকে স্বাগত জানাতে দক্ষিণ চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতু থেকে পটিয়া, চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, লোহাগড়া, আমিরাবাদ, চকরিয়া, রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের প্রায় ১৬০ কিলোমিটার জুড়ে এক হাজারের বেশি তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। আকর্ষণীয় ডিজিটাল ব্যানার, পোস্টারে ছেয়ে গেছে অলিগলি, সড়ক। দ্বিধাবিভক্ত বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এই কয়েক দিন একাধিক জনসভা সফল করতে মিলেমিশে কাজ করছেন।
বেলা সাড়ে তিনটায় খালেদা জিয়া রামু গিয়ে ৪১ দিন আগে হামলার শিকার বৌদ্ধপল্লি পরিদর্শন করবেন। এরপর রামু খিজারী আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত দলীয় ‘সম্প্রীতি সমাবেশে’ প্রধান অতিথি হিসেবে ভাষণ দেবেন।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর হামলা ও অগ্নিসংযোগে রামুর ১২টি প্রাচীন বৌদ্ধমন্দির ও ৪০টির বেশি বসতি ধ্বংস হয়। পরের দিন উখিয়া ও টেকনাফে অগ্নিসংযোগ করা হয় সাতটি মন্দিরসহ আরও কয়েকটি বসতিতে।
গত ৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রামুর ক্ষতিগ্রস্ত বৌদ্ধপল্লি ও বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের ঘরবাড়ি তৈরির জন্য প্রায় চার কোটি টাকা দেন। ক্ষতিগ্রস্ত ১৯টি মন্দির তৈরির জন্য বরাদ্দ দেন প্রায় ১২ কোটি টাকা। শেখ হাসিনা রামু খিজারী উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত দলীয় সম্প্রীতি সমাবেশে হামলার জন্য বিএনপির স্থানীয় সাংসদ লুত্ফর রহমানের উসকানিকে দায়ী করেন।
সরকারের নানা অনিয়মের কথা উল্লেখ করে বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। চকরিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই জনসভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান, কক্সবাজারের সাবেক সাংসদ সালাউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এর আগে খালেদা জিয়া সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সড়কপথে চট্টগ্রাম শহর থেকে কক্সবাজারের রামুর উদ্দেশে রওনা হন। তাঁকে স্বাগত জানাতে দক্ষিণ চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতু থেকে পটিয়া, চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, লোহাগড়া, আমিরাবাদ, চকরিয়া, রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের প্রায় ১৬০ কিলোমিটার জুড়ে এক হাজারের বেশি তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। আকর্ষণীয় ডিজিটাল ব্যানার, পোস্টারে ছেয়ে গেছে অলিগলি, সড়ক। দ্বিধাবিভক্ত বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এই কয়েক দিন একাধিক জনসভা সফল করতে মিলেমিশে কাজ করছেন।
বেলা সাড়ে তিনটায় খালেদা জিয়া রামু গিয়ে ৪১ দিন আগে হামলার শিকার বৌদ্ধপল্লি পরিদর্শন করবেন। এরপর রামু খিজারী আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত দলীয় ‘সম্প্রীতি সমাবেশে’ প্রধান অতিথি হিসেবে ভাষণ দেবেন।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর হামলা ও অগ্নিসংযোগে রামুর ১২টি প্রাচীন বৌদ্ধমন্দির ও ৪০টির বেশি বসতি ধ্বংস হয়। পরের দিন উখিয়া ও টেকনাফে অগ্নিসংযোগ করা হয় সাতটি মন্দিরসহ আরও কয়েকটি বসতিতে।
গত ৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রামুর ক্ষতিগ্রস্ত বৌদ্ধপল্লি ও বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের ঘরবাড়ি তৈরির জন্য প্রায় চার কোটি টাকা দেন। ক্ষতিগ্রস্ত ১৯টি মন্দির তৈরির জন্য বরাদ্দ দেন প্রায় ১২ কোটি টাকা। শেখ হাসিনা রামু খিজারী উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত দলীয় সম্প্রীতি সমাবেশে হামলার জন্য বিএনপির স্থানীয় সাংসদ লুত্ফর রহমানের উসকানিকে দায়ী করেন।
No comments