“পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে সরকার ছেলেখেলায় মেতে উঠেছে”
সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ছেলেখেলায় মেতে উঠেছে। প্রতিনিয়ত শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন করবে করবে বলে জুম্ম জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে বলেও অভিযোগ করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কো-চেয়ারম্যান সুধাসিন্ধু খীসা।
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার (এমএন লারমা) ২৯তম হত্যাবার্ষিকী (১০ নভেম্বর) উপলক্ষে খাগড়াছড়ি জেলা শাখার উদ্যোগে শনিবার সকালে চেঙ্গী স্কোয়ার এলাকায় আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
জেএসএস খাগড়াছড়ি জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বিভুরঞ্জন চাকমার সভাপত্বিতে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের জেলা সাধারণ সম্পাদক শান্ত চাকমা, সরকারি কলেজ কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক দীপন চাকমা প্রমুখ।
পাহাড়ের এই গেরিলা নেতা বলেন, “বর্তমান সরকার নির্বাচনী ইশতেহারে শান্তিচুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করবে বলে দীর্ঘ ৪টি বছর পার হওয়ার প্রাক্কালে এবং ক্ষমতার শেষপ্রান্তে এসে পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোতে কয়েকটি ক্ষমতাবিহীন দপ্তর হস্তান্তর করে বলছে- চুক্তি বাস্তবায়নে এগিয়ে যাচ্ছি।”
তিনি পাহাড়ের ৩ সংসদ সদস্যের সমালোচনা করে বলেন, “পাহাড়ের নির্বাচিত ব্যক্তিদের চুক্তি নিয়ে যদি আন্তরিক থাকতো, তাহলে এই শান্তিচুক্তি অনেক আগেই বাস্তবায়ন হতো।”
স্মরণসভায় সুধাসিন্ধু খীসা পার্বত্য শান্তি চুক্তি অতি দ্রুত পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান। পাশাপাশি পাহাড়িদের অধিকারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
এর আগে খাগড়াছড়ির চেঙ্গীস্কোয়ারে এমএন লারমার শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন লারমা) ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ নেতা এবং সাধারণ পাহাড়িরা এমএন লারমার ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালে ১০ নভেম্বর তৎকালীন শান্তিবাহিনীর একদল বিভেদপন্থি গ্রুপের হাতে প্রাণ হারান জনসংহতি সমিতির শীর্ষনেতা ও সাবেক এমপি মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা।
পাহাড়ের এই গেরিলা নেতা বলেন, “বর্তমান সরকার নির্বাচনী ইশতেহারে শান্তিচুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করবে বলে দীর্ঘ ৪টি বছর পার হওয়ার প্রাক্কালে এবং ক্ষমতার শেষপ্রান্তে এসে পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোতে কয়েকটি ক্ষমতাবিহীন দপ্তর হস্তান্তর করে বলছে- চুক্তি বাস্তবায়নে এগিয়ে যাচ্ছি।”
তিনি পাহাড়ের ৩ সংসদ সদস্যের সমালোচনা করে বলেন, “পাহাড়ের নির্বাচিত ব্যক্তিদের চুক্তি নিয়ে যদি আন্তরিক থাকতো, তাহলে এই শান্তিচুক্তি অনেক আগেই বাস্তবায়ন হতো।”
স্মরণসভায় সুধাসিন্ধু খীসা পার্বত্য শান্তি চুক্তি অতি দ্রুত পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান। পাশাপাশি পাহাড়িদের অধিকারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
এর আগে খাগড়াছড়ির চেঙ্গীস্কোয়ারে এমএন লারমার শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন লারমা) ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ নেতা এবং সাধারণ পাহাড়িরা এমএন লারমার ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালে ১০ নভেম্বর তৎকালীন শান্তিবাহিনীর একদল বিভেদপন্থি গ্রুপের হাতে প্রাণ হারান জনসংহতি সমিতির শীর্ষনেতা ও সাবেক এমপি মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা।
No comments