দুই শতাধিক মেহগনিগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা
জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় গত বৃহস্পতিবার এক কৃষকের দেড় বিঘা জমির দুই শতাধিক মেহগনিগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা।
জমির মালিক মহেশপুর উপজেলা মিয়া সুন্দরপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফা জানান, তিনি এক বছর আগে উপজেলার কাকিলাদাড়ি গ্রামের জরিনা খাতুনের কাছ থেকে ৩৯ শতক জমি কেনেন।
জমির মালিক মহেশপুর উপজেলা মিয়া সুন্দরপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফা জানান, তিনি এক বছর আগে উপজেলার কাকিলাদাড়ি গ্রামের জরিনা খাতুনের কাছ থেকে ৩৯ শতক জমি কেনেন।
ওই জমিতে তিনি আখ চাষ এবং ৩২০টি মেহগনি ও নিমগাছের চারা রোপণ করেন। জমিটি তাঁর গ্রাম থেকে কিছুটা দূরে হওয়ায় আগের মালিক জরিনা খাতুনের ছেলে সেন্টু মণ্ডলকে দেখাশুনার দায়িত্ব দেন।
সেন্টু মণ্ডল জানান, বৃহস্পতিবার সকাল নয়টার দিকে তিনি ওই জমির পাশ দিয়ে মাঠে যাওয়ার সময় দেখেন, তাঁর মায়ের ভাইপো মিলন হোসেন দা দিয়ে গাছগুলো কাটছেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে চিৎকার দিলে মিলন হোসেন পালিয়ে যান।
গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘খবর পেয়ে এসে দেখি দুই শতাধিক গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এতে আমার প্রায় ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় আমি মিলন হোসেনের নামে মহেশপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। কিন্তু পুলিশ সেটা মামলার এজাহার হিসেবে না নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করে বিষয়টি চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
মিলন হোসেন মুঠোফোনে দাবি করেন, তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। একটি মহল তাঁকে হয়রানি করতে এই মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে। ঘটনার সময় তিনি ওই এলাকায় যাননি।
মহেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, বিষয়টি ক্ষতি সাধন করার অপরাধ বিধায় জিডি ছাড়া মামলা করার সুযোগ নেই।
সেন্টু মণ্ডল জানান, বৃহস্পতিবার সকাল নয়টার দিকে তিনি ওই জমির পাশ দিয়ে মাঠে যাওয়ার সময় দেখেন, তাঁর মায়ের ভাইপো মিলন হোসেন দা দিয়ে গাছগুলো কাটছেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে চিৎকার দিলে মিলন হোসেন পালিয়ে যান।
গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘খবর পেয়ে এসে দেখি দুই শতাধিক গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এতে আমার প্রায় ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় আমি মিলন হোসেনের নামে মহেশপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। কিন্তু পুলিশ সেটা মামলার এজাহার হিসেবে না নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করে বিষয়টি চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
মিলন হোসেন মুঠোফোনে দাবি করেন, তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। একটি মহল তাঁকে হয়রানি করতে এই মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে। ঘটনার সময় তিনি ওই এলাকায় যাননি।
মহেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, বিষয়টি ক্ষতি সাধন করার অপরাধ বিধায় জিডি ছাড়া মামলা করার সুযোগ নেই।
No comments