আজ সমাবেশ চকরিয়া ও রামুতে কাল উখিয়ায় by মোশাররফ বাবলু
পথে পথে বিপুল অভ্যর্থনায় সিক্ত হয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন এবং সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া দুই দিনের সফরে শুক্রবার রাতে চট্টগ্রামে পৌঁছেন। এখান থেকে দীর্ঘ আট বছর পর আজ শনিবার তিনি কক্সবাজারে যাবেন। তিনি আজ চকরিয়া ও রামুতে এবং কাল রবিবার উখিয়ায় বিএনপি আয়োজিত সম্প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন।
একই সঙ্গে হামলার শিকার বৌদ্ধপল্লী ও বিহার পরিদর্শন করবেন তিনি। খালেদা জিয়ার সফরকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে স্থানীয় বিএনপি।
খালেদা জিয়া গতকাল বিকেলে ঢাকায় নিজ বাসভবনে পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা রাব্বানি খারের সঙ্গে বৈঠকের পর গাড়িবহর নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে যাত্রা করেন। যাত্রাপথে ব্যানার, ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড হাতে হাজার হাজার নেতা-কর্মী স্থানে স্থানে স্লোগান দিয়ে তাঁদের প্রিয় নেত্রীকে স্বাগত জানান। এ সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা যায় নির্বাচনী আমেজ। দীর্ঘ সড়কজুড়ে এলাকাগুলোতে ছিল আসন্ন নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের শো ডাউন। খালেদা জিয়া রাতে ফেনীতে যাত্রাবিরতি শেষে যখন চট্টগ্রামে পৌঁছান, তখনো সেখানে বিপুল মানুষের উপস্থিতি ছিল।
বিএনপি নেত্রীর গাড়িবহর গুলশান, বনানী, মহাখালী, ফার্মগেট, বাংলামোটর, রূপসী বাংলা হোটেল, কাকরাইল, নয়াপল্টনের বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ফকিরাপুল, কমলাপুর, ধলপুর, যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া হয়ে চট্টগ্রামের পথে যাওয়ার সময় ভয়াবহ যানজটের কবলে পড়ে। ফলে মেঘনা সেতু পার হতেই সন্ধ্যার প্রথম প্রহর পেরিয়ে যায়।
খালেদা জিয়া ১৮ দলীয় জোটের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে ফেনী সার্কিট হাউসে কিছুক্ষণের জন্য যাত্রাবিরতি করেন। খবর পেয়ে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা সাার্কিট হাউস প্রাঙ্গণে ভিড় জমান। ফেনী সার্কিট হাউস থেকে যাত্রা করে গাড়িবহর চট্টগ্রাম সিটি গেটে পৌঁছলে মেয়র মঞ্জুরুল আলমের নেতৃত্বে সহস্রাধিক নেতা-কর্মী খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানান। পরে তাঁর গাড়িবহর চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে পৌঁছায়। এখানে তাঁকে স্বাগত জানান চট্টগ্রাম জেলা বিএনপির সভাপতি আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ অন্য নেতারা। রাতে তিনি সার্কিট হাউসেই অবস্থান করেন। তাঁর সফরসঙ্গীদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা প্রমুখ। খালেদা জিয়ার সঙ্গে গাড়িতে রয়েছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান।
বিরোধীদলীয় নেত্রী আজ সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা হবেন।
কক্সবাজার অফিস জানায়, দীর্ঘ আট বছর পর খালেদা জিয়ার কক্সবাজারে আগমন ও সমাবেশ সফল করতে দীর্ঘদিনের বিবাদ ভুলে জেলা বিএনপির দুই পক্ষই এক হয়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে শহর থেকে গ্রামের তৃণমূল পর্যায়েও। বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে প্রাণচাঞ্চল্য। চকরিয়া, রামু ও উখিয়ার সমাবেশে কয়েক লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে নেতা-কর্মীরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
বিরোধীদলীয় নেতাকে বরণ করতে কক্সবাজারের চকরিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত জেলার সড়ক ও মহাসড়কে তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন শত শত তোরণ। পাশাপাশি টানানো হয়েছে বিশালাকার ডিজিটাল ব্যানার ও ফেস্টুন। বিএনপি চেয়ারপারসনের সফর সফলের আহ্বান জানিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতাদের ছবিসংবলিত পোস্টারে ছেয়ে গেছে কক্সবাজার। কয়েক দিন ধরেই চলছে মাইকিং। এরই মধ্যে চকরিয়া, রামু ও উখিয়ার তিনটি সমাবেশস্থল পুরোপুরি প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী।
কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য লুৎফর রহমান কাজল জানিয়েছেন, তিনটি সমাবেশে কয়েক লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে। এ লক্ষ্যে মাইকিং, পোস্টারিং, গণসংযোগ, মিছিল, সভাসহ ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় সড়ক পথে চকরিয়ার জনসভায় যোগ দেবেন বিরোধীদলীয় নেতা। বিকেল ৩টায় রামুর ক্ষতিগ্রস্ত বৌদ্ধমন্দির ও বসতি পরিদর্শন করবেন। এরপর উপজেলার খিজারী হাইস্কুল মাঠে সম্প্রীতি সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তিনি। কক্সবাজারে হিলটপ সার্কিট হাউসে রাতযাপন শেষে কাল রবিবার পৌনে ১১টায় উখিয়ার মরিচ্যা দীপাংকুর বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন করবেন তিনি। সাড়ে ১১টায় উখিয়া হাইস্কুল মাঠে জনসভায় যোগ দেবেন। এরপর দুপুর ১২টায় চট্টগ্রামের উদ্দেশে কক্সবাজার ত্যাগ করবেন খালেদা জিয়া।
উখিয়া প্রতিনিধি জানান, খালেদা জিয়ার সফর উপলক্ষে কয়েক দিন ধরে স্থানীয় বিএনপির উদ্যোগে উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে বিশালর মঞ্চ তৈরির কাজ চলছে। কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের উখিয়া অংশে বিভিন্ন স্থানে তোরণ নির্মাণ করা হচ্ছে। সম্প্রীতি সমাবেশ উপলক্ষে গতকাল বিকেলে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা উখিয়ায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজনের সঙ্গে মতবিনিমিয় করেছেন। সেখানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আকবরসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বিকেলে তাঁরা উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে সমাবেশস্থল পরিদর্শন এবং স্থানীয় নেতাদের দিকনির্দেশনা দেন।
চন্দনাইশ ও পটিয়া প্রতিনিধি জানান, দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়া, চন্দনাইশ, আনোয়ারা ও সাতকানিয়া এলাকা নানা স্লোগানসংবলিত ডিজিটাল ব্যানার ও পোস্টারে ছেয়ে গেছে। বিএনপি চেয়ারপারসনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে পটিয়ায় পাঁচ শতাধিক, চন্দনাইশে দুই শতাধিক, আনোয়ারায় তিন শতাধিক এবং সাতকানিয়ায় দুই শতাধিক তোরণ তৈরি করেছেন বিএনপি ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) নেতা-কর্মীরা।
পটিয়ায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা খালেদা জিয়া, জিয়াউর রহমান, তারেক জিয়ার ছবি-সংবলিত ডিজিটাল ব্যানার, পোস্টার, প্ল্যাকার্ড দিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরাকান সড়ক সাজিয়েছেন। শাহ আমানত সেতু থেকে মুজাফরাবাদ পর্যন্ত এলাকায় দুই শতাধিক তোরণ তৈরি করা হয়েছে।
খালেদা জিয়া গতকাল বিকেলে ঢাকায় নিজ বাসভবনে পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা রাব্বানি খারের সঙ্গে বৈঠকের পর গাড়িবহর নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে যাত্রা করেন। যাত্রাপথে ব্যানার, ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড হাতে হাজার হাজার নেতা-কর্মী স্থানে স্থানে স্লোগান দিয়ে তাঁদের প্রিয় নেত্রীকে স্বাগত জানান। এ সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা যায় নির্বাচনী আমেজ। দীর্ঘ সড়কজুড়ে এলাকাগুলোতে ছিল আসন্ন নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের শো ডাউন। খালেদা জিয়া রাতে ফেনীতে যাত্রাবিরতি শেষে যখন চট্টগ্রামে পৌঁছান, তখনো সেখানে বিপুল মানুষের উপস্থিতি ছিল।
বিএনপি নেত্রীর গাড়িবহর গুলশান, বনানী, মহাখালী, ফার্মগেট, বাংলামোটর, রূপসী বাংলা হোটেল, কাকরাইল, নয়াপল্টনের বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ফকিরাপুল, কমলাপুর, ধলপুর, যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া হয়ে চট্টগ্রামের পথে যাওয়ার সময় ভয়াবহ যানজটের কবলে পড়ে। ফলে মেঘনা সেতু পার হতেই সন্ধ্যার প্রথম প্রহর পেরিয়ে যায়।
খালেদা জিয়া ১৮ দলীয় জোটের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে ফেনী সার্কিট হাউসে কিছুক্ষণের জন্য যাত্রাবিরতি করেন। খবর পেয়ে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা সাার্কিট হাউস প্রাঙ্গণে ভিড় জমান। ফেনী সার্কিট হাউস থেকে যাত্রা করে গাড়িবহর চট্টগ্রাম সিটি গেটে পৌঁছলে মেয়র মঞ্জুরুল আলমের নেতৃত্বে সহস্রাধিক নেতা-কর্মী খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানান। পরে তাঁর গাড়িবহর চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে পৌঁছায়। এখানে তাঁকে স্বাগত জানান চট্টগ্রাম জেলা বিএনপির সভাপতি আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ অন্য নেতারা। রাতে তিনি সার্কিট হাউসেই অবস্থান করেন। তাঁর সফরসঙ্গীদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা প্রমুখ। খালেদা জিয়ার সঙ্গে গাড়িতে রয়েছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান।
বিরোধীদলীয় নেত্রী আজ সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা হবেন।
কক্সবাজার অফিস জানায়, দীর্ঘ আট বছর পর খালেদা জিয়ার কক্সবাজারে আগমন ও সমাবেশ সফল করতে দীর্ঘদিনের বিবাদ ভুলে জেলা বিএনপির দুই পক্ষই এক হয়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে শহর থেকে গ্রামের তৃণমূল পর্যায়েও। বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে প্রাণচাঞ্চল্য। চকরিয়া, রামু ও উখিয়ার সমাবেশে কয়েক লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে নেতা-কর্মীরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
বিরোধীদলীয় নেতাকে বরণ করতে কক্সবাজারের চকরিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত জেলার সড়ক ও মহাসড়কে তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন শত শত তোরণ। পাশাপাশি টানানো হয়েছে বিশালাকার ডিজিটাল ব্যানার ও ফেস্টুন। বিএনপি চেয়ারপারসনের সফর সফলের আহ্বান জানিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতাদের ছবিসংবলিত পোস্টারে ছেয়ে গেছে কক্সবাজার। কয়েক দিন ধরেই চলছে মাইকিং। এরই মধ্যে চকরিয়া, রামু ও উখিয়ার তিনটি সমাবেশস্থল পুরোপুরি প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী।
কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য লুৎফর রহমান কাজল জানিয়েছেন, তিনটি সমাবেশে কয়েক লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে। এ লক্ষ্যে মাইকিং, পোস্টারিং, গণসংযোগ, মিছিল, সভাসহ ব্যাপক প্রচারণা চালানো হয়েছে।
আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় সড়ক পথে চকরিয়ার জনসভায় যোগ দেবেন বিরোধীদলীয় নেতা। বিকেল ৩টায় রামুর ক্ষতিগ্রস্ত বৌদ্ধমন্দির ও বসতি পরিদর্শন করবেন। এরপর উপজেলার খিজারী হাইস্কুল মাঠে সম্প্রীতি সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তিনি। কক্সবাজারে হিলটপ সার্কিট হাউসে রাতযাপন শেষে কাল রবিবার পৌনে ১১টায় উখিয়ার মরিচ্যা দীপাংকুর বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন করবেন তিনি। সাড়ে ১১টায় উখিয়া হাইস্কুল মাঠে জনসভায় যোগ দেবেন। এরপর দুপুর ১২টায় চট্টগ্রামের উদ্দেশে কক্সবাজার ত্যাগ করবেন খালেদা জিয়া।
উখিয়া প্রতিনিধি জানান, খালেদা জিয়ার সফর উপলক্ষে কয়েক দিন ধরে স্থানীয় বিএনপির উদ্যোগে উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে বিশালর মঞ্চ তৈরির কাজ চলছে। কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের উখিয়া অংশে বিভিন্ন স্থানে তোরণ নির্মাণ করা হচ্ছে। সম্প্রীতি সমাবেশ উপলক্ষে গতকাল বিকেলে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা উখিয়ায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজনের সঙ্গে মতবিনিমিয় করেছেন। সেখানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আকবরসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বিকেলে তাঁরা উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে সমাবেশস্থল পরিদর্শন এবং স্থানীয় নেতাদের দিকনির্দেশনা দেন।
চন্দনাইশ ও পটিয়া প্রতিনিধি জানান, দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়া, চন্দনাইশ, আনোয়ারা ও সাতকানিয়া এলাকা নানা স্লোগানসংবলিত ডিজিটাল ব্যানার ও পোস্টারে ছেয়ে গেছে। বিএনপি চেয়ারপারসনকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে পটিয়ায় পাঁচ শতাধিক, চন্দনাইশে দুই শতাধিক, আনোয়ারায় তিন শতাধিক এবং সাতকানিয়ায় দুই শতাধিক তোরণ তৈরি করেছেন বিএনপি ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) নেতা-কর্মীরা।
পটিয়ায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা খালেদা জিয়া, জিয়াউর রহমান, তারেক জিয়ার ছবি-সংবলিত ডিজিটাল ব্যানার, পোস্টার, প্ল্যাকার্ড দিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরাকান সড়ক সাজিয়েছেন। শাহ আমানত সেতু থেকে মুজাফরাবাদ পর্যন্ত এলাকায় দুই শতাধিক তোরণ তৈরি করা হয়েছে।
No comments