বিচারের আশায় বুক বেঁধেছে আমিনুলের পরিবার by গোলাম মর্তুজা
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে একটু ভেতরে ছিমছাম গ্রাম হিজলহাটি। গ্রামের শেষ প্রান্তে টিনশেড বাড়ি। বাড়ির উঠোনের এক কোনায় গৃহকর্তার কবর। এই বাড়ির গৃহকর্তা পোশাকশ্রমিক সংগঠক আমিনুল ইসলাম ৪ এপ্রিল আশুলিয়া থেকে নিখোঁজ হন।
৫ এপ্রিল পুলিশ তাঁর ক্ষতবিক্ষত লাশ পায় টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে ঘাটাইল থানা এলাকায়। ৭ এপ্রিল ছবি দেখে লাশ শনাক্ত করে পরিবার। কিন্তু ততক্ষণে বেওয়ারিশ হিসেবে টাঙ্গাইল কবরস্থানে লাশ দাফন হয়ে গেছে। ৯ এপ্রিল তাঁর লাশ কবর থেকে তুলে বসতবাড়ির আঙিনায় দাফন করা হয়।
আশুলিয়ার তৈরি পোশাকশ্রমিকদের নেতা আমিনুল (৪১) কীভাবে নিখোঁজ হলেন, তাঁকে কে বা কারা হত্যা করেছে, কেন হত্যা করেছে, তা এখনো রহস্যাবৃত। তাঁর স্বজনেরা তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে, বিচারের আশায়। আমিনুল হত্যার ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটি গতকাল বুধবার আমিনুলের কর্মস্থল ও বাড়িতে গিয়ে সহকর্মী ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছে।
আমিনুল শ্রমিক সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের নেতা। একই সঙ্গে তিনি বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটি (বিসিডব্লিউএস) নামে একটি বেসরকারি সংস্থার সংগঠকও ছিলেন।
বেওয়ারিশ হিসেবে আমিনুলের লাশ উদ্ধারের পর ঘাটাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহীন মিয়া অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় বলা হয়, তাঁকে অন্য কোথাও হত্যা করে গুম করার উদ্দেশ্যে লাশ মহাসড়কের পাশে ফেলে রাখা হয়।
ঘাটাইল পুলিশ জানায়, আমিনুলের শরীরেরর বিভিন্ন জায়গায় নির্যাতনের চিহ্ন ও ডান হাঁটুর নিচে রক্তাক্ত জখম ছিল। পুলিশের ধারণা, সুঁচালো কোনো বস্তু বা ড্রিল মেশিন দিয়ে আমিনুলের হাঁটুর নিচে ফুটো করা হয়েছে। তাঁর দুই হাঁটুতেই ধাতব বস্তু দিয়ে পেটানোর দাগ, দুই পায়ের বুড়ো আঙুল থেঁতলে ছিল। এ ছাড়া বুক, পেটসহ বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
ঘাটাইল থানায় হওয়া মামলাটির তদন্তভার পেয়েছে টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবির উপপরিদর্শক (এসআই) দুলাল হোসেন গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা দুই দিন আগে তদন্তভার পেয়েছেন। এরই মধ্যে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন। লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন এখনো হাতে পাননি বলে তাঁরা মৃত্যুর সুনির্দিষ্ট কারণ সম্বন্ধে নিশ্চিত হতে পারেননি।
বাড়িতেই শায়িত আমিনুল: গতকাল হিজলহাটি গ্রামে টিনের বেড়া পেরিয়ে বাড়িতে ঢুকতেই চোখে পড়ে উঠোনের এক কোণায় একটি কবর। কবরটি দেখিয়ে আমিনুলের স্ত্রী হোসনে আরা বেগম বললেন, ‘ছেলেমেয়েরা বাবাকে দূরে রাখতে চায়নি। তাই উঠানেই কবর দিয়েছি। চার দিন টাঙ্গাইলের কবরে থাকায় কিছুটা বিকৃত হয়ে গেছে লাশ, তাই দেখতে দেওয়া হয়নি স্বজনদের।’
আমিনুল-হোসনে আরা দম্পতির তিন ছেলেমেয়ের মধ্যে মেয়ে সায়মা আক্তার সবার বড়। ছেলে আবদুল কাইয়ুম ও আবদুল হাই যমজ। তিনজনই মাদ্রাসার ছাত্রাবাসে থেকে লেখাপড়া করে। বাবার মৃত্যুর পর থেকে তারা বাড়িতে রয়েছে। বাবার হত্যার বিচারের আশায় বুক বেঁধে আছেন আমিনুলের স্ত্রী-সন্তানেরা।
হোসনে আরা বলেন, মৃত্যুর আগে আমিনুল তাঁদের বসতবাড়িটি বিক্রি করে দিয়ে একটু দূরে আরেকটা জমি কিনেছিলেন। বাড়িটির ক্রেতা কিছু টাকা দিয়েছেন, কিছু বাকি রয়েছে। কিন্তু এখন আমিনুলের কবর হয়েছে এই বাড়িতে। তাই এখন হোসনে আরা আবার ক্রেতাকে বাড়ির টাকা ফেরত দিয়ে বাড়ি ধরে রাখার চেষ্টা করছেন।
ভয় শুধু পুলিশ: হোসনে আরা বলেন, গার্মেন্টসশ্রমিকদের নিয়ে কাজ করায় তাঁর যেমন শত্রুও তৈরি হয়েছিল, তেমনি ছিল অনেক শুভাকাঙ্ক্ষীও। কিন্তু আমিনুলের ভয় ছিল শুধু পুলিশকে। অবস্থা এমনই দাঁড়িয়েছিল যে ইপিজেডে কোনো কারখানায় গোলমাল হলেই মামলায় আসামি হতেন আমিনুল। অনেক সময় এমনও হয়েছে, আমিনুল চট্টগ্রাম গেছেন বা তাবলিগ করতে গেছেন ওই অবস্থায় ইপিজেডে ভাঙচুর বা গোলযোগ হয়েছে। দিন শেষে দেখা যেত মামলার আসামি তালিকায় শুরুর দিকে আমিনুলের নাম।
সর্বশেষ নিখোঁজ হওয়ার আগেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আমিনুলকে ‘অপহরণ’ করেছিলেন বলে অভিযোগ করেন হোসনে আরা। তিনি বলেন, গত ৯ মার্চ পুলিশ আশুলিয়ার মধ্য গাজীরচটে বিসিডব্লিউএসের কার্যালয় থেকে ধরে নিয়ে যায় আমিনুলকে। পরে জানা যায়, শিল্পাঞ্চল পুলিশের কর্মকর্তাদের কাছে নাকি তথ্য ছিল আমিনুল বিএনপির ১২ মার্চের মহাসমাবেশে ২০-২৫ হাজার লোক নিতে চেয়েছিলেন। এরপর তাঁরা আমিনুলকে ১২ মার্চ তাঁদের কার্যালয়ে সারা দিন উপস্থিত থাকার শর্তে অঙ্গীকারনামায় সই নিয়ে ছেড়ে দেন। ১২ মার্চ সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আমিনুল শিল্পাঞ্চল পুলিশের কার্যালয়ে গিয়ে বসে ছিলেন। তার আগে ২০১০ সালের ১৮ জুন ঢাকার শ্রমভবন থেকে সরকারি একটি গোয়েন্দা সংস্থা আমিনুলকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায়। এরপর তারা আমিনুলকে নির্যাতন করে ময়মনসিংহের একটি বাসে তুলে দেয়। তারা আমিনুলকে আশুলিয়ার ইপিজেড এলাকায় ফিরে না আসার হুমকি দেয়।
তদন্ত কমিটি: আমিনুলের হত্যা-রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশের নিয়মিত তদন্তের পাশাপাশি চার সদস্যের একটি কমিটি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাঈনুদ্দীন খন্দকারের নেতৃত্বে তদন্ত দলটি গতকাল আশুলিয়ার মধ্য গাজীরচটে আমিনুলের কর্মস্থল বিসিডব্লিউএসের আশুলিয়া শাখায় গিয়েছিলেন।
কমিটির সদস্য টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার এ কে এম হাফিজ আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা আমিনুলের সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর আমিনুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, আমিনুলের সঙ্গে কারও পারিবারিক বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য বিরোধ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ ছাড়া তদন্ত দল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শকের সঙ্গেও কথা বলেছে।
আশুলিয়ার তৈরি পোশাকশ্রমিকদের নেতা আমিনুল (৪১) কীভাবে নিখোঁজ হলেন, তাঁকে কে বা কারা হত্যা করেছে, কেন হত্যা করেছে, তা এখনো রহস্যাবৃত। তাঁর স্বজনেরা তাকিয়ে আছে সরকারের দিকে, বিচারের আশায়। আমিনুল হত্যার ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটি গতকাল বুধবার আমিনুলের কর্মস্থল ও বাড়িতে গিয়ে সহকর্মী ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছে।
আমিনুল শ্রমিক সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের নেতা। একই সঙ্গে তিনি বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কার্স সলিডারিটি (বিসিডব্লিউএস) নামে একটি বেসরকারি সংস্থার সংগঠকও ছিলেন।
বেওয়ারিশ হিসেবে আমিনুলের লাশ উদ্ধারের পর ঘাটাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহীন মিয়া অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় বলা হয়, তাঁকে অন্য কোথাও হত্যা করে গুম করার উদ্দেশ্যে লাশ মহাসড়কের পাশে ফেলে রাখা হয়।
ঘাটাইল পুলিশ জানায়, আমিনুলের শরীরেরর বিভিন্ন জায়গায় নির্যাতনের চিহ্ন ও ডান হাঁটুর নিচে রক্তাক্ত জখম ছিল। পুলিশের ধারণা, সুঁচালো কোনো বস্তু বা ড্রিল মেশিন দিয়ে আমিনুলের হাঁটুর নিচে ফুটো করা হয়েছে। তাঁর দুই হাঁটুতেই ধাতব বস্তু দিয়ে পেটানোর দাগ, দুই পায়ের বুড়ো আঙুল থেঁতলে ছিল। এ ছাড়া বুক, পেটসহ বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
ঘাটাইল থানায় হওয়া মামলাটির তদন্তভার পেয়েছে টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবির উপপরিদর্শক (এসআই) দুলাল হোসেন গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা দুই দিন আগে তদন্তভার পেয়েছেন। এরই মধ্যে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন। লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন এখনো হাতে পাননি বলে তাঁরা মৃত্যুর সুনির্দিষ্ট কারণ সম্বন্ধে নিশ্চিত হতে পারেননি।
বাড়িতেই শায়িত আমিনুল: গতকাল হিজলহাটি গ্রামে টিনের বেড়া পেরিয়ে বাড়িতে ঢুকতেই চোখে পড়ে উঠোনের এক কোণায় একটি কবর। কবরটি দেখিয়ে আমিনুলের স্ত্রী হোসনে আরা বেগম বললেন, ‘ছেলেমেয়েরা বাবাকে দূরে রাখতে চায়নি। তাই উঠানেই কবর দিয়েছি। চার দিন টাঙ্গাইলের কবরে থাকায় কিছুটা বিকৃত হয়ে গেছে লাশ, তাই দেখতে দেওয়া হয়নি স্বজনদের।’
আমিনুল-হোসনে আরা দম্পতির তিন ছেলেমেয়ের মধ্যে মেয়ে সায়মা আক্তার সবার বড়। ছেলে আবদুল কাইয়ুম ও আবদুল হাই যমজ। তিনজনই মাদ্রাসার ছাত্রাবাসে থেকে লেখাপড়া করে। বাবার মৃত্যুর পর থেকে তারা বাড়িতে রয়েছে। বাবার হত্যার বিচারের আশায় বুক বেঁধে আছেন আমিনুলের স্ত্রী-সন্তানেরা।
হোসনে আরা বলেন, মৃত্যুর আগে আমিনুল তাঁদের বসতবাড়িটি বিক্রি করে দিয়ে একটু দূরে আরেকটা জমি কিনেছিলেন। বাড়িটির ক্রেতা কিছু টাকা দিয়েছেন, কিছু বাকি রয়েছে। কিন্তু এখন আমিনুলের কবর হয়েছে এই বাড়িতে। তাই এখন হোসনে আরা আবার ক্রেতাকে বাড়ির টাকা ফেরত দিয়ে বাড়ি ধরে রাখার চেষ্টা করছেন।
ভয় শুধু পুলিশ: হোসনে আরা বলেন, গার্মেন্টসশ্রমিকদের নিয়ে কাজ করায় তাঁর যেমন শত্রুও তৈরি হয়েছিল, তেমনি ছিল অনেক শুভাকাঙ্ক্ষীও। কিন্তু আমিনুলের ভয় ছিল শুধু পুলিশকে। অবস্থা এমনই দাঁড়িয়েছিল যে ইপিজেডে কোনো কারখানায় গোলমাল হলেই মামলায় আসামি হতেন আমিনুল। অনেক সময় এমনও হয়েছে, আমিনুল চট্টগ্রাম গেছেন বা তাবলিগ করতে গেছেন ওই অবস্থায় ইপিজেডে ভাঙচুর বা গোলযোগ হয়েছে। দিন শেষে দেখা যেত মামলার আসামি তালিকায় শুরুর দিকে আমিনুলের নাম।
সর্বশেষ নিখোঁজ হওয়ার আগেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আমিনুলকে ‘অপহরণ’ করেছিলেন বলে অভিযোগ করেন হোসনে আরা। তিনি বলেন, গত ৯ মার্চ পুলিশ আশুলিয়ার মধ্য গাজীরচটে বিসিডব্লিউএসের কার্যালয় থেকে ধরে নিয়ে যায় আমিনুলকে। পরে জানা যায়, শিল্পাঞ্চল পুলিশের কর্মকর্তাদের কাছে নাকি তথ্য ছিল আমিনুল বিএনপির ১২ মার্চের মহাসমাবেশে ২০-২৫ হাজার লোক নিতে চেয়েছিলেন। এরপর তাঁরা আমিনুলকে ১২ মার্চ তাঁদের কার্যালয়ে সারা দিন উপস্থিত থাকার শর্তে অঙ্গীকারনামায় সই নিয়ে ছেড়ে দেন। ১২ মার্চ সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আমিনুল শিল্পাঞ্চল পুলিশের কার্যালয়ে গিয়ে বসে ছিলেন। তার আগে ২০১০ সালের ১৮ জুন ঢাকার শ্রমভবন থেকে সরকারি একটি গোয়েন্দা সংস্থা আমিনুলকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায়। এরপর তারা আমিনুলকে নির্যাতন করে ময়মনসিংহের একটি বাসে তুলে দেয়। তারা আমিনুলকে আশুলিয়ার ইপিজেড এলাকায় ফিরে না আসার হুমকি দেয়।
তদন্ত কমিটি: আমিনুলের হত্যা-রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশের নিয়মিত তদন্তের পাশাপাশি চার সদস্যের একটি কমিটি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাঈনুদ্দীন খন্দকারের নেতৃত্বে তদন্ত দলটি গতকাল আশুলিয়ার মধ্য গাজীরচটে আমিনুলের কর্মস্থল বিসিডব্লিউএসের আশুলিয়া শাখায় গিয়েছিলেন।
কমিটির সদস্য টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার এ কে এম হাফিজ আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা আমিনুলের সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর আমিনুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, আমিনুলের সঙ্গে কারও পারিবারিক বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য বিরোধ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ ছাড়া তদন্ত দল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শকের সঙ্গেও কথা বলেছে।
No comments