ট্রাকের ধাক্কায় আগুন-মাইক্রোবাসে পুড়ে মারা গেলেন একই পরিবারের পাঁচজন
রোগী নিয়ে রংপুর থেকে ঢাকা যাচ্ছিল মাইক্রোবাসটি। বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে এটি রাস্তার পাশের গাছে গিয়ে আঘাত করে। এতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে মাইক্রোবাসে আগুন ধরে যায়। এ ঘটনায় পুড়ে মারা গেছেন পাঁচজন যাত্রী। আহত হয়েছে একজন। তাঁরা একই পরিবারের সদস্য।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার লাতুরিয়ায় বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন: কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান বাবু (৬৫), তাঁর স্ত্রী শিখা বেগম (৫৫), মা খাতিমুন নেছা (৮২), ছোট বোন বিউটি বেগম (৩৮) ও ভাই আসাদুজ্জামান (৪২)।
আহত যাত্রী হাসানুজ্জামানের নাতনি ফারজানা কবিরকে (৮) বড়াইগ্রামের বনপাড়া আমেনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বনপাড়া মহাসড়ক পুলিশের ভাষ্যমতে, তামাক ব্যবসায়ী হাসানুজ্জামানের বাড়ি কুষ্টিয়ায়। ব্যবসার কারণে সপরিবারে তিনি রংপুর শহরের কারমাইকেল কলেজ রোডের বাসায় থাকতেন। অসুস্থ স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য গতকাল অন্যদের নিয়ে মাইক্রোবাসযোগে রংপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তিনি। বিকেল পৌনে চারটার দিকে বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের লাতুরিয়ায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক মাইক্রোবাসটির সামনের এক পাশে ধাক্কা দেয়। মাইক্রোবাসটি ছিটকে সড়কের পাশে একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে মাইক্রোবাসে আগুন ধরে যায়। এ সময় মাইক্রোবাসের ওই পাঁচজন পুড়ে মারা যান।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশু ফারজানার ভাষ্য, ‘মাইক্রোবাসে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠলে আমি জানালা দিয়ে লাফিয়ে বের হয়ে যাই। কিন্তু অন্যরা পারেনি।’
বনপাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দ্বীন-ই-আলম জানান, হাসানুজ্জামানের ভাই আসাদুজ্জামান মাইক্রোবাসটি চালাচ্ছিলেন। ট্রাকটি আটক করা সম্ভব হয়নি। তিনি আরও জানান, জেলা প্রশাসক মজিবুর রহমানের অনুমতি নিয়ে ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিহত ব্যক্তিদের লাশ তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন: কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান বাবু (৬৫), তাঁর স্ত্রী শিখা বেগম (৫৫), মা খাতিমুন নেছা (৮২), ছোট বোন বিউটি বেগম (৩৮) ও ভাই আসাদুজ্জামান (৪২)।
আহত যাত্রী হাসানুজ্জামানের নাতনি ফারজানা কবিরকে (৮) বড়াইগ্রামের বনপাড়া আমেনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বনপাড়া মহাসড়ক পুলিশের ভাষ্যমতে, তামাক ব্যবসায়ী হাসানুজ্জামানের বাড়ি কুষ্টিয়ায়। ব্যবসার কারণে সপরিবারে তিনি রংপুর শহরের কারমাইকেল কলেজ রোডের বাসায় থাকতেন। অসুস্থ স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য গতকাল অন্যদের নিয়ে মাইক্রোবাসযোগে রংপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তিনি। বিকেল পৌনে চারটার দিকে বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের লাতুরিয়ায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক মাইক্রোবাসটির সামনের এক পাশে ধাক্কা দেয়। মাইক্রোবাসটি ছিটকে সড়কের পাশে একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে মাইক্রোবাসে আগুন ধরে যায়। এ সময় মাইক্রোবাসের ওই পাঁচজন পুড়ে মারা যান।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশু ফারজানার ভাষ্য, ‘মাইক্রোবাসে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠলে আমি জানালা দিয়ে লাফিয়ে বের হয়ে যাই। কিন্তু অন্যরা পারেনি।’
বনপাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দ্বীন-ই-আলম জানান, হাসানুজ্জামানের ভাই আসাদুজ্জামান মাইক্রোবাসটি চালাচ্ছিলেন। ট্রাকটি আটক করা সম্ভব হয়নি। তিনি আরও জানান, জেলা প্রশাসক মজিবুর রহমানের অনুমতি নিয়ে ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিহত ব্যক্তিদের লাশ তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
No comments