‘নির্মাণে অবহেলা ছিল’-সানশেড ভেঙে এক শ্রমিক নিহত, দুজন আহত
মিরপুরের মাজার রোডে গতকাল মঙ্গলবার একটি নির্মাণাধীন দোকানের সানশেড ভেঙে পড়ে রেজাউল করিম (৫৫) নামে এক শ্রমিক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও দুই শ্রমিক। আহতদের একজন মো. সাইদকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যজন মো. মাসুদ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গতকাল সকাল ১০টার দিকে মাজার রোডের দ্বিতীয় কলোনি এলাকায় মদিনা জামে মসজিদসংলগ্ন নির্মাণাধীন দোকানের সদ্য তৈরি সানশেড থেকে বাঁশ ও তক্তা সরাচ্ছিলেন শ্রমিকেরা। হতাহতরা ছিলেন সানশেডের নিচে। অপর দুজন শ্রমিক ছিলেন সানশেডের ওপরে। একপর্যায়ে ওপরের দুই শ্রমিকসহ সানশেডটি ভেঙে নিচের শ্রমিকদের ওপর পড়ে। এতে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে। তবে ওপরের দুই শ্রমিক অক্ষত আছেন।
আহত মাসুদ সাংবাদিকদের বলেন, মসজিদের পাশে বাড়তি জায়গায় তিন-চার মাস ধরে একটি দোকানের নির্মাণকাজ চলছিল। দোকানের সামনে ৬০ ফুট দীর্ঘ ও পাঁচ ফুট প্রস্থের সানশেডটি তৈরি করা হয়েছিল। এত বড় সানশেডের কোনো খুঁটি নির্মাণ করা হয়নি। এ কারণে সানশেডটি ভেঙে পড়েছে।
মাসুদ আরও বলেন, ২ জানুয়ারিও একটি সানশেড ভেঙে পড়েছিল। তারপর এই সানশেডটি তৈরি করা হয়। বাড়তি ব্যয় পরিহার করার জন্য মালিকপক্ষ সানশেডের খুঁটি নির্মাণে রাজি হয়নি।
নিহতের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসী বলেন, তাঁর বাবা রেজাউল তাঁদের নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে আধা কিলোমিটার দূরে এক বাসায় থাকতেন। রেজাউলের দুই সন্তান। গ্রামের বাড়ি বরিশালের মুলাদি উপজেলার সাহেবের চর গ্রামে। রেজাউলের বাবার নাম আলী বক্স হাওলাদার।
দারুস সালাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মালেক প্রথম আলোকে বলেন, সানশেডটি নির্মাণে অবহেলা ছিল। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে। রেজাউল ছিলেন কাজের প্রধান মিস্ত্রি। তাঁর তত্ত্বাবধানে কাজে অবহেলা হয়েছে এবং তিনিই যেহেতু মারা গেছেন, তাই কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। তবে মৃত্যুর ব্যাপারে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি হবে।
আহত মাসুদ সাংবাদিকদের বলেন, মসজিদের পাশে বাড়তি জায়গায় তিন-চার মাস ধরে একটি দোকানের নির্মাণকাজ চলছিল। দোকানের সামনে ৬০ ফুট দীর্ঘ ও পাঁচ ফুট প্রস্থের সানশেডটি তৈরি করা হয়েছিল। এত বড় সানশেডের কোনো খুঁটি নির্মাণ করা হয়নি। এ কারণে সানশেডটি ভেঙে পড়েছে।
মাসুদ আরও বলেন, ২ জানুয়ারিও একটি সানশেড ভেঙে পড়েছিল। তারপর এই সানশেডটি তৈরি করা হয়। বাড়তি ব্যয় পরিহার করার জন্য মালিকপক্ষ সানশেডের খুঁটি নির্মাণে রাজি হয়নি।
নিহতের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসী বলেন, তাঁর বাবা রেজাউল তাঁদের নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে আধা কিলোমিটার দূরে এক বাসায় থাকতেন। রেজাউলের দুই সন্তান। গ্রামের বাড়ি বরিশালের মুলাদি উপজেলার সাহেবের চর গ্রামে। রেজাউলের বাবার নাম আলী বক্স হাওলাদার।
দারুস সালাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মালেক প্রথম আলোকে বলেন, সানশেডটি নির্মাণে অবহেলা ছিল। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে। রেজাউল ছিলেন কাজের প্রধান মিস্ত্রি। তাঁর তত্ত্বাবধানে কাজে অবহেলা হয়েছে এবং তিনিই যেহেতু মারা গেছেন, তাই কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। তবে মৃত্যুর ব্যাপারে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি হবে।
No comments