প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়নের দাবি-দাবি না মানলে আমরণ অনশন করবেন নার্সরা
আড়াই বছরেরও বেশি সময় পার হলেও নার্স নিয়োগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা বাস্তবায়িত হয়নি। তাই প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার বাস্তবায়নের দাবিতে এবার আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ডিপ্লোমা বেকার নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন।
আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরণ অনশনের এই কর্মসূচি শুরু হবে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সংগঠনের প্রতিনিধিরা। কিন্তু গতকালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে কোনো আশ্বাস বা সিদ্ধান্ত না পাওয়ায় সংগঠন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এর আগে গত সোমবার দুপুরে সংগঠনের সভাপতিসহ ছয়জন প্রতিনিধি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান। তবে সেখানে ঘণ্টা খানেক অবস্থান করেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আজিজা হেনার সভাপতিত্বে প্রতিনিধিদল প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে একটি আবেদনপত্রও জমা দিয়ে এসেছিল।
আজিজা হেনা প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে চাই। আমরা চাই, প্রধানমন্ত্রী সরাসরি বিষয়টির সমাধান করবেন। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সিদ্ধান্ত না পাওয়া পর্যন্ত আমরণ অনশন কর্মসূচি চলবেই।’
অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা জানান, ২০০৯ সালের ১৭ জুন রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে উত্তম নার্সদের স্বর্ণপদক বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সব শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়াসহ আরও পাঁচ হাজার নতুন পদে ডিপ্লোমা পাস করা বেকার নার্সদের সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী গত বছরের ১৬ জুলাই বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে নার্স সমাবেশে নার্স নিয়োগের একই ঘোষণা দেন।
সংগঠনের মহাসচিব মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, সারা দেশে এখনো প্রায় ১০ হাজার নার্স বেকার বসে আছেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী কিছু পদে নিয়োগ হলেও অন্যদের নতুন পদই সৃষ্টি করা হয়নি। তা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আটকে আছে।
সিলেটের রাবেয়া খাতুন চৌধুরী নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান ফরাজী টেলিফোনে প্রথম আলোকে বলেন, বিভিন্ন পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই মুহূর্তে দেশে দুই লাখ ৮০ হাজার নার্স থাকা প্রয়োজন। অথচ বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে কর্মরত আছেন মাত্র ২২ হাজার নার্স।
এর আগে গত সোমবার দুপুরে সংগঠনের সভাপতিসহ ছয়জন প্রতিনিধি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান। তবে সেখানে ঘণ্টা খানেক অবস্থান করেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আজিজা হেনার সভাপতিত্বে প্রতিনিধিদল প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে একটি আবেদনপত্রও জমা দিয়ে এসেছিল।
আজিজা হেনা প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে চাই। আমরা চাই, প্রধানমন্ত্রী সরাসরি বিষয়টির সমাধান করবেন। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সিদ্ধান্ত না পাওয়া পর্যন্ত আমরণ অনশন কর্মসূচি চলবেই।’
অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা জানান, ২০০৯ সালের ১৭ জুন রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে উত্তম নার্সদের স্বর্ণপদক বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সব শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়াসহ আরও পাঁচ হাজার নতুন পদে ডিপ্লোমা পাস করা বেকার নার্সদের সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী গত বছরের ১৬ জুলাই বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে নার্স সমাবেশে নার্স নিয়োগের একই ঘোষণা দেন।
সংগঠনের মহাসচিব মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, সারা দেশে এখনো প্রায় ১০ হাজার নার্স বেকার বসে আছেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী কিছু পদে নিয়োগ হলেও অন্যদের নতুন পদই সৃষ্টি করা হয়নি। তা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আটকে আছে।
সিলেটের রাবেয়া খাতুন চৌধুরী নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান ফরাজী টেলিফোনে প্রথম আলোকে বলেন, বিভিন্ন পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই মুহূর্তে দেশে দুই লাখ ৮০ হাজার নার্স থাকা প্রয়োজন। অথচ বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে কর্মরত আছেন মাত্র ২২ হাজার নার্স।
No comments