বইমেলার প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত বাংলা একাডেমী by মাসুম আলী
কুয়াশাঢাকা ভোরে কাজ শুরু, চলছে বেশ রাত পর্যন্ত। বাংলা একাডেমী চত্বরে এখন নির্মাণকর্মীদের দারুণ ব্যস্ততা। আর মাত্র ছয় দিন পর ভাষাশহীদদের স্মরণে আয়োজিত অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে একাডেমী প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেল, বইপ্রেমী মানুষ আর লেখকদের প্রিয় এ মেলার প্রস্তুতিযজ্ঞ।
মূল প্রবেশপথ থেকে শুরু করে পুরো প্রাঙ্গণে চলছে স্টল নির্মাণের কাজ। কখন কাঁচা আঠা আর টাটকা কাগজের গন্ধমাখা নতুন বইগুলো নিজেদের মেলে ধরবে, আর লাখো মানুষের পদচারণে মুখরিত হবে মেলা প্রাঙ্গণ—সেই অপেক্ষায় যেন পুরো বাংলা একাডেমী।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে একাডেমীর রবীন্দ্র চত্বরে মাসব্যাপী বইমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ব্রিটিশ কবি, অনুবাদক, রবীন্দ্রপ্রেমী অধ্যাপক উইলিয়াম রাডিচে।
এবারের গ্রন্থমেলায় কারা স্টল পাচ্ছেন, সে বিষয়টি চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আজ বুধবার লটারি করে ঠিক হবে কে কোথায় স্টল পাচ্ছেন। একাডেমীর জনসংযোগ কর্মকর্তা মুর্শিদ আনোয়ার প্রথম আলোকে জানান, স্টল বরাদ্দের প্রাথমিক তালিকা অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ১৪৬টি পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ৩৯১টি, সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ১৪টি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনকে ৫৭টি, এনজিও প্রতিষ্ঠানকে ১৯টি, মিডিয়াকে ২১টি স্টল দেওয়া হয়েছে। রয়েছে পাঁচটি ডিজিটাল স্টল এবং দুটি ম্যাপ স্টল। এ ছাড়া ‘লিটল ম্যাগ’ কর্নারে প্রায় ৩০টি ছোট কাগজের স্টল থাকবে।
স্টল বরাদ্দ নিয়ে এবারও বিভিন্ন মহলের চাপ ছিল বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাডেমীর একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
বাংলা একাডেমীর প্রকাশনা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবারের মেলায় একাডেমী ৫০টি নতুন বই প্রকাশ করবে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ৩০টি স্মারকগ্রন্থ, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছয়টি, ভাষা আন্দোলন নিয়ে ছয়টি।
মেলায় যথারীতি প্রতি সন্ধ্যায় থাকবে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এবারের আলোচনা সভার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, ‘ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর’। আয়োজনের মধ্যে রয়েছে—ভাষাশহীদ ও ভাষাসংগ্রামীদের জীবনকর্ম নিয়ে আলোচনা, ৬০ বছরপূর্তি উপলক্ষে স্মারক বক্তৃতা, একুশের সাহিত্য, একুশের গান নিয়ে আলোচনা। রয়েছে একুশের স্মৃতিচারণাও।
এ বছর থেকে বাড়ছে বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কারের সংখ্যা। এত দিন সাহিত্যের ছয়টি শাখায় পুরস্কার দেওয়া হলেও এ বছর থেকে তা দশে উন্নীত করা হচ্ছে।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে একাডেমীর রবীন্দ্র চত্বরে মাসব্যাপী বইমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ব্রিটিশ কবি, অনুবাদক, রবীন্দ্রপ্রেমী অধ্যাপক উইলিয়াম রাডিচে।
এবারের গ্রন্থমেলায় কারা স্টল পাচ্ছেন, সে বিষয়টি চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আজ বুধবার লটারি করে ঠিক হবে কে কোথায় স্টল পাচ্ছেন। একাডেমীর জনসংযোগ কর্মকর্তা মুর্শিদ আনোয়ার প্রথম আলোকে জানান, স্টল বরাদ্দের প্রাথমিক তালিকা অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ১৪৬টি পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ৩৯১টি, সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ১৪টি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনকে ৫৭টি, এনজিও প্রতিষ্ঠানকে ১৯টি, মিডিয়াকে ২১টি স্টল দেওয়া হয়েছে। রয়েছে পাঁচটি ডিজিটাল স্টল এবং দুটি ম্যাপ স্টল। এ ছাড়া ‘লিটল ম্যাগ’ কর্নারে প্রায় ৩০টি ছোট কাগজের স্টল থাকবে।
স্টল বরাদ্দ নিয়ে এবারও বিভিন্ন মহলের চাপ ছিল বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাডেমীর একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
বাংলা একাডেমীর প্রকাশনা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবারের মেলায় একাডেমী ৫০টি নতুন বই প্রকাশ করবে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ৩০টি স্মারকগ্রন্থ, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছয়টি, ভাষা আন্দোলন নিয়ে ছয়টি।
মেলায় যথারীতি প্রতি সন্ধ্যায় থাকবে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এবারের আলোচনা সভার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, ‘ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর’। আয়োজনের মধ্যে রয়েছে—ভাষাশহীদ ও ভাষাসংগ্রামীদের জীবনকর্ম নিয়ে আলোচনা, ৬০ বছরপূর্তি উপলক্ষে স্মারক বক্তৃতা, একুশের সাহিত্য, একুশের গান নিয়ে আলোচনা। রয়েছে একুশের স্মৃতিচারণাও।
এ বছর থেকে বাড়ছে বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কারের সংখ্যা। এত দিন সাহিত্যের ছয়টি শাখায় পুরস্কার দেওয়া হলেও এ বছর থেকে তা দশে উন্নীত করা হচ্ছে।
No comments