খুনের মামলার ১ নম্বর আসামি মন্ত্রীর ভাই বাচ্চুকে নিয়ে কৌতূহল
পৌর মেয়র লোকমান হোসেন হত্যা মামলার অন্যতম আসামি ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর ভাই সালাউদ্দিন বাচ্চুকে এখনো ঠিকমত চেনে না নরসিংদীর স্থানীয় জনগণ। তবে এই নামে মন্ত্রীর একজন ভাই আছে বলে তারা শুনেছেন।নরসিংদীর ব্রাহ্মণদী এলাকার বাসিন্দা আকতার হোসেন বলেন, ‘সালাউদ্দিন বাচ্চু শুনেছি ঢাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য করেন। রাজু ভাই সেই ’৯৬ সাল থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হচ্ছেন কিন্তু কখনও তাকে দেখা যায়নি।’‘কিন্তু এবার যখন তার ভাই মন্ত্রী হলেন, তখনই তার চেহারা প্রকাশ্যে আসতে শুরু হলো। তিনি শুনেছি নরসিংদী আওয়ামী লীগে মন্ত্রীর উত্তরসূরি হতে চান’ বলে বাংলানিউজের কাছে বলেন আকতার হোসেন।
শহরের ব্যাপারীপাড়ার বাসিন্দা হুমায়ুন কবির বলেন, ‘মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এখন বৃদ্ধ হয়ে গেছেন।
সামনের নির্বাচনে অংশ নেয়ার মতো শারীরিক সক্ষমতা তার নেই। এ কারণে তিনি তার ছোট ভাইকে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করতে চান।’
নিহত লোকমানের ছোট ভাই এবং নরসিংদী সরকারি কলেজের ভিপি এবং জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম নেওয়াজ বাংলানিউজকে বলেন, ‘ সালাউদ্দিন বাচ্চুর কোনো রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। মন্ত্রীর ভাই হিসেবে তিনি নিজেকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চান।’
তিনি বলেন, ‘অথচ বাচ্চুর এখানে কোনো জনপ্রিয়তা নেই। আসন্ন কাউন্সিলে লোকমান হোসেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রার্থী হতে চাওয়ায় ক্ষেপে ওঠেন বাচ্চু। তিনি রায়পুরায় দলীয় এক বৈঠকে প্রকাশ্যে ঘোষণা করেন, লোকমানকে দেখে নেয়া হবে।’
‘এরপরই নরসিংদীতে মন্ত্রীর সঙ্গে আসতে শুরু করেন সালাউদ্দিন বাচ্চু। কলেজ ছাত্রসংসদ নির্বাচনে লোকমানের মতের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়ে প্রকাশ্যে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন,’ বলেন শামীম।
স্থানীয় বাসীদের ধারণা জেলা আওয়ামী লীগ কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী না হলে খুন হতে হতো না তাদের প্রাণপ্রিয় মেয়রকে, একথা অনেকের মুখেই শোনা গেছে।
সামনের নির্বাচনে অংশ নেয়ার মতো শারীরিক সক্ষমতা তার নেই। এ কারণে তিনি তার ছোট ভাইকে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করতে চান।’
নিহত লোকমানের ছোট ভাই এবং নরসিংদী সরকারি কলেজের ভিপি এবং জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম নেওয়াজ বাংলানিউজকে বলেন, ‘ সালাউদ্দিন বাচ্চুর কোনো রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড নেই। মন্ত্রীর ভাই হিসেবে তিনি নিজেকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চান।’
তিনি বলেন, ‘অথচ বাচ্চুর এখানে কোনো জনপ্রিয়তা নেই। আসন্ন কাউন্সিলে লোকমান হোসেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রার্থী হতে চাওয়ায় ক্ষেপে ওঠেন বাচ্চু। তিনি রায়পুরায় দলীয় এক বৈঠকে প্রকাশ্যে ঘোষণা করেন, লোকমানকে দেখে নেয়া হবে।’
‘এরপরই নরসিংদীতে মন্ত্রীর সঙ্গে আসতে শুরু করেন সালাউদ্দিন বাচ্চু। কলেজ ছাত্রসংসদ নির্বাচনে লোকমানের মতের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়ে প্রকাশ্যে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন,’ বলেন শামীম।
স্থানীয় বাসীদের ধারণা জেলা আওয়ামী লীগ কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী না হলে খুন হতে হতো না তাদের প্রাণপ্রিয় মেয়রকে, একথা অনেকের মুখেই শোনা গেছে।
No comments