গাবতলী হাটে রাজস্থানের ১০টি উট
বহু প্রতীক্ষার পর এবার গাবতলী হাটে এসেছে উট। গতকাল দুপুরে ভারতের রাজস্থান থেকে ১০টি উট পৌঁছেছে ঢাকায়। অন্যান্য বারে আসা উটগুলো মোটামুটি নাদুস নুদুস হলেও এবারের উটগুলো একেবারেই হাড্ডিসার ও দুর্বল। মনে হয় কোনো রকম বেঁচে আছে। এগুলোর তুলনায় অন্যান্য বছরের উটগুলো আকারে অনেক বড় ও বেশ নাদুস নুদুস ছিল।উটগুলো এনেছেন গাবতলী হাটের পুরনো ব্যবসায়ী আনোয়ার মণ্ডল। তার কর্মচারীরা জানান, ভারতের রাজস্থান থেকে দু’দিন আগেই চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ
স্থলবন্দরে পৌঁছায় উটগুলো। বৃহস্পতিবার সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে উটগুলো বাংলাদেশে প্রবেশ করানো হয়। সেখান থেকে একটি ট্রাকে করে গতকাল তোলা হয় গাবতলী হাটে। ১০টি উটের মধ্যে সবচেয়ে বড় উটটির দাম চাওয়া হচ্ছে ৭ লাখ টাকা। একটি উট গতকাল ৫ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে বলে বেপারির কর্মচারীরা জানিয়েছেন। অন্য উটগুলোর দাম দেড় থেকে ৫ লাখ টাকার মধ্যে চাওয়া হচ্ছে।
উট ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেপারিরা জানান, উটকে ভারত সরকার রাজস্থানের ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে। এরপর থেকেই উট রফতানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে। সীমান্তে কড়াকড়ি থাকায় উটগুলো পার করা খুবই দুরূহ হয়ে পড়ে। এবার বর্ডার একটু ভালো থাকায় উটগুলো বাংলাদেশে আনা সম্ভব হয়েছে। মূলত চাহিদার কারণেই অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে উটগুলো এনেছেন বলে জানান তারা।
উট কিনতে আসা কমলাপুরের এক ব্যবসায়ী জানান, উটগুলো একেবারেই হাড্ডিসার এবং দুর্বল। গায়ের রঙও উজ্জ্বল নয়। কোরবানিতে এগুলো ভালো দামে বিক্রি হবে না। দুর্বল অসুস্থ বলেই হয়তো ভারত সরকার এই উটগুলো রফতানিতে সমস্যা করেনি।
উট ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেপারিরা জানান, উটকে ভারত সরকার রাজস্থানের ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে। এরপর থেকেই উট রফতানিতে কড়াকড়ি আরোপ করে। সীমান্তে কড়াকড়ি থাকায় উটগুলো পার করা খুবই দুরূহ হয়ে পড়ে। এবার বর্ডার একটু ভালো থাকায় উটগুলো বাংলাদেশে আনা সম্ভব হয়েছে। মূলত চাহিদার কারণেই অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে উটগুলো এনেছেন বলে জানান তারা।
উট কিনতে আসা কমলাপুরের এক ব্যবসায়ী জানান, উটগুলো একেবারেই হাড্ডিসার এবং দুর্বল। গায়ের রঙও উজ্জ্বল নয়। কোরবানিতে এগুলো ভালো দামে বিক্রি হবে না। দুর্বল অসুস্থ বলেই হয়তো ভারত সরকার এই উটগুলো রফতানিতে সমস্যা করেনি।
No comments