বউ পেটাতেন পুতিন!
খেয়ালি কর্মকাণ্ডের জন্য সংবাদমাধ্যমে প্রায়ই আসেন রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন। তার এবার খবর হলেন ভিন্ন এক কারণে। সম্প্রতি জার্মান গোয়েন্দা সংস্থা অভিযোগ তুলেছে, পুতিন তার স্ত্রীকে মারধর করতেন। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য ডেইলি মেইলের খবরে এ তথ্য জানানো হয়।তবে পুতিনের কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। পুতিনের প্রধান মুখপাত্রকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাস করা হলে তিনি 'নো কমেন্স' বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
ডেইলি মেইলের ওই প্রতিবেদনে জার্মান গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডির উদৃব্দতি দিয়ে বলা হয়, পুতিন রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির গোয়েন্দা হিসেবে তৎকালীন পূর্ব জার্মানির ড্রেসডেনে কর্মরত থাকাবস্থায় স্ত্রী লুদমিলাকে পেটাতেন। এ ছাড়া বিয়ে-বহির্ভূত অনেক সম্পর্কেও জড়িয়েছিলেন বলে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ড্রেসডেনে কেজিবির গোয়েন্দা হিসেবে কর্মরত ছিলেন পুতিন। তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডির কিছু গোপন নথি সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। এতে পুতিনের বৈবাহিক জীবনের তথ্যগুলো বেরিয়ে আসে। ওই নথিতে দাবি করা হয়, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকা ও দোভাষী হিসেবে কাজ করা জার্মান গোয়েন্দাকে পুতিনের স্ত্রী লুদমিলা নিজেই বৈবাহিক জীবনের এসব কথা জানিয়েছিলেন। বিএনডি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এরিক স্মিডট এসব গোপন নথিপত্র উদ্ধার করেন।
প্রসঙ্গত, পুতিনের বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালে নিজের প্রিয় গাড়ি 'ভোলগা লিমুজিনে' চেপে এক অবৈধ সন্তান ফেলে পালিয়ে আসার অভিযোগ ছিল। এসব তথ্য উদ্ধারে সে গল্পের নতুন রঙ ছড়াল। খবর টাইম অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
উল্লেখ্য, ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ড্রেসডেনে কেজিবির গোয়েন্দা হিসেবে কর্মরত ছিলেন পুতিন। তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডির কিছু গোপন নথি সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। এতে পুতিনের বৈবাহিক জীবনের তথ্যগুলো বেরিয়ে আসে। ওই নথিতে দাবি করা হয়, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকা ও দোভাষী হিসেবে কাজ করা জার্মান গোয়েন্দাকে পুতিনের স্ত্রী লুদমিলা নিজেই বৈবাহিক জীবনের এসব কথা জানিয়েছিলেন। বিএনডি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এরিক স্মিডট এসব গোপন নথিপত্র উদ্ধার করেন।
প্রসঙ্গত, পুতিনের বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালে নিজের প্রিয় গাড়ি 'ভোলগা লিমুজিনে' চেপে এক অবৈধ সন্তান ফেলে পালিয়ে আসার অভিযোগ ছিল। এসব তথ্য উদ্ধারে সে গল্পের নতুন রঙ ছড়াল। খবর টাইম অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
No comments