ভূপেন হাজারিকা আশঙ্কাজনক অবস্থায় মুম্বাইয়ের হাসপাতালে
ভারতীয় উপমহাদেশের বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী ও সুরকার ভূপেন হাজারিকার অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার দুটি কিডনিই বিকল হয়ে যাওয়ায় মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে গত তিন দিন ধরে ডায়ালিসিস চলছে।গত ৩০ জুন শ্বাসকষ্টের কারণে কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালে ভর্তি করার পর ৮৫ বছর বয়সী এই শিল্পীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়। মঙ্গলবার পরীক্ষা করে দেখা যায়, তার দুটি কিডনিই অকেজো হয়ে গেছে।
হাসপাতালের জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জয়ন্ত নারায়ণ সাহার বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়া শুক্রবার জানিয়েছে, তিন দিন ডায়ালিসিস চলার পর ভূপেনের শারীরিক অবস্থার ৫ শতাংশের মতো উন্নতি হয়েছে। তবে এখনই ডায়ালিসিস বন্ধ করা যাচ্ছে না। তার শরীর এখনও প্রচণ্ড দুর্বল। এখনও পুরোপুরি যন্ত্রের সহায়তায় আছেন তিনি।
হাসপাতালের চিকিত্সকরা জানান, শিল্পীকে নলের মাধ্যমে তরল খাবার দেয়া হচ্ছে। আরও ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ না করে তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো
ধারণা পাওয়া সম্ভব না।
১৯২৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর ভারতের অসম রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন ভূপেন হাজারিকা। মাত্র ১০ বছর বয়স থেকেই গান লিখে সুর দিতে থাকেন। বাংলা ও হিন্দি দু’ভাষাতেই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পায় তার গান।
তার দরাজ কণ্ঠে ‘বিস্তীর্ণ দুপারে’, ‘আমি এক যাযাবর’, ‘মানুষ মানুষের জন্যে’, ‘সাগর সঙ্গমে’, ‘দোলা হে দোলা’, ‘প্রতিধ্বনি শুনি’ গানগুলো বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়েও স্থান করে নেয়। তবে কয়েক বছর আগে হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল বিজেপিতে যোগ দিয়ে ভক্তদের মাঝে বিতর্কিত হন যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করা এই শিল্পী। ভারতীয় চলচ্চিত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯২ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পান ভূপেন হাজারিকা।
হাসপাতালের চিকিত্সকরা জানান, শিল্পীকে নলের মাধ্যমে তরল খাবার দেয়া হচ্ছে। আরও ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ না করে তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো
ধারণা পাওয়া সম্ভব না।
১৯২৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর ভারতের অসম রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন ভূপেন হাজারিকা। মাত্র ১০ বছর বয়স থেকেই গান লিখে সুর দিতে থাকেন। বাংলা ও হিন্দি দু’ভাষাতেই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পায় তার গান।
তার দরাজ কণ্ঠে ‘বিস্তীর্ণ দুপারে’, ‘আমি এক যাযাবর’, ‘মানুষ মানুষের জন্যে’, ‘সাগর সঙ্গমে’, ‘দোলা হে দোলা’, ‘প্রতিধ্বনি শুনি’ গানগুলো বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়েও স্থান করে নেয়। তবে কয়েক বছর আগে হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল বিজেপিতে যোগ দিয়ে ভক্তদের মাঝে বিতর্কিত হন যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করা এই শিল্পী। ভারতীয় চলচ্চিত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯২ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পান ভূপেন হাজারিকা।
No comments