আইপিওতে বিমা খাতের জন্য ১০% কোটা দাবি
জীবন বিমা কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগযোগ্য তহবিলের অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আবেদন জানিয়েছে বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ)। বিআইএর পক্ষ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) এই আবেদন জানানো হয়েছে। বিআইএর সভাপতি শেখ কবীর হোসেন স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে এই আবেদন জানানো হয়।
বিমা গ্রাহকদের আমানতের টাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। বিআইএর প্রস্তাবে নতুন কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওতে বিমা খাতের জন্য ন্যূনতম ১০ শতাংশ শেয়ারের কোটা বরাদ্দ রাখার আবেদন জানানো হয়। এ ছাড়া ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মতো বিমা কোম্পানিগুলোর জন্য সওদাগরি ব্যাংক বা মার্চেন্ট ব্যাংক ও আলাদা সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির অনুমোদন চেয়েছে বিআইএ।
বিআইএ তাদের প্রস্তাবে বলেছে, ন্যূনতম এক হাজার কোটি টাকা নিয়ে সওদাগরি ব্যাংক এবং ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির কার্যক্রম শুরু করা হবে।
বিআইএ জানিয়েছে, বেসরকারি খাতের ১৭টি বিমা কোম্পানির হাতে প্রায় দুই হাজার ৮৩৩ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগযোগ্য তহবিল বা অর্থ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় এক হাজার ৩৮ কোটি টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয়েছে। তার পরও বিমা কোম্পানিগুলোর হাতে এখনো প্রায় এক হাজার ৮০০ কোটি টাকার মতো বিনিয়োগযোগ্য অর্থ রয়েছে।
বিআইএ বলেছে, বিমা গ্রাহকদের আমানতের টাকায় এই তহবিল গড়ে উঠেছে। তাই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আগে এই অর্থের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
যোগাযোগ করা হলে বিআইএর সভাপতি শেখ কবীর হোসেন বলেন, ‘শেয়ারবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে বুধবার প্রধানমন্ত্রী যে বৈঠক করেছেন, সেখানে আমরা বিমা কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতার কথা বলেছি। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল এসইসির কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। যেহেতু জীবন বিমা খাতের টাকা গ্রাহকের আমানতের অংশ, তাই এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইপিওতে বিশেষ বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।’
শেখ কবীর হোসেন আরও বলেন, ‘এসইসির আইন অনুযায়ী ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে সওদাগরি ব্যাংক পরিচালনার সুযোগ পেলেও বিমা কোম্পানিগুলোর সেই সুযোগ সীমিত। তাই আমরা এসইসির কাছে এই সুযোগ চেয়েছি। এ ছাড়া বিমা খাত যেন শেয়ারবাজারের উন্নয়নে আরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে, সে জন্য সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি গঠনেরও আবেদন করেছি।’
বিআইএ তাদের প্রস্তাবে বলেছে, ন্যূনতম এক হাজার কোটি টাকা নিয়ে সওদাগরি ব্যাংক এবং ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির কার্যক্রম শুরু করা হবে।
বিআইএ জানিয়েছে, বেসরকারি খাতের ১৭টি বিমা কোম্পানির হাতে প্রায় দুই হাজার ৮৩৩ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগযোগ্য তহবিল বা অর্থ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় এক হাজার ৩৮ কোটি টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয়েছে। তার পরও বিমা কোম্পানিগুলোর হাতে এখনো প্রায় এক হাজার ৮০০ কোটি টাকার মতো বিনিয়োগযোগ্য অর্থ রয়েছে।
বিআইএ বলেছে, বিমা গ্রাহকদের আমানতের টাকায় এই তহবিল গড়ে উঠেছে। তাই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আগে এই অর্থের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
যোগাযোগ করা হলে বিআইএর সভাপতি শেখ কবীর হোসেন বলেন, ‘শেয়ারবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে বুধবার প্রধানমন্ত্রী যে বৈঠক করেছেন, সেখানে আমরা বিমা কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতার কথা বলেছি। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল এসইসির কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। যেহেতু জীবন বিমা খাতের টাকা গ্রাহকের আমানতের অংশ, তাই এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইপিওতে বিশেষ বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।’
শেখ কবীর হোসেন আরও বলেন, ‘এসইসির আইন অনুযায়ী ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে সওদাগরি ব্যাংক পরিচালনার সুযোগ পেলেও বিমা কোম্পানিগুলোর সেই সুযোগ সীমিত। তাই আমরা এসইসির কাছে এই সুযোগ চেয়েছি। এ ছাড়া বিমা খাত যেন শেয়ারবাজারের উন্নয়নে আরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে, সে জন্য সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি গঠনেরও আবেদন করেছি।’
No comments