জাপানকে বাংলাদেশে যৌথ বিনিয়োগ করতে এফবিসিসিআইর আহ্বান
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি এ. কে. আজাদ জাপানকে বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার জাপানি দূতাবাসে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত অ্যাম্বাসাডর সিরো সাদোসিমা সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ আহ্বান জানান। এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইর প্রথম সহ-সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দীন, সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবুসহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতা উপস্থিত ছিলেন।
এ. কে. আজাদ সাক্ষাতের সময় দু'দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সম্ভাবনা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের টোল সড়ক, এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রো রেল, গভীর সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দর, অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, পর্যটন ও কৃষি খাতে জাপান বিনিয়োগ করতে পারে। জাপানি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সন্তোষজনক উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে জাপানি উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে পারেন। বিশেষ করে অবকাঠামো উন্নয়ন, আইসিটি এবং জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রথম সহ-সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দীন বাংলাদেশে একটি জাপানি ইপিজেড স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য অ্যাম্বাসাডরকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সরকারের পিপিপি প্রকল্পে বাংলাদেশের অবকাঠামো খাতে জাপান
বিনিয়োগ করতে পারে।
২০১০-১১ অর্থবছরে জাপানে ৪৩ কোটি ৪২ লাখ ডলার মূল্যের বিভিন্ন পণ্য রফতানি করেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে জাপান থেকে বাংলাদেশ ১৩১ কোটি ডলার মূল্যের বিভিন্ন পণ্য আমদানি করেছে। আলোচ্য অর্থবছরে জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ৮৭ কোটি ডলার।
এর আগে সকালে এফবিসিসিআই সভাপতির সঙ্গে ফিলিপাইনের কাউন্সিলর মেরি গ্রেস ভি ভিলামেয়র সাক্ষাৎ করেন। এ সময় দু'দেশের সম্পর্ক ও বাণিজ্য উন্নয়নে আলোচনা করেন তারা।
প্রথম সহ-সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দীন বাংলাদেশে একটি জাপানি ইপিজেড স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য অ্যাম্বাসাডরকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সরকারের পিপিপি প্রকল্পে বাংলাদেশের অবকাঠামো খাতে জাপান
বিনিয়োগ করতে পারে।
২০১০-১১ অর্থবছরে জাপানে ৪৩ কোটি ৪২ লাখ ডলার মূল্যের বিভিন্ন পণ্য রফতানি করেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে জাপান থেকে বাংলাদেশ ১৩১ কোটি ডলার মূল্যের বিভিন্ন পণ্য আমদানি করেছে। আলোচ্য অর্থবছরে জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ৮৭ কোটি ডলার।
এর আগে সকালে এফবিসিসিআই সভাপতির সঙ্গে ফিলিপাইনের কাউন্সিলর মেরি গ্রেস ভি ভিলামেয়র সাক্ষাৎ করেন। এ সময় দু'দেশের সম্পর্ক ও বাণিজ্য উন্নয়নে আলোচনা করেন তারা।
No comments