এশিয়া-প্যাসিফিকে মার্কিন সামরিক ব্যয় কমবে না :ওবামা
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সামরিক ব্যয় না কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে পরমাণু সামগ্রী পাচারের অভিযোগ করে তা বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তিনি। চীনকে যুক্তরাষ্ট্র ভয় পায় না বলেও মন্তব্য করেন ওবামা। অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
ওয়াশিংটনের বাজেট ঘাটতি সত্ত্বেও এশিয়া অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যয়বহুল পরিকল্পনা ও সামরিক উপস্থিতির পরিবর্তন হবে না। অস্ট্রেলিয়া সফরে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির পার্লামেন্টে এক ভাষণে এ কথা বলেন ওবামা। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বরাদ্দে কাটছাঁট এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রভাব ফেলবে না। যুক্তরাষ্ট্র প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের একটি শক্তি, আমরা এখানে থাকতেই এসেছি। মার্কিন অর্থনীতির জন্য এ অঞ্চলকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ বলেও উল্লেখ করেন। এ অঞ্চল তার নিরাপত্তা অগ্রাধিকারের শীর্ষে রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন।
উত্তর কোরিয়া তার পরমাণু কর্মসূচির বিভিন্ন সামগ্রী অন্য দেশে বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে পাচার করছে বলে অভিযোগ করেন বারাক ওবামা। তিনি বলেন, দেশটির এ ধরনের কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের জন্য ভয়াবহ হুমকি হয়ে দেখা দেবে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনার ফলাফলের জন্য আমরা উত্তর কোরিয়াকেই সম্পূর্ণ দায়ী করব। এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র কঠোর পদক্ষেপ নেবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের ওপরও জোর দেন তিনি। এর আগে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে ওবামা বলেন, আমরা চীনকে ভয় পাই বলে যে কথা বলা হয়, তা ভুল। চীনকে এড়িয়ে চলতে চাওয়ার ধারণাও ভুল। এদিকে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে দেওয়া তার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় চীন বলেছে, এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের সময় অন্য আঞ্চলিক শক্তিগুলোকেও বিবেচনায় নেওয়া উচিত যুক্তরাষ্ট্রের। যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে থাকতে চায় বলে ওবামার করা মন্তব্যের সমালোচনাও করেছে চীন। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিউ ওয়েইমিন বলেন, যখন রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের সম্পর্কোন্নয়নের বিষয় আসবে তখন এক দেশের উচিত অন্য দেশগুলোর, এমনকি গোটা অঞ্চলের স্বার্থ এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিবেচনায় নেওয়া।
উত্তর কোরিয়া তার পরমাণু কর্মসূচির বিভিন্ন সামগ্রী অন্য দেশে বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে পাচার করছে বলে অভিযোগ করেন বারাক ওবামা। তিনি বলেন, দেশটির এ ধরনের কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের জন্য ভয়াবহ হুমকি হয়ে দেখা দেবে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনার ফলাফলের জন্য আমরা উত্তর কোরিয়াকেই সম্পূর্ণ দায়ী করব। এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র কঠোর পদক্ষেপ নেবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের ওপরও জোর দেন তিনি। এর আগে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে ওবামা বলেন, আমরা চীনকে ভয় পাই বলে যে কথা বলা হয়, তা ভুল। চীনকে এড়িয়ে চলতে চাওয়ার ধারণাও ভুল। এদিকে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে দেওয়া তার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় চীন বলেছে, এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের সময় অন্য আঞ্চলিক শক্তিগুলোকেও বিবেচনায় নেওয়া উচিত যুক্তরাষ্ট্রের। যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে থাকতে চায় বলে ওবামার করা মন্তব্যের সমালোচনাও করেছে চীন। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিউ ওয়েইমিন বলেন, যখন রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের সম্পর্কোন্নয়নের বিষয় আসবে তখন এক দেশের উচিত অন্য দেশগুলোর, এমনকি গোটা অঞ্চলের স্বার্থ এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিবেচনায় নেওয়া।
No comments