১৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে চায় বিমা কোম্পানিগুলো
বিমা কোম্পানিগুলোর তহবিলের টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে লিখিত প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ)। আজ বৃহস্পতিবার সংগঠনটির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়।
প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে নতুন কোম্পানি আইপিওর মাধ্যমে বাজারে আসার ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ডের ন্যায় আইপিওতে ১০ শতাংশ কোটা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোকে প্রদান, ইনস্যুরেন্স কোম্পানির সহযোগী কোম্পানি হিসেবে ব্যাংকের মতো পূর্ণ মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স প্রদান এবং ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোকে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির (এএমসি) লাইসেন্স প্রদান।
ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর হাতে বিনিয়োগযোগ্য দুই হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা রয়েছে। এর মধ্যে এক হাজার কোটি টাকার বেশি এরই মধ্যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয়েছে। এই মুহূর্তে তাদের হাতে প্রায় এক হাজার ৮০০ কোটি বিনিয়োগযোগ্য টাকা রয়েছে।
উপরিউক্ত সুপারিশগুলো বাস্তবায়িত হলে ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর হাতে থাকা বিনিয়োগযোগ্য ওই টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে বলে পত্রে উল্লেখ করা হয়।
পুঁজিবাজারে লাইফ ফান্ডের টাকা বিনিয়োগ বিষয়ে গঠিত কমিটির আহ্বায়ক আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘লাইফ ফান্ডের টাকা সরাসরি শেয়ারবাজারে না এনে আমরা তিনটি প্রস্তাব দিয়েছি। এগুলো বাস্তবায়িত হলে ওই টাকা বিনিয়োগ অনেক ঝুঁকিমুক্ত হবে।’
প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে নতুন কোম্পানি আইপিওর মাধ্যমে বাজারে আসার ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ডের ন্যায় আইপিওতে ১০ শতাংশ কোটা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোকে প্রদান, ইনস্যুরেন্স কোম্পানির সহযোগী কোম্পানি হিসেবে ব্যাংকের মতো পূর্ণ মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স প্রদান এবং ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোকে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির (এএমসি) লাইসেন্স প্রদান।
ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর হাতে বিনিয়োগযোগ্য দুই হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা রয়েছে। এর মধ্যে এক হাজার কোটি টাকার বেশি এরই মধ্যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয়েছে। এই মুহূর্তে তাদের হাতে প্রায় এক হাজার ৮০০ কোটি বিনিয়োগযোগ্য টাকা রয়েছে।
উপরিউক্ত সুপারিশগুলো বাস্তবায়িত হলে ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর হাতে থাকা বিনিয়োগযোগ্য ওই টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে বলে পত্রে উল্লেখ করা হয়।
পুঁজিবাজারে লাইফ ফান্ডের টাকা বিনিয়োগ বিষয়ে গঠিত কমিটির আহ্বায়ক আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘লাইফ ফান্ডের টাকা সরাসরি শেয়ারবাজারে না এনে আমরা তিনটি প্রস্তাব দিয়েছি। এগুলো বাস্তবায়িত হলে ওই টাকা বিনিয়োগ অনেক ঝুঁকিমুক্ত হবে।’
No comments