অবৈধভাবে লিবিয়ায় লোক পাঠানো হচ্ছে, সম্ভাবনার বাজারে শঙ্কা by শরিফুল হাসান
বাংলাদেশ থেকে ফের অবৈধভাবে লিবিয়ায় লোক পাঠানো শুরু হয়েছে। একশ্রেণীর অসাধু জনশক্তি রপ্তানিকারক, দালাল ও কয়েকটি ট্রাভেল এজেন্সি এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, অবৈধ কর্মকাণ্ডের কারণে গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজারটির নতুন সম্ভাবনা ভেস্তে যেতে পারে। লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক জরুরি চিঠিতে এ কথা জানিয়ে বলা হয়, গত শনিবার অবৈধভাবে লিবিয়ায় প্রবেশকারী ১৩ জন বাংলাদেশিকে আটক করে পুলিশ।
লিবিয়া থেকে কয়েকজন বাংলাদেশিও ফোনে প্রথম আলোকে অবৈধভাবে লোক পাঠানোর কথা জানিয়েছেন। প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়, লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস ও নেতৃত্বস্থানীয় জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা এই প্রক্রিয়া নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তবে সংশ্লিষ্ট সচিব আশ্বাস দিয়ে বলেছেন, বিষয়টি দমনে খুব শিগগির টাস্কফোর্স কাজ শুরু করবে। প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে মন্ত্রণালয়ে এ ব্যাপারে একটি অতি জরুরি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ায় লিবিয়ার পুনর্গঠনে বাংলাদেশের অনেক শ্রমিকের কর্মসংস্থান হতে পারে। কিন্তু অবৈধ কর্মকাণ্ডের কারণে এই সম্ভাবনা ভেস্তে যেতে বসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছুদিন ধরে অসাধু কিছু জনশক্তি ব্যবসায়ী দালাল চক্রের মাধ্যমে লোকজনকে প্রথমে পর্যটক ভিসায় মিসর, সুদান, নাইজার, শাদ ও আলজেরিয়ায় নিয়ে যাচ্ছে। সেখান থেকে মরুপথে অবৈধভাবে তাঁদের লিবিয়ায় পাঠানো হচ্ছে। লিবিয়ার পুলিশ গত শনিবার সীমান্তঘেঁষা কুফরা শহর থেকে এমন ১৩ জন বাংলাদেশিকে আটক করেছে। সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের ঘটনায় লিবিয়ার নতুন প্রশাসনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার পর সেখানে পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করেছে এবং আগে থেকে বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশিদেরও কাগজপত্র চেয়েছে। এতে করে বাংলাদেশিদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা এই বাজার নিয়ে যখন সম্ভাবনা দেখছি, তখন কিছুদিন ধরে সেখানে অবৈধভাবে লোক পাঠানো শুরু হয়েছে। আমরা এই প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য সরকারের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি।’
বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব জাফর আহমেদ খান প্রথম আলোকে জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরাও উদ্বিগ্ন। সচিব বলেন, ‘দূতাবাসের সঙ্গে আমরা নিয়মিত এ বিষয়ে যোগাযোগ রাখছি। এই অবৈধ প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য সর্বোচ্চ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। খুব শিগগির টাস্কফোর্স কাজ শুরু করবে।’
লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকী অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে প্রথম আলোকে বলেন, এর ফলে শ্রমবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এটি ঠেকাতে বাংলাদেশেই এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
যেভাবে পাচার: বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতিবেদন অনুযায়ী ১২ অক্টোবর কুফরায় আটক ১৩ জন বাংলাদেশি সুদান সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে লিবিয়ায় প্রবেশ করছিলেন। তাঁরা এখন স্থানীয় পুলিশের হেফাজতে।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে প্রাথমিকভাবে ১০ জনের নাম পাওয়া গেছে। তাঁরা হলেন: নওগাঁর আকতার হোসেন, গাজীপুরের মো. হোসেন খান, বশির উদ্দীন, মাহবুব, বিল্লাল, জহির, রকিব, সোহাগ, হিরু ও আবুল হোসেন।
দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, আটক ১৩ জনকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঢাকায় আনা হয়। এরপর নেওয়া হয় চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম থেকে বিমানে তাঁদের নেওয়া হয় সুদানে। সেখান থেকে ঝুঁকিপূর্ণ মরুপথে অবৈধভাবে লিবিয়ায় পাঠানো হয়।
প্রবাসী বাংলাদেশি ও দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে, জনপ্রতি এক থেকে দেড় লাখ টাকা নিয়ে এভাবে প্রথমে পর্যটক ভিসায় লিবিয়ার কাছের কোনো দেশে নেওয়া হয়।
কুফরা অঞ্চলে বসবাসরত কয়েকজন বাংলাদেশি দূতাবাসকে জানিয়েছেন, অবৈধ ১৩ জনকে গ্রেপ্তারের পর সেখানকার সব বাংলাদেশির বিষয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক অনুসন্ধান শুরু করেছে।
রেজাউল ইসলাম নামে একজন প্রবাসী টেলিফোনে প্রথম আলোকে জানান, কুফরার সব বাংলাদেশিকে পুলিশ সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখছে। যুদ্ধের কারণে পাসপোর্টসহ বৈধ কাগজপত্র হারিয়ে ফেলা বাংলাদেশিরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
বেনগাজি থেকে দুই বাংলাদেশি ফোনে প্রথম আলোকে বলেছেন, বাংলাদেশের একটি চক্র মিসর সীমান্ত দিয়ে লিবিয়ায় লোক পাচার করছে। তাদের মিসর সীমান্তের কাছের পূর্বাঞ্চলীয় নগরে নেওয়া হচ্ছে।
সম্ভাবনা ঘিরে শঙ্কা: কিছুদিন আগে মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার যখন বন্ধ ছিল, তখন জনশক্তি রপ্তানিকারকদের আশার আলো ছিল আফ্রিকার তেলসমৃদ্ধ দেশ লিবিয়া। তবে এ বছরের মার্চে যুদ্ধাবস্থা শুরুর আগ থেকে দেশটিতে লোক পাঠানো বন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া প্রায় ৪০ হাজার কর্মীকে ফিরে আসতে হয়। মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর ধীরে ধীরে সেখানে স্থিতিশীলতা ফিরে আসছে। শুরু হয়েছে পুনর্গঠনের কাজ। ফলে ফের সেখানে শ্রমবাজার তৈরি হওয়ার উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো দূতাবাসের বার্তায় বলা হয়েছে, লিবিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতারা দূতাবাসকে জানিয়েছেন, সুশৃঙ্খল ও বৈধ উপায়ে বর্তমান সরকার বিদেশি কর্মীদের কাজ দেবে। কিন্তু এর আগেই বাংলাদেশিরা অবৈধ পন্থায় সে দেশে ঢুকলে তা সর্বত্র ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক খোরশেদ আলম চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, অবৈধ এই প্রক্রিয়া বন্ধ করা জরুরি। বাংলাদেশ থেকে কাউকে অবৈধভাবে লিবিয়া না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। অবৈধভাবে কেউ গেলে প্রয়োজনে তাঁকে ফেরত আনা হবে।
কঠোর নজরদারির তাগিদ: বায়রার সভাপতি আবুল বাশার বলেন, লিবিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশ বন্ধে অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোয় বিশেষ সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি অবৈধভাবে শ্রমিক পাঠানো চক্রকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম সচিব বলেন, পর্যটক ভিসায় মিসর, সুদান, নাইজার, শাদ, মরক্কো, আলজেরিয়া প্রভৃতি দেশে গমনেচ্ছুক বাংলাদেশি নাগরিকদের বহির্গমনের ক্ষেত্রে কঠোর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) মহাসচিব আলী হায়দার চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা এই বাজার নিয়ে যখন সম্ভাবনা দেখছি, তখন কিছুদিন ধরে সেখানে অবৈধভাবে লোক পাঠানো শুরু হয়েছে। আমরা এই প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য সরকারের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি।’
বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব জাফর আহমেদ খান প্রথম আলোকে জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরাও উদ্বিগ্ন। সচিব বলেন, ‘দূতাবাসের সঙ্গে আমরা নিয়মিত এ বিষয়ে যোগাযোগ রাখছি। এই অবৈধ প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য সর্বোচ্চ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। খুব শিগগির টাস্কফোর্স কাজ শুরু করবে।’
লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকী অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে প্রথম আলোকে বলেন, এর ফলে শ্রমবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এটি ঠেকাতে বাংলাদেশেই এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
যেভাবে পাচার: বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতিবেদন অনুযায়ী ১২ অক্টোবর কুফরায় আটক ১৩ জন বাংলাদেশি সুদান সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে লিবিয়ায় প্রবেশ করছিলেন। তাঁরা এখন স্থানীয় পুলিশের হেফাজতে।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে প্রাথমিকভাবে ১০ জনের নাম পাওয়া গেছে। তাঁরা হলেন: নওগাঁর আকতার হোসেন, গাজীপুরের মো. হোসেন খান, বশির উদ্দীন, মাহবুব, বিল্লাল, জহির, রকিব, সোহাগ, হিরু ও আবুল হোসেন।
দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, আটক ১৩ জনকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঢাকায় আনা হয়। এরপর নেওয়া হয় চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম থেকে বিমানে তাঁদের নেওয়া হয় সুদানে। সেখান থেকে ঝুঁকিপূর্ণ মরুপথে অবৈধভাবে লিবিয়ায় পাঠানো হয়।
প্রবাসী বাংলাদেশি ও দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে, জনপ্রতি এক থেকে দেড় লাখ টাকা নিয়ে এভাবে প্রথমে পর্যটক ভিসায় লিবিয়ার কাছের কোনো দেশে নেওয়া হয়।
কুফরা অঞ্চলে বসবাসরত কয়েকজন বাংলাদেশি দূতাবাসকে জানিয়েছেন, অবৈধ ১৩ জনকে গ্রেপ্তারের পর সেখানকার সব বাংলাদেশির বিষয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক অনুসন্ধান শুরু করেছে।
রেজাউল ইসলাম নামে একজন প্রবাসী টেলিফোনে প্রথম আলোকে জানান, কুফরার সব বাংলাদেশিকে পুলিশ সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখছে। যুদ্ধের কারণে পাসপোর্টসহ বৈধ কাগজপত্র হারিয়ে ফেলা বাংলাদেশিরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
বেনগাজি থেকে দুই বাংলাদেশি ফোনে প্রথম আলোকে বলেছেন, বাংলাদেশের একটি চক্র মিসর সীমান্ত দিয়ে লিবিয়ায় লোক পাচার করছে। তাদের মিসর সীমান্তের কাছের পূর্বাঞ্চলীয় নগরে নেওয়া হচ্ছে।
সম্ভাবনা ঘিরে শঙ্কা: কিছুদিন আগে মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার যখন বন্ধ ছিল, তখন জনশক্তি রপ্তানিকারকদের আশার আলো ছিল আফ্রিকার তেলসমৃদ্ধ দেশ লিবিয়া। তবে এ বছরের মার্চে যুদ্ধাবস্থা শুরুর আগ থেকে দেশটিতে লোক পাঠানো বন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া প্রায় ৪০ হাজার কর্মীকে ফিরে আসতে হয়। মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর ধীরে ধীরে সেখানে স্থিতিশীলতা ফিরে আসছে। শুরু হয়েছে পুনর্গঠনের কাজ। ফলে ফের সেখানে শ্রমবাজার তৈরি হওয়ার উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো দূতাবাসের বার্তায় বলা হয়েছে, লিবিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতারা দূতাবাসকে জানিয়েছেন, সুশৃঙ্খল ও বৈধ উপায়ে বর্তমান সরকার বিদেশি কর্মীদের কাজ দেবে। কিন্তু এর আগেই বাংলাদেশিরা অবৈধ পন্থায় সে দেশে ঢুকলে তা সর্বত্র ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক খোরশেদ আলম চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, অবৈধ এই প্রক্রিয়া বন্ধ করা জরুরি। বাংলাদেশ থেকে কাউকে অবৈধভাবে লিবিয়া না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। অবৈধভাবে কেউ গেলে প্রয়োজনে তাঁকে ফেরত আনা হবে।
কঠোর নজরদারির তাগিদ: বায়রার সভাপতি আবুল বাশার বলেন, লিবিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশ বন্ধে অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোয় বিশেষ সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি অবৈধভাবে শ্রমিক পাঠানো চক্রকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম সচিব বলেন, পর্যটক ভিসায় মিসর, সুদান, নাইজার, শাদ, মরক্কো, আলজেরিয়া প্রভৃতি দেশে গমনেচ্ছুক বাংলাদেশি নাগরিকদের বহির্গমনের ক্ষেত্রে কঠোর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
No comments