থাকসিনকে সাধারণ ক্ষমা করছে থাই সরকার?
থাইল্যান্ডের মন্ত্রিসভা দণ্ডিত ব্যক্তিদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার একটি বিতর্কিত প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। এটি দেশটির স্বেচ্ছানির্বাসিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার নির্বিঘ্নে দেশে ফিরে আসার পথ সুগম করবে। বিরোধী দল এ প্রস্তাবের কঠোর সমালোচনা করেছে। গতকাল বুধবার থাই গণমাধ্যমের খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার এ প্রস্তাবের ব্যাপারে গত মঙ্গলবার থাই মন্ত্রিসভার বৈঠকে সম্মতি দেওয়া হয়েছে। তবে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর দেওয়া বিবৃতিতে এ সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি। এ ছাড়া মন্ত্রীরা এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
এদিকে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাকসিনের ছোট বোন ইংলাক সিনাওয়াত্রা এ উদ্যোগ সম্পর্কে কোনো মন্তব্যও করেননি এবং তা নিশ্চিতও করেননি।
টেলিযোগাযোগ টাইকুন থেকে জনপ্রিয় রাজনীতিক থাকসিন ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন। ৬২ বছর বয়সী থাকসিনকে ২০০৮ সালে ক্ষমতার অপব্যবহারের দায়ে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ব্যাংকক পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গভর্নমেন্ট হাউসের সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানায়, ‘মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন না
সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার এ প্রস্তাবের ব্যাপারে গত মঙ্গলবার থাই মন্ত্রিসভার বৈঠকে সম্মতি দেওয়া হয়েছে। তবে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর দেওয়া বিবৃতিতে এ সম্পর্কে কিছুই বলা হয়নি। এ ছাড়া মন্ত্রীরা এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
এদিকে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাকসিনের ছোট বোন ইংলাক সিনাওয়াত্রা এ উদ্যোগ সম্পর্কে কোনো মন্তব্যও করেননি এবং তা নিশ্চিতও করেননি।
টেলিযোগাযোগ টাইকুন থেকে জনপ্রিয় রাজনীতিক থাকসিন ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন। ৬২ বছর বয়সী থাকসিনকে ২০০৮ সালে ক্ষমতার অপব্যবহারের দায়ে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ব্যাংকক পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গভর্নমেন্ট হাউসের সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানায়, ‘মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন না
No comments