যুক্তরাষ্ট্র চীনকে ভয় পায় না: ওবামা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গতকাল বুধবার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনকে ভয় পায় না এবং দেশটির অগ্রগতি ঠেকানোর চেষ্টাও করে না। তবে বেইজিংয়ের অবশ্যই আন্তর্জাতিক বিধি মেনে চলতে হবে।
প্রেসিডেন্ট ওবামা ও অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড গতকাল এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সেনা অবস্থান শক্তিশালী করার পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন।
এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সফরে প্রেসিডেন্ট ওবামা অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করেছেন। ক্যানবেরায় এক সংবাদ সম্মেলনে ওবামা এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ডও ওই সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা চীনকে ভয় করি, এ ধারণা ভুল। এটাও ভুল যে চীনের অগ্রগতিকে বাধা দিতে চাই আমরা।’ তিনি হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেন, চীনকে অবশ্যই বিশ্ববাণিজ্য নিয়ে ‘নতুন করে চিন্তা’ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ওবামা ও জুলিয়া গিলার্ড ঘোষণা করেন, ২০১২ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অস্ট্রেলিয়ায় মার্কিন সেনা মোতায়েন শুরু হবে। এশিয়ায় মার্কিন সামরিক শক্তির ‘ভারসাম্য সৃষ্টির’ জন্য এই সেনা মোতায়েন করা হবে। আফগানিস্তান ও ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। তাই ‘ভারসাম্য’ রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র নতুন এই উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমার এই সফরের মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে মার্কিন অঙ্গীকারের বিষয়টি স্পষ্ট করছি আমি। এই অঞ্চলের নিরপত্তার বিষয়টি একবিংশ শতাব্দীর মতো করে হালনাগাদ করতে হবে। এটা নিশ্চিত করাই আমাদের সঠিক কাজ।’
জুলিয়া গিলার্ড বলেন, অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনীর সঙ্গে মার্কিন নৌ ও বিমানবাহিনীর সহযোগিতা বাড়ানোর একটি লক্ষ্য ছিল। সেটাই বাস্তবায়িত হচ্ছে।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ায় মার্কিন সেনা উপস্থিতি বাড়ানোর ব্যাপারে দুই পক্ষের মধ্যে নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ওবামার এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সফরকে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির নতুন এক লক্ষ্যের অংশ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা।
প্রেসিডেন্ট ওবামা ও অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড গতকাল এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সেনা অবস্থান শক্তিশালী করার পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন।
এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সফরে প্রেসিডেন্ট ওবামা অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করেছেন। ক্যানবেরায় এক সংবাদ সম্মেলনে ওবামা এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ডও ওই সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা চীনকে ভয় করি, এ ধারণা ভুল। এটাও ভুল যে চীনের অগ্রগতিকে বাধা দিতে চাই আমরা।’ তিনি হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেন, চীনকে অবশ্যই বিশ্ববাণিজ্য নিয়ে ‘নতুন করে চিন্তা’ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ওবামা ও জুলিয়া গিলার্ড ঘোষণা করেন, ২০১২ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অস্ট্রেলিয়ায় মার্কিন সেনা মোতায়েন শুরু হবে। এশিয়ায় মার্কিন সামরিক শক্তির ‘ভারসাম্য সৃষ্টির’ জন্য এই সেনা মোতায়েন করা হবে। আফগানিস্তান ও ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। তাই ‘ভারসাম্য’ রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র নতুন এই উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমার এই সফরের মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে মার্কিন অঙ্গীকারের বিষয়টি স্পষ্ট করছি আমি। এই অঞ্চলের নিরপত্তার বিষয়টি একবিংশ শতাব্দীর মতো করে হালনাগাদ করতে হবে। এটা নিশ্চিত করাই আমাদের সঠিক কাজ।’
জুলিয়া গিলার্ড বলেন, অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনীর সঙ্গে মার্কিন নৌ ও বিমানবাহিনীর সহযোগিতা বাড়ানোর একটি লক্ষ্য ছিল। সেটাই বাস্তবায়িত হচ্ছে।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ায় মার্কিন সেনা উপস্থিতি বাড়ানোর ব্যাপারে দুই পক্ষের মধ্যে নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ওবামার এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সফরকে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির নতুন এক লক্ষ্যের অংশ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা।
No comments