জলবায়ুর প্রভাবে ছোট হচ্ছে উদ্ভিদ-প্রাণী
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে নতুন নতুন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এবার জানা গেছে, এ পরিবর্তনের পরিণতি হিসেবে অনেক প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণীর আকার ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে। এতে বাদ পড়ছে না জলের আণুবীক্ষণিক প্রাণী থেকে শুরু করে ডাঙ্গার বাঘা বাঘা প্রাণীও। আর এ ঘটনা ভবিষ্যতে মানুষের খাদ্য সংকট বাড়িয়ে তুলবে। ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের গবেষকরা সম্প্রতি এ তথ্য দিয়েছেন।নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ সাময়িকীতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে গবেষক জেনিফার শেরিডান ও ডেভিড বিকফোর্ড জানিয়েছেন, ৫৫ মিলিয়ন বছর আগে একবার জলবায়ুতে বড় পরিবর্তন দেখা দেয়। সে সময় পৃথিবীর তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে গিয়েছিল।
আর তখন থেকেই এ পরিবর্তনের শুরু। এখন তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতের ধরনে পরিবর্তন আসায় এ ব্যাপারটি ঘটছে। গবেষকরা জানিয়েছেন, বহু দশকের নানা
গবেষণার তথ্য-উপাত্ত ঘেঁটে ও নানাবিধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে তাঁরা দেখেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর আকার ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। কোলা ব্যাঙ, মাকড়সা, সাপ, কাঠবিড়ালি ও অন্য কীটপতঙ্গ থেকে শুরু করে বড় আকারের কয়েকটি প্রাণীর ইতিহাস পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। দেখা গেছে, প্রতি পাঁচটি প্রজাতির মধ্যে চারটিই আকারে ছোট হয়ে এসেছে। বিপরীত দিকে, পঞ্চম প্রজাতিটির আকার উল্টো বেড়েছে। আবার উদ্ভিদের আকারও বাতাসের আর্দ্রতা ও তাপমাত্রার পরিবর্তনের প্রভাবে ছোট হয়ে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়ার ফলে প্রাণীদেহে পাচন ক্রিয়ার হার ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যায়। এতে শরীরের তাপ ও শক্তি অনেক বেশি হারে ক্ষয় হয়। এভাবে এ প্রক্রিয়ার কারণে ফলত এদের দেহের আকার সংকুচিত হয়ে আসে। গবেষকরা প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, উদ্ভিদ ও প্রাণীদের আকার ছোট হয়ে আসার এ প্রবণতা মানুষের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এভাবে চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে মানুষের পর্যাপ্ত পুষ্টির চাহিদা মেটানো কষ্টকর হয়ে উঠবে। সূত্র : সিএনএন, ভ্যাংকুভার সান অনলাইন।
গবেষণার তথ্য-উপাত্ত ঘেঁটে ও নানাবিধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে তাঁরা দেখেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর আকার ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। কোলা ব্যাঙ, মাকড়সা, সাপ, কাঠবিড়ালি ও অন্য কীটপতঙ্গ থেকে শুরু করে বড় আকারের কয়েকটি প্রাণীর ইতিহাস পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। দেখা গেছে, প্রতি পাঁচটি প্রজাতির মধ্যে চারটিই আকারে ছোট হয়ে এসেছে। বিপরীত দিকে, পঞ্চম প্রজাতিটির আকার উল্টো বেড়েছে। আবার উদ্ভিদের আকারও বাতাসের আর্দ্রতা ও তাপমাত্রার পরিবর্তনের প্রভাবে ছোট হয়ে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়ার ফলে প্রাণীদেহে পাচন ক্রিয়ার হার ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যায়। এতে শরীরের তাপ ও শক্তি অনেক বেশি হারে ক্ষয় হয়। এভাবে এ প্রক্রিয়ার কারণে ফলত এদের দেহের আকার সংকুচিত হয়ে আসে। গবেষকরা প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, উদ্ভিদ ও প্রাণীদের আকার ছোট হয়ে আসার এ প্রবণতা মানুষের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এভাবে চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে মানুষের পর্যাপ্ত পুষ্টির চাহিদা মেটানো কষ্টকর হয়ে উঠবে। সূত্র : সিএনএন, ভ্যাংকুভার সান অনলাইন।
No comments