তুরস্কে কুর্দি বিদ্রোহীদের হামলায় ২৬ সেনা নিহত
তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে একই সময়ে বিদ্রোহীদের হামলায় ২৬ জন সেনা নিহত ও ১৮ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় নিরাপত্তা সূত্র গতকাল বুধবার এ কথা জানায়।
সূত্র জানায়, ইরাক সীমান্তবর্তী হাক্কানি প্রদেশের চুকুরচা ও ইয়াকসেকোভা অঞ্চলে তুর্কি সেনাদের ওপর কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) বিদ্রোহীরা হামলা চালায়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে গতকাল বুধবারের মধ্যে এসব হামলা চালানো হয়।
১৯৯৩ সালের পর তুর্কি সেনাবাহিনীর ওপর বিদ্রোহী পিকেকের এটাই সবচেয়ে বড় ধরনের হামলা। তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চালানো ওই হামলায় ৩৩ জন সেনা নিহত হয়েছিলেন।
টেলিভিশন প্রতিবেদনগুলোতে জানানো হয়, হামলার পর ওই অঞ্চলে সেনাবাহিনীর জেনারেল স্টাফসহ বেশ কয়েকজন কমান্ডার গিয়েছেন। বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে বিমান থেকে অভিযান চালানো হয়েছে।
এটিভি সংবাদে জানানো হয়, হামলা চালানোর পর বিদ্রোহীরা ইরাকের উত্তরাঞ্চলে সরে পড়েছে। কর্তৃপক্ষ এখন সেখানে অভিযান চালানোর সম্ভাব্যতা নিয়ে আলোচনা করছে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
টেলিভিশনটি আরও জানিয়েছে, তুর্কি প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান হামলার ঘটনায় তাঁর কাজাখস্তান সফর বাতিল করেছেন।
গত গ্রীষ্ম থেকে তুরস্কে পিকেকে ও সেনাবাহিনীর মধ্যে সহিংসতা বেড়ে গেছে। গত মঙ্গলবারও দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কে একটি ভূমিমাইন বিস্ফোরণে পাঁচ পুলিশ ও তিন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হন। এ বিস্ফোরণের জন্য নিরাপত্তা বাহিনী কুর্দি বিদ্রোহীদের দায়ী করে।
সূত্র জানায়, ইরাক সীমান্তবর্তী হাক্কানি প্রদেশের চুকুরচা ও ইয়াকসেকোভা অঞ্চলে তুর্কি সেনাদের ওপর কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) বিদ্রোহীরা হামলা চালায়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে গতকাল বুধবারের মধ্যে এসব হামলা চালানো হয়।
১৯৯৩ সালের পর তুর্কি সেনাবাহিনীর ওপর বিদ্রোহী পিকেকের এটাই সবচেয়ে বড় ধরনের হামলা। তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চালানো ওই হামলায় ৩৩ জন সেনা নিহত হয়েছিলেন।
টেলিভিশন প্রতিবেদনগুলোতে জানানো হয়, হামলার পর ওই অঞ্চলে সেনাবাহিনীর জেনারেল স্টাফসহ বেশ কয়েকজন কমান্ডার গিয়েছেন। বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে বিমান থেকে অভিযান চালানো হয়েছে।
এটিভি সংবাদে জানানো হয়, হামলা চালানোর পর বিদ্রোহীরা ইরাকের উত্তরাঞ্চলে সরে পড়েছে। কর্তৃপক্ষ এখন সেখানে অভিযান চালানোর সম্ভাব্যতা নিয়ে আলোচনা করছে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
টেলিভিশনটি আরও জানিয়েছে, তুর্কি প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান হামলার ঘটনায় তাঁর কাজাখস্তান সফর বাতিল করেছেন।
গত গ্রীষ্ম থেকে তুরস্কে পিকেকে ও সেনাবাহিনীর মধ্যে সহিংসতা বেড়ে গেছে। গত মঙ্গলবারও দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কে একটি ভূমিমাইন বিস্ফোরণে পাঁচ পুলিশ ও তিন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হন। এ বিস্ফোরণের জন্য নিরাপত্তা বাহিনী কুর্দি বিদ্রোহীদের দায়ী করে।
No comments