জব্দকৃত ইলিশ মাছ বিতরণ-মামলা করে ফেঁসে গেল পুলিশ
বরিশালের কীর্তনখোলা নদী থেকে জাল, ২০ কেজি মাছসহ দুই জেলেকে আটক করে জেলেদের বিরুদ্ধে মামলা করে ফেঁসে গেছে কোতোয়ালি মডেল থানার এক পুলিশ। জব্দকৃত ইলিশ মাছ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অনুপস্থিতিতে বিতরণ করে দেওয়ায় ওই পুলিশ সদস্যকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।গত মঙ্গলবার বরিশাল সিনিয়র জুডিশিয়াল আদালতের বিচারক আবুল বাশার মিয়া মামলার বাদী থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শেখ মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারির আদেশ দেন। একই সঙ্গে যেসব ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তার অনুমতি সাপেক্ষে জব্দকৃত মাছ এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে, তাঁদের নাম ও পদবি উল্লেখ করে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেন।
আদালতের নথি সূত্রে জানা যায়, গত ১২ অক্টোবর বরিশালের কীর্তনখোলা নদীর চরমোনাই ইউনিয়নের বুখাইনগর বাজারের সংলগ্ন পাড় থেকে দেড় মণ জাল, ২০ কেজি মাছসহ দুই জেলেকে আটক করেন এএসআই শেখ মহিউদ্দিন। পরে জব্দকৃত ইলিশ মাছ স্থানীয় একটি এতিমখানায় বিতরণ করেন তিনি।
পরবর্তী সময়ে শেখ মহিউদ্দিন বাদী হয়ে আটক জেলে মো. শাহীন হোসেন ও মো. সোহেল খানের বিরুদ্ধে মৎস্য আইনে একটি মামলা করেন। মামলার এজাহারে জব্দকৃত ইলিশ মাছ তাঁর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এতিম খানায় বিতরণের কথা উল্লেখ করেন।
গত মঙ্গলবার আটক আসামিদের জামিনের শুনানির দিন বিচারক উদ্ধার হওয়া মাছ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অনুপস্থিতিতে বিতরণ না করায় শেখ মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে কারণ দর্শনোর নোটিশ জারির আদেশ দেন।
পরবর্তী সময়ে শেখ মহিউদ্দিন বাদী হয়ে আটক জেলে মো. শাহীন হোসেন ও মো. সোহেল খানের বিরুদ্ধে মৎস্য আইনে একটি মামলা করেন। মামলার এজাহারে জব্দকৃত ইলিশ মাছ তাঁর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এতিম খানায় বিতরণের কথা উল্লেখ করেন।
গত মঙ্গলবার আটক আসামিদের জামিনের শুনানির দিন বিচারক উদ্ধার হওয়া মাছ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অনুপস্থিতিতে বিতরণ না করায় শেখ মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে কারণ দর্শনোর নোটিশ জারির আদেশ দেন।
No comments