আটক হেরোইনের প্রকৃত মালিক পাচ্ছে না পুলিশ
বিজিবির আটককৃত প্রায় ৫০ লাখ টাকা মূল্যের ৫০০ গ্রাম হেরোইনের প্রকৃত মালিককে খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ। গত ৯ অক্টোবর মাদক বহনের সময় আটককৃত দুই নারীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী গোদাগাড়ী থানার পুলিশ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার কোদালকাটি গ্রামের সাইফুল ইসলামকে শনাক্ত করতে পারেনি। তবে এলাকাবাসী বলছে, এই মাদকের প্রকৃত মালিককে আড়াল করতেই বিজিবির সদস্যরা সাইফুলকে ভুয়া মালিক দেখিয়ে এই মামলায় তাকে আসামি করেছেন। এই নিয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পড়েছেন বিপাকে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আটক দুই নারী থানায় জিজ্ঞাসাবাদে জানান, তাঁরা সামান্য টাকার বিনিময়ে এসব মাদক বহন করছিলেন। এসব হেরোইনের মালিক জহুরুল ও সাইফুল ইসলাম। এসব মালামাল তাঁরা মহিষালবাড়ীর কালুর কাছে পেঁৗছে দেওয়ার জন্য নিয়ে যাচ্ছিলেন। শেষ পর্যন্ত গোদাগাড়ী থানার ওসি জাকিরুল ইসলাম ও বিজিবি দলের সদস্যরা মাদকের প্রকৃত মালিক জহুরুল ও ইব্রাহিমের নাম বাদ দিয়ে অজ্ঞাতপরিচয় সাইফুল ও কালুর নাম এজাহারে উল্লেখ করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নূরুজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া দুই নারীকে গত ১১ অক্টোবর রাজশাহীর অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে হাজির করা হলে হেরোইনের মালিক কোদালকাটির সাইফুল ও কালুর নাম বলে তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাইফুল ও কালুর পরিচয় শনাক্ত করার জন্য গোদাগাড়ী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় একটি অনুসন্ধানী বার্তা পাঠান। গত ১৭ অক্টোবর তদন্ত শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার পুলিশ গোদাগাড়ী থানার পুলিশকে জানায়, এই দুজনের কারোরই বসবাস নেই কোদালকাটি গ্রামে। তারা কখনো কোদালকাটি গ্রামে বসবাস করত না।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নূরুজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া দুই নারীকে গত ১১ অক্টোবর রাজশাহীর অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে হাজির করা হলে হেরোইনের মালিক কোদালকাটির সাইফুল ও কালুর নাম বলে তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাইফুল ও কালুর পরিচয় শনাক্ত করার জন্য গোদাগাড়ী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় একটি অনুসন্ধানী বার্তা পাঠান। গত ১৭ অক্টোবর তদন্ত শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার পুলিশ গোদাগাড়ী থানার পুলিশকে জানায়, এই দুজনের কারোরই বসবাস নেই কোদালকাটি গ্রামে। তারা কখনো কোদালকাটি গ্রামে বসবাস করত না।
No comments