ইংল্যান্ডের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ
কদিন আগে ইংল্যান্ড সফরে গিয়ে নাকানি-চুবানি খেয়ে এসেছে ভারত। ফিরতি সফরে এসে প্রায় নতুন চেহারার ভারতীয় দলের সামনেও এখন ইংল্যান্ডের অবস্থা একই রকম। কোনো কিছুই ঠিকঠাকমতো হচ্ছে না অ্যালিস্টার কুকের দলের। অন্তত প্রথম দুটি ওয়ানডে দেখে মনে হয়েছে সে রকমই। আজ তৃতীয় ওয়ানডেতে তাদের সামনে অগি্নপরীক্ষা, কারণ, পাঁচ ম্যাচের সিরিজটা বাঁচিয়ে রাখতে হলে এ ম্যাচে জিততেই হবে। কিন্তু মোহালির পাঞ্জাব ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনরাত্রির ম্যাচটি শুরু হওয়ার ২৪ ঘণ্টা আগেও কোনো সুখবর নেই ইংলিশদের জন্য, বরং আছে একটা ছোট্ট দুঃসংবাদ_ইনজুরির কারণে এ সফরে আর খেলা হবে না পেসার ক্রিস ওকসের।
দেশে ফিরে যাচ্ছেন তিনি। তাঁর বদলি হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়েছে গ্রাহাম অনিয়নের। কিন্তু তিনি মুম্বাইয়ের চতুর্থ ওয়ানডের আগে যোগ দিতে পারবেন না দলের সঙ্গে।
ওকস অবশ্য প্রথম দুই ম্যাচেও একাদশেই ছিলেন না। তাই এটা ইংল্যান্ডের জন্য বড় দুঃসংবাদ নয়। তবে মোহালির উইকেটের যা চরিত্র, তাতে হয়তো তাঁকে কাজে লাগানোর কথা ভাবতেও পারত। আর এই চরিত্রটাই যা একটু আশার কারণ ইংল্যান্ডের জন্য। ভারতের অন্যান্য মাঠের মতো পিসিএ স্টেডিয়াম ততটা স্পিন-স্বর্গ নয়। এখানে পেসাররাও উইকেট থেকে খানিকটা সুবিধা পেয়ে থাকেন। ইংল্যান্ডের মতো দারুণ সুইং হয়তো হয় না, তবে অন্তত ভারতে ইংলিশ কন্ডিশনের সবচেয়ে কাছাকাছি পরিবেশ পাওয়া সম্ভব এখানেই। আর কে না জানে, এই সিরিজে ভারতের বোলিং লাইন-আপটা মোটেই তাদের মানেও সেরা নয়। কি পেস কি স্পিন, দুই বিভাগেই ভরসা করতে হচ্ছে একেবারেই অনভিজ্ঞদের ওপর।
প্রথম দুই ম্যাচে সহজ জয় পেয়ে উড়তে থাকা মহেন্দ্র সিং ধোনির দল অবশ্য সেই অনভিজ্ঞ বোলারদের ওপরই আস্থা রেখেছে। তৃতীয় ম্যাচের আগে দলে পরিবর্তনের কথা থাকলেও নির্বাচকরা সে পথে হাঁটেননি। তাই এ সিরিজের বাকি তিন ম্যাচেও দর্শকের ভূমিকাতেই থাকতে হচ্ছে হরভজন সিংকে। নির্বাচকদের এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়তো উৎসাহিত করেছে প্রথম দুই ম্যাচে ভারতের বোলারদের পারফরম্যান্স। প্রথম ম্যাচে দুই নবীন স্পিনার রবিচন্দ ন অশ্বিন আর রবীন্দ্র জাদেজার হাতে নাকাল হয়েছে ইংল্যান্ড, আর দ্বিতীয় ম্যাচে দুই পেসার বিনয় কুমার ও উমেশ যাদব দেখিয়েছেন তাঁরাও কম যান না। টেন্ডুলকার-শেবাগ-হরভজন-জহিরদের অনুপস্থিতি তাই এখন পর্যন্ত টেরই পায়নি ভারত। আজ কি পাবে? নইলে যে সিরিজটা এখানেই শেষ! ভারত জিতে গেলে বাকি দুই ম্যাচ হয়ে থাকবে কেবলই আনুষ্ঠানিকতা। ওয়েবসাইট
ওকস অবশ্য প্রথম দুই ম্যাচেও একাদশেই ছিলেন না। তাই এটা ইংল্যান্ডের জন্য বড় দুঃসংবাদ নয়। তবে মোহালির উইকেটের যা চরিত্র, তাতে হয়তো তাঁকে কাজে লাগানোর কথা ভাবতেও পারত। আর এই চরিত্রটাই যা একটু আশার কারণ ইংল্যান্ডের জন্য। ভারতের অন্যান্য মাঠের মতো পিসিএ স্টেডিয়াম ততটা স্পিন-স্বর্গ নয়। এখানে পেসাররাও উইকেট থেকে খানিকটা সুবিধা পেয়ে থাকেন। ইংল্যান্ডের মতো দারুণ সুইং হয়তো হয় না, তবে অন্তত ভারতে ইংলিশ কন্ডিশনের সবচেয়ে কাছাকাছি পরিবেশ পাওয়া সম্ভব এখানেই। আর কে না জানে, এই সিরিজে ভারতের বোলিং লাইন-আপটা মোটেই তাদের মানেও সেরা নয়। কি পেস কি স্পিন, দুই বিভাগেই ভরসা করতে হচ্ছে একেবারেই অনভিজ্ঞদের ওপর।
প্রথম দুই ম্যাচে সহজ জয় পেয়ে উড়তে থাকা মহেন্দ্র সিং ধোনির দল অবশ্য সেই অনভিজ্ঞ বোলারদের ওপরই আস্থা রেখেছে। তৃতীয় ম্যাচের আগে দলে পরিবর্তনের কথা থাকলেও নির্বাচকরা সে পথে হাঁটেননি। তাই এ সিরিজের বাকি তিন ম্যাচেও দর্শকের ভূমিকাতেই থাকতে হচ্ছে হরভজন সিংকে। নির্বাচকদের এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়তো উৎসাহিত করেছে প্রথম দুই ম্যাচে ভারতের বোলারদের পারফরম্যান্স। প্রথম ম্যাচে দুই নবীন স্পিনার রবিচন্দ ন অশ্বিন আর রবীন্দ্র জাদেজার হাতে নাকাল হয়েছে ইংল্যান্ড, আর দ্বিতীয় ম্যাচে দুই পেসার বিনয় কুমার ও উমেশ যাদব দেখিয়েছেন তাঁরাও কম যান না। টেন্ডুলকার-শেবাগ-হরভজন-জহিরদের অনুপস্থিতি তাই এখন পর্যন্ত টেরই পায়নি ভারত। আজ কি পাবে? নইলে যে সিরিজটা এখানেই শেষ! ভারত জিতে গেলে বাকি দুই ম্যাচ হয়ে থাকবে কেবলই আনুষ্ঠানিকতা। ওয়েবসাইট
No comments