বুকার পেলেন ব্রিটিশ লেখক জুলিয়ান বার্নস
এ বছর ম্যান বুকার পুরস্কার পেলেন ব্রিটিশ লেখক জুলিয়ান বার্নস। ‘দ্য সেন্স অব এন এন্ডিং’ উপন্যাসের জন্য বার্নসকে ইংরেজি ভাষার সর্বোচ্চ সম্মানজনক এ পুরস্কার দেয়া হয়। এর আগে আরও তিন তিনবার তিনি এ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।গিল্ডহলে মঙ্গলবার আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশে বার্নস (৬৫) বলেন, ১৯৮৪, ১৯৯৮ ও সর্বশেষ ২০০৫ সালে মনোনীত হয়েও তিনি পুরস্কার পাননি। কিন্তু এ বছর পুরস্কার পেয়ে তিনি যথার্থই আনন্দিত।
ম্যান বুকার প্রাইজের মূল্যমান ৮০ হাজার মার্কিন ডলার (৫৭ হাজার ইউরো)। সাধারণত কমনওয়েলথ কিংবা আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্রের কোনো লেখকের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসকে এ পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হয়।
‘দ্য সেন্স অব এন এন্ডিং’ উপন্যাসে আপাতভাবে একজন সাধারণ মানুষের কাহিনীই বর্ণিত হয়েছে। যেখানে এই লোকটি তার পরবর্তী জীবনে পূর্বজীবনের স্মৃতি রোমন্থন করে বুঝতে পারে তার স্মৃতিতেও সমস্যা রয়েছে। এটিও ত্রুটিমুক্ত নয়।
ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা এম ১৫-এর সাবেক প্রধান স্টিলা রিমিংটন পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন। পুরস্কার প্রদানের সময়ে উপন্যাসটির কাহিনী বুননে বার্নসের নিজস্ব ভাষারীতির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এটি একটি চমত্কার বই। আমরা মনে করি, এটি এমন একটি বই যেখানে একুশ শতকের মানবতার কথা বলা হয়েছে।
এদিকে ম্যান বুকার প্রাইজের সংক্ষিপ্ত তালিকায় কানাডিয়ান লেখক প্যাট্রিক ডিউইটের ‘দ্য সিসটার্স ব্রাদার্স’, কানাডার অপর লেখক ইসি এডোগায়ানের ‘হাফ ব্লাড ব্লুজ’ এবং ব্রিটিশ লেখক স্টিফেন কেলমানের ‘পিজিন ইংলিশ’ও ছিল।
‘দ্য সেন্স অব এন এন্ডিং’ উপন্যাসে আপাতভাবে একজন সাধারণ মানুষের কাহিনীই বর্ণিত হয়েছে। যেখানে এই লোকটি তার পরবর্তী জীবনে পূর্বজীবনের স্মৃতি রোমন্থন করে বুঝতে পারে তার স্মৃতিতেও সমস্যা রয়েছে। এটিও ত্রুটিমুক্ত নয়।
ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা এম ১৫-এর সাবেক প্রধান স্টিলা রিমিংটন পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন। পুরস্কার প্রদানের সময়ে উপন্যাসটির কাহিনী বুননে বার্নসের নিজস্ব ভাষারীতির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এটি একটি চমত্কার বই। আমরা মনে করি, এটি এমন একটি বই যেখানে একুশ শতকের মানবতার কথা বলা হয়েছে।
এদিকে ম্যান বুকার প্রাইজের সংক্ষিপ্ত তালিকায় কানাডিয়ান লেখক প্যাট্রিক ডিউইটের ‘দ্য সিসটার্স ব্রাদার্স’, কানাডার অপর লেখক ইসি এডোগায়ানের ‘হাফ ব্লাড ব্লুজ’ এবং ব্রিটিশ লেখক স্টিফেন কেলমানের ‘পিজিন ইংলিশ’ও ছিল।
No comments