সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের প্রস্তুতি-পরিকল্পনাহীন বাফুফে
অর্থাভাবে এএফসির বয়সভিত্তিক দুটি টুর্নামেন্ট খেলতে অপারগতা প্রকাশ করে নেপাল। ইরাকে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেয়নি তারা। খেলছে না বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপেও। কিন্তু সাফ চ্যাম্পিয়শিপের প্রস্তুতিতে সিরিয়াস তারা। সবার আগে 'দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপ'খ্যাত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের প্রস্তুতিতে নেমে পড়েছে দেশটি। ব্রিটিশ কোচ গ্রায়াম রবার্টসের নেতৃত্বে নেপাল ফুটবল দল প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে বেড়াচ্ছে আসিয়ান (অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান ন্যাশন্স) অঞ্চলে। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ সামনে রেখে দেশের বাইরে প্রস্তুতি ম্যাচের সুচি চূড়ান্ত করেছে পাকিস্তান ও ভারত।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত আগামী মাসে দেশের মাটিতে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে এবং থাইল্যান্ড সফরে যাবে পাকিস্তান। প্রতিপক্ষ দেশগুলো যখন সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিততে সিরিয়াস, সেখানে রীতিমতো পরিকল্পনাহীন বাংলাদেশ। বিদেশি দল পাওয়া যায় না, বাফুফে এমন হা-হুতাশ করলেও অন্যরা বসে নেই। দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে পরিকল্পিতভাবেই এগোচ্ছে তারা। নেপালের মতো দেশ যেখানে প্রায় ১ মাস আসিয়ান অঞ্চল সফর করছে, সেখানে বাংলাদেশ একটি ম্যাচের আয়োজন করতে পারবে কি-না সে নিশ্চয়তাও নেই।
১ ডিসেম্বর ভারতের দিলি্লতে শুরু হবে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। বাকি এক মাস ১০ দিন। বাংলাদেশ বিদেশি কোনো দলের বিপক্ষে আদৌ কোনো প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারবে কি-না তা অনিশ্চিত। মেসেডোনিয়ান কোচ নিকোলা ইলিয়েভস্কি চীন ও মালয়েশিয়াসহ কয়েকটি দেশের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে আগ্রহী। নিজের পরিকল্পনা তিনি জানিয়ে দিয়েছেন বাফুফের জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটিকে। প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে চেয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের আগেও। তার চাওয়া পূরণ হয়নি। সাফের আগে পাবেন কি-না তা বাফুফেই বলতে পারবে। কোচ নিজের মতো করে স্থানীয় দলগুলোকে নিয়ে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলিয়ে যাচ্ছেন। বাফুফের কোনো পরিকল্পনা আছে বলে মনে হয় না। যুব দলের প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য কোনো বিদেশি দলের ব্যবস্থা করতে না পারায় সমালোচিত হয়েছে জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটি। তাই সাফের আগে ঢাকায় একটি ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট আয়োজনের কথা ভাবছেন তারা। কিন্তু বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন এ ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো সুযোগ দেখছেন না।
১১ অক্টোবর নেপাল প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে ০-৪ গোলে হেরেছে ফিলিপাইনের বিপক্ষে। ১৫ অক্টোবর দ্বিতীয় ম্যাচে ০-২ গোলে হেরেছে মালয়েশিয়ার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে। ২৮ অক্টোবর কম্বোডিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ দলের, ৩১ অক্টোবর থাইল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২৩ দলের এবং ৩ নভেম্বর থাইল্যান্ড জাতীয় দলের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে নেপাল। নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে থাইল্যান্ড যাবে পাকিস্তান। ২২ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত থাইল্যান্ডে ৪টি ম্যাচ খেলবে তারা। দেশটি চেষ্টা করছে থাইল্যান্ড জাতীয় দলের সঙ্গে ম্যাচ খেলার। পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন এরই মধ্যে কোচিং স্টাফ চূড়ান্ত করেছে। প্রধান কোচ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তারিক লুৎফিকে। ভারত নিজেদের মাটিতেই দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে। ১৩ নভেম্বর প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে গোহাটির ইন্দিরা গান্ধী অ্যাথলেটিক স্টেডিয়ামে এবং দ্বিতীয় ম্যাচ ১৬ নভেম্বর সল্টলেক স্টেডিয়ামে।
১ ডিসেম্বর ভারতের দিলি্লতে শুরু হবে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। বাকি এক মাস ১০ দিন। বাংলাদেশ বিদেশি কোনো দলের বিপক্ষে আদৌ কোনো প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারবে কি-না তা অনিশ্চিত। মেসেডোনিয়ান কোচ নিকোলা ইলিয়েভস্কি চীন ও মালয়েশিয়াসহ কয়েকটি দেশের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে আগ্রহী। নিজের পরিকল্পনা তিনি জানিয়ে দিয়েছেন বাফুফের জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটিকে। প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে চেয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের আগেও। তার চাওয়া পূরণ হয়নি। সাফের আগে পাবেন কি-না তা বাফুফেই বলতে পারবে। কোচ নিজের মতো করে স্থানীয় দলগুলোকে নিয়ে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলিয়ে যাচ্ছেন। বাফুফের কোনো পরিকল্পনা আছে বলে মনে হয় না। যুব দলের প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য কোনো বিদেশি দলের ব্যবস্থা করতে না পারায় সমালোচিত হয়েছে জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটি। তাই সাফের আগে ঢাকায় একটি ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট আয়োজনের কথা ভাবছেন তারা। কিন্তু বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন এ ধরনের টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো সুযোগ দেখছেন না।
১১ অক্টোবর নেপাল প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে ০-৪ গোলে হেরেছে ফিলিপাইনের বিপক্ষে। ১৫ অক্টোবর দ্বিতীয় ম্যাচে ০-২ গোলে হেরেছে মালয়েশিয়ার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের কাছে। ২৮ অক্টোবর কম্বোডিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ দলের, ৩১ অক্টোবর থাইল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২৩ দলের এবং ৩ নভেম্বর থাইল্যান্ড জাতীয় দলের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে নেপাল। নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে থাইল্যান্ড যাবে পাকিস্তান। ২২ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত থাইল্যান্ডে ৪টি ম্যাচ খেলবে তারা। দেশটি চেষ্টা করছে থাইল্যান্ড জাতীয় দলের সঙ্গে ম্যাচ খেলার। পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন এরই মধ্যে কোচিং স্টাফ চূড়ান্ত করেছে। প্রধান কোচ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তারিক লুৎফিকে। ভারত নিজেদের মাটিতেই দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে। ১৩ নভেম্বর প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে গোহাটির ইন্দিরা গান্ধী অ্যাথলেটিক স্টেডিয়ামে এবং দ্বিতীয় ম্যাচ ১৬ নভেম্বর সল্টলেক স্টেডিয়ামে।
No comments