ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পারস্য উপসাগরে ড্রোন মোতায়েন করতে পারে বৃটেন
ইরানের
সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে পারস্য উপসাগরে মনুষ্যবিহীন ড্রোন মোতায়েন করতে
পারে বৃটেন। হরমুজ প্রণালী দিয়ে চলাচলকারী বৃটিশ পতাকাবাহী ট্যাংকারকে
প্রহরা দিচ্ছে বৃটিশ যুদ্ধজাহাজ। এক্ষেত্রে আকাশপথে প্রহরা বা নজরদারি
বাড়াতে বৃটিশ ড্রোন সহায়তা করতে পারে। এর মধ্য দিয়ে পারস্য উপসাগরকে
জোটবাহিনী নিরাপদ অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। আগে থেকেই ওই অঞ্চলে
আকাশপথে নজরদারি করছে যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া পাঠাচ্ছে পি-৮ নৌ
প্রহরার বিমান। বৃটেন যদি ড্রোন মোতায়েন করে তাহলে ওই অঞ্চলকে অধিক নিরাপদ
হিসেবে গড়ে তুলবে জোট। এ খবর দিয়েছে অনলাইন স্কাই নিউজ।
এতে বলা হয়েছে, কুয়েতের কাছে ঘাঁটিতে রয়েছে বৃটিশ বিমান বাহিনীর বেশ কিছু সংখ্যক রিপার নামের ড্রোন। এগুলো ইরাক ও সিরিয়ার আকাশে মিশন পরিচালনায় ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু যদি সিদ্ধান্ত পাকা হয়ে যায় তাহলে এই ড্রোনকে নতুন কাজ দেয়া হবে। তারা পারস্য উপসাগরের আকাশে বৃটিশ ট্যাংকারকে প্রহরা দেবে। স্কাই নিউজ লিখেছে, খবর পাওয়া যাচ্ছে বৃটেনের স্টেনা ইমপেরো ট্যাংকার আটকের পর থেকে বাণিজ্যিক নৌযানগুলোতে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল ইরানের নৌবাহিনী। তারা জানতে চেয়েছে, ওই নৌযানে কোনো বৃটিশ নাবিক আছেন কিনা। এই ধারা জোরালো ছিল জুলাইয়ে। তবে এখন দৃশ্যত তা বন্ধ হয়েছে। তবে বিষয়টি একটি শিহরণ সৃষ্টি করেছে এবং বৃটেনকে ভাবাচ্ছে আরো সঙ্কট নিয়ে।
পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে মোতায়েন করা বৃটিশ নৌবাহিনীর একজন সিনিয়র কর্মকর্তা কমোডর ডিন ব্যাসেট বলেছেন, পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাকর। এখনও বৃটিশ নৌযানের বিরুদ্ধে সরাসরি হুমকি আছে। ইরান আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলছে এমনটা বলার মতো কিছুই আমরা দেখতে পাইনি। প্রয়োজন হলে সামরিক শক্তি ব্যবহারের বিষয় তিনি উড়িয়ে দেননি। বলেছেন, আমরা যখন ইরানকে আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি তখন রয়েল নেভি ও আমার কমান্ডে থাকা জাহাজগুলো এরই মধ্যে এসব হুমকি থেকে বৃটিশ বাণিজ্যিক জাহাজকে সুরক্ষা দিতে প্রস্তুত।
বৃটেনের ফ্রিগেট এইচএমএস মন্টরোজ স্থায়ীভাবে অবস্থান করছে বাহরাইনে নৌবাহিনীর ঘাঁটিতে। কয়েক মাসে সে হরমুজ প্রণালীতে ৩৮ বার চলাচল করেছে। এ সময়ে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ১২০ মাইল সমুদ্রপথে ৬০ লাখ টনেরও বেশি কার্গোকে প্রহরা দিয়েছে সে। সম্প্রতি এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ডেস্ট্রয়ার এইচএমএস ডানকান ও দুটি যুদ্ধজাহাজ- এইচএমএস কেন্ট এবং এইচএমএস ডিফেন্ডার। মন্টরোজের ক্যাপ্টেন কমান্ডার উইল কিং বলেছেন, নিকট ভবিষ্যতে ওই এলাকায় অবস্থান নেবে নৌবাহিনী।
যদিও আগস্টে ইরানের ট্যাংকার গ্রেসি-১ মুক্ত করে দিয়েছে জিব্রাল্টার, তবু স্টেনা ইমপেরো এখনও ইরানের বন্দর আব্বাসে অবস্থান করছে। ওই সময় থেকেই গ্রেসি-১ এর নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেয়া হয়েছে আদ্রিয়ান দারিয়া ১। এটি পূর্ব ভূমধ্যসাগরে এখনও চলমান অবস্থায়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অবরোধ থাকার কারণে সে কোনো বন্দরে ভিড়তে পারছে না।
এতে বলা হয়েছে, কুয়েতের কাছে ঘাঁটিতে রয়েছে বৃটিশ বিমান বাহিনীর বেশ কিছু সংখ্যক রিপার নামের ড্রোন। এগুলো ইরাক ও সিরিয়ার আকাশে মিশন পরিচালনায় ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু যদি সিদ্ধান্ত পাকা হয়ে যায় তাহলে এই ড্রোনকে নতুন কাজ দেয়া হবে। তারা পারস্য উপসাগরের আকাশে বৃটিশ ট্যাংকারকে প্রহরা দেবে। স্কাই নিউজ লিখেছে, খবর পাওয়া যাচ্ছে বৃটেনের স্টেনা ইমপেরো ট্যাংকার আটকের পর থেকে বাণিজ্যিক নৌযানগুলোতে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল ইরানের নৌবাহিনী। তারা জানতে চেয়েছে, ওই নৌযানে কোনো বৃটিশ নাবিক আছেন কিনা। এই ধারা জোরালো ছিল জুলাইয়ে। তবে এখন দৃশ্যত তা বন্ধ হয়েছে। তবে বিষয়টি একটি শিহরণ সৃষ্টি করেছে এবং বৃটেনকে ভাবাচ্ছে আরো সঙ্কট নিয়ে।
পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে মোতায়েন করা বৃটিশ নৌবাহিনীর একজন সিনিয়র কর্মকর্তা কমোডর ডিন ব্যাসেট বলেছেন, পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাকর। এখনও বৃটিশ নৌযানের বিরুদ্ধে সরাসরি হুমকি আছে। ইরান আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলছে এমনটা বলার মতো কিছুই আমরা দেখতে পাইনি। প্রয়োজন হলে সামরিক শক্তি ব্যবহারের বিষয় তিনি উড়িয়ে দেননি। বলেছেন, আমরা যখন ইরানকে আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি তখন রয়েল নেভি ও আমার কমান্ডে থাকা জাহাজগুলো এরই মধ্যে এসব হুমকি থেকে বৃটিশ বাণিজ্যিক জাহাজকে সুরক্ষা দিতে প্রস্তুত।
বৃটেনের ফ্রিগেট এইচএমএস মন্টরোজ স্থায়ীভাবে অবস্থান করছে বাহরাইনে নৌবাহিনীর ঘাঁটিতে। কয়েক মাসে সে হরমুজ প্রণালীতে ৩৮ বার চলাচল করেছে। এ সময়ে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ১২০ মাইল সমুদ্রপথে ৬০ লাখ টনেরও বেশি কার্গোকে প্রহরা দিয়েছে সে। সম্প্রতি এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ডেস্ট্রয়ার এইচএমএস ডানকান ও দুটি যুদ্ধজাহাজ- এইচএমএস কেন্ট এবং এইচএমএস ডিফেন্ডার। মন্টরোজের ক্যাপ্টেন কমান্ডার উইল কিং বলেছেন, নিকট ভবিষ্যতে ওই এলাকায় অবস্থান নেবে নৌবাহিনী।
যদিও আগস্টে ইরানের ট্যাংকার গ্রেসি-১ মুক্ত করে দিয়েছে জিব্রাল্টার, তবু স্টেনা ইমপেরো এখনও ইরানের বন্দর আব্বাসে অবস্থান করছে। ওই সময় থেকেই গ্রেসি-১ এর নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেয়া হয়েছে আদ্রিয়ান দারিয়া ১। এটি পূর্ব ভূমধ্যসাগরে এখনও চলমান অবস্থায়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অবরোধ থাকার কারণে সে কোনো বন্দরে ভিড়তে পারছে না।
No comments