‘এভাবে কি চুক্তি হয়’
একটার পর একটা ভিন্ন মাত্রার দাবি। টাকা-পয়সা কোনো সমস্যা নয়। তাদের (ডাচ
কোচ) সব আবদার পুরনে সহায়ক ভূমিকা রেখেছি।
কিন্তু এমন কিছু তারা চুক্তির
মধ্যে জুড়ে দিয়েছে যা মানসিকভাবে কিছুতেই মানা যায় না। নিয়ম
বহির্ভূতভাবে এসব শর্ত সুস্থ মস্তিষ্কে মানা যায় না। গতকাল বাফুফে ভবনে
এমনি মন্তব্য করলেন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।
তার কথায় যুক্তি আছে। গতকাল হল্যান্ড থেকে কোচের পক্ষ থেকে উকিল নোটিশ এসেছে কিছু নতুন শর্তে। শর্তগুলো হলোÑ
* কোচ ১২ দিনের জন্য আসবে
* এক মাসের পূর্ণ বেতন তাকে ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই পাঠাতে হবে।
* সাথে বোনাসের এক ভাগ
* বাংলাদেশ থেকে যে কন্ট্রাক সই করে পাঠাবে তা বাংলাদেশ বাতিল করতে পারবে না। কিন্তু তারা (হল্যান্ড) ইচ্ছে করলে চুক্তি বাতিল করার অধিকার রাখে।
* প্রধান কোচ লুডউইক ডি ক্রুইফ কাজ করতে না পারলে সহকারী কোচ রেখে কোস্টার দায়িত্ব নেবেন। সেও যদি আসতে না পারে তাহলে থার্ড কোচ হিসেবে তারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী কোচ পাঠাবে।
* বাংলাদেশ এবং হল্যান্ডের ট্যাক্স বাংলাদেশকে বহন করতে হবে।
কাজী সালাউদ্দিন বলেন, ঢাকায় আসার পর বিভিন্ন শর্তাদি নিয়ে দুই ডাচ কোচ এবং মিডিয়া ম্যানের সাথে দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। শুধু বাংলাদেশের ফুটবল উন্নতির জন্য, ২০২২ ভিশনকে বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য তাদের সব শর্ত প্রাথমিকভাবে মেনে নিয়েছি। এ বছরের মাঝামাঝি তারা দায়িত্ব নেয়ার কথা। আমার শুধু একটি শর্ত ছিল ২-৬ মার্চ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের জন্য বাংলাদেশ জাতীয় দলের পক্ষে এক মাস কাজ করতে হবে। কার্যদিবস হিসেবে ২২ দিন। এক মাসের বেতন ও বোনাস দেয়ার অঙ্গীকারও করি। ১৫ ফেব্রুয়ারি আসার কথা থাকলেও গতকাল জুড়ে দিয়েছে নতুন শর্ত। প্রাথমিক অবস্থায়ই যদি তারা এমন আচরণ করে তাহলে ভবিষ্যতে তাদের নিয়ে কিভাবে কাজ করব।
তাহলে এখন কি হবে? এমন প্রশ্নে জবাবে বলেন, সে ছাড়াও পৃথিবীতে আরো বহু কোচ রয়েছে। আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় বাফুফের সালাউদ্দিনকে অনেকে চেনে। শুধু প্রয়োজন টাকা। আমরা তো বুঝে গিয়েছি তাদের সাথে আমাদের মিলবে না। আমি তো আশায়ই ছিলাম। অনেক আগেই নাবিল আহমেদ ও তাবিথ আউয়াল আমাকে মানা করেছিল কিন্তু আমি ধৈর্য ধরেছি। কিন্তু এমন শর্তজুড়ে দিল যে ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেল। দু-এক দিনের মধ্যেই তাদের চূড়ান্ত জবাব দেব। বিকল্প হিসেবে এএফসির বাংলাদেশ জাতীয় দলের জন্য আরদেশির পুর্ণেমাত ও যোশেফ আফুসির আইডিয়াটা মন্দ নয়। তবে একটু ভাবতে হবে। কোরিয়া থেকে কোচ আনার পরিকল্পনাও মাথায় আছে।
তার কথায় যুক্তি আছে। গতকাল হল্যান্ড থেকে কোচের পক্ষ থেকে উকিল নোটিশ এসেছে কিছু নতুন শর্তে। শর্তগুলো হলোÑ
* কোচ ১২ দিনের জন্য আসবে
* এক মাসের পূর্ণ বেতন তাকে ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই পাঠাতে হবে।
* সাথে বোনাসের এক ভাগ
* বাংলাদেশ থেকে যে কন্ট্রাক সই করে পাঠাবে তা বাংলাদেশ বাতিল করতে পারবে না। কিন্তু তারা (হল্যান্ড) ইচ্ছে করলে চুক্তি বাতিল করার অধিকার রাখে।
* প্রধান কোচ লুডউইক ডি ক্রুইফ কাজ করতে না পারলে সহকারী কোচ রেখে কোস্টার দায়িত্ব নেবেন। সেও যদি আসতে না পারে তাহলে থার্ড কোচ হিসেবে তারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী কোচ পাঠাবে।
* বাংলাদেশ এবং হল্যান্ডের ট্যাক্স বাংলাদেশকে বহন করতে হবে।
কাজী সালাউদ্দিন বলেন, ঢাকায় আসার পর বিভিন্ন শর্তাদি নিয়ে দুই ডাচ কোচ এবং মিডিয়া ম্যানের সাথে দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। শুধু বাংলাদেশের ফুটবল উন্নতির জন্য, ২০২২ ভিশনকে বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য তাদের সব শর্ত প্রাথমিকভাবে মেনে নিয়েছি। এ বছরের মাঝামাঝি তারা দায়িত্ব নেয়ার কথা। আমার শুধু একটি শর্ত ছিল ২-৬ মার্চ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের জন্য বাংলাদেশ জাতীয় দলের পক্ষে এক মাস কাজ করতে হবে। কার্যদিবস হিসেবে ২২ দিন। এক মাসের বেতন ও বোনাস দেয়ার অঙ্গীকারও করি। ১৫ ফেব্রুয়ারি আসার কথা থাকলেও গতকাল জুড়ে দিয়েছে নতুন শর্ত। প্রাথমিক অবস্থায়ই যদি তারা এমন আচরণ করে তাহলে ভবিষ্যতে তাদের নিয়ে কিভাবে কাজ করব।
তাহলে এখন কি হবে? এমন প্রশ্নে জবাবে বলেন, সে ছাড়াও পৃথিবীতে আরো বহু কোচ রয়েছে। আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় বাফুফের সালাউদ্দিনকে অনেকে চেনে। শুধু প্রয়োজন টাকা। আমরা তো বুঝে গিয়েছি তাদের সাথে আমাদের মিলবে না। আমি তো আশায়ই ছিলাম। অনেক আগেই নাবিল আহমেদ ও তাবিথ আউয়াল আমাকে মানা করেছিল কিন্তু আমি ধৈর্য ধরেছি। কিন্তু এমন শর্তজুড়ে দিল যে ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেল। দু-এক দিনের মধ্যেই তাদের চূড়ান্ত জবাব দেব। বিকল্প হিসেবে এএফসির বাংলাদেশ জাতীয় দলের জন্য আরদেশির পুর্ণেমাত ও যোশেফ আফুসির আইডিয়াটা মন্দ নয়। তবে একটু ভাবতে হবে। কোরিয়া থেকে কোচ আনার পরিকল্পনাও মাথায় আছে।
No comments