শীতল্যার তীরে গড়ে উঠছে এ কে খান সিটি নামে কনটেইনার টার্মিনাল
শীতল্যা নদীর তীরে পলাশের ডাঙ্গায় কনটেইনার টার্মিনাল শিল্পএলাকা স্থাপিত
হচ্ছে। এ কে খান কোম্পানি লিমিটেড ২০০ একর জমির ওপর এক হাজার কোটি টাকা
ব্যয়ে এ ট্রার্মিনাল নির্মাণ করবে।
ইতোমধ্যেই
জমিতে বালু ভরাটের কাজ শেষ হয়েছে। কিছু দিনের মধ্যেই প্রকল্পের সিভিল
ওয়ার্ক বা অবকাঠামো নির্মাণের কাজ শুরু হবে। এ কাজ বা সিভিল ওয়ার্ক শেষ
হলে আগামী বছর প্রকল্পের মেকানিক্যাল কাজ শুরু হবে। প্রকল্পের কাজ শেষ হলে
এখানে ১০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং নৌপথে পণ্য আমদানি সহজতর
হবে।
এ কে খান কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান সামসুউদ্দিন খান জানিয়েছেন, পলাশের ডাঙ্গায় কনটেইনার টার্মিনাল ও শিল্পএলাকা স্থাপিত হলে দেশ ও বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি-রফতানির েেত্র এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হবে। চট্টগ্রাম ও মংলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নৌপথে পণ্য আমদানির নয়া দিগন্ত উন্মোচিত হবে। সড়ক ও রেলপথে পণ্য আমদানির চাপ কমে যাবে। পণ্যের পরিবহন ব্যয়, সড়ক ও রেলপথের তুলনায় দেড়গুণ কমে যাবে। টার্মিনালটি নির্মিত হলে চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা থেকে বার্জযোগে কনটেইনার ভর্তি মালামালগুলো অতিসহজেই নদীপথে এ কে খান কনটেইনার টার্মিনাল বা এ কে সিটিতে পৌঁছে যাবে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ২০ ফুট একটি কনটেইনার সড়কপথে ঢাকায় পৌঁছাতে যেখানে খরচ হয় ১২ হাজার ৮৫০ টাকা, সেখানে নৌপথে এ কে খান টার্মিনালে পৌঁছতে খরচ হবে মাত্র পাঁচ হাজার ২০০ টাকা। চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ প্রতি বছর ১০ থেকে ১২ শতাংশ হারে বেড়ে চলছে। এসব কনটেইনার পরিবহনের েেত্র দেশের যোগাযোগব্যবস্থার যথাযথ উন্নয়ন হচ্ছে না। চট্টগ্রাম বন্দরে যে পরিমাণ মালবাহী কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়ে থাকে। তার প্রায় ৭০ ভাগই আসে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের শহরগুলো থেকে। এরমধ্যে ১০ থেকে ১২ ভাগ কনটেইনার রেলপথে ঢাকার কমলাপুর আইসিডির মাধ্যমে চট্টগ্রামে আসে। এ কে খান টার্মিনাল বা এ কে সিটি নির্মিত হলে নিজস্ব বার্জের মাধ্যমে বছরে এক লাখ ৭৭ হাজার কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের চাপ কমে যাবে এবং এক সাথে ১৭ বছর ২৪০টি ইউএস কনটেইনার সংরণ করা যাবে। এ কে খান কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহ উদ্দিন কাশেম খান জানান, নৌপথে কনটেইনার পরিবহন শুরু হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট কমে যাবে। ফলে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল সড়ক তথা রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলীয় জোনে চলাচলকারী ট্রেনগুলো সঠিক সময়ে যাতায়াতের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এতে সারা দেশ প্রত্য ও পরোভাবে লাভবান হবে।
এ কে খান কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান সামসুউদ্দিন খান জানিয়েছেন, পলাশের ডাঙ্গায় কনটেইনার টার্মিনাল ও শিল্পএলাকা স্থাপিত হলে দেশ ও বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি-রফতানির েেত্র এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হবে। চট্টগ্রাম ও মংলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নৌপথে পণ্য আমদানির নয়া দিগন্ত উন্মোচিত হবে। সড়ক ও রেলপথে পণ্য আমদানির চাপ কমে যাবে। পণ্যের পরিবহন ব্যয়, সড়ক ও রেলপথের তুলনায় দেড়গুণ কমে যাবে। টার্মিনালটি নির্মিত হলে চট্টগ্রাম বন্দর এলাকা থেকে বার্জযোগে কনটেইনার ভর্তি মালামালগুলো অতিসহজেই নদীপথে এ কে খান কনটেইনার টার্মিনাল বা এ কে সিটিতে পৌঁছে যাবে। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ২০ ফুট একটি কনটেইনার সড়কপথে ঢাকায় পৌঁছাতে যেখানে খরচ হয় ১২ হাজার ৮৫০ টাকা, সেখানে নৌপথে এ কে খান টার্মিনালে পৌঁছতে খরচ হবে মাত্র পাঁচ হাজার ২০০ টাকা। চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ প্রতি বছর ১০ থেকে ১২ শতাংশ হারে বেড়ে চলছে। এসব কনটেইনার পরিবহনের েেত্র দেশের যোগাযোগব্যবস্থার যথাযথ উন্নয়ন হচ্ছে না। চট্টগ্রাম বন্দরে যে পরিমাণ মালবাহী কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়ে থাকে। তার প্রায় ৭০ ভাগই আসে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের শহরগুলো থেকে। এরমধ্যে ১০ থেকে ১২ ভাগ কনটেইনার রেলপথে ঢাকার কমলাপুর আইসিডির মাধ্যমে চট্টগ্রামে আসে। এ কে খান টার্মিনাল বা এ কে সিটি নির্মিত হলে নিজস্ব বার্জের মাধ্যমে বছরে এক লাখ ৭৭ হাজার কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের চাপ কমে যাবে এবং এক সাথে ১৭ বছর ২৪০টি ইউএস কনটেইনার সংরণ করা যাবে। এ কে খান কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহ উদ্দিন কাশেম খান জানান, নৌপথে কনটেইনার পরিবহন শুরু হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট কমে যাবে। ফলে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল সড়ক তথা রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলীয় জোনে চলাচলকারী ট্রেনগুলো সঠিক সময়ে যাতায়াতের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এতে সারা দেশ প্রত্য ও পরোভাবে লাভবান হবে।
No comments